অনিয়মের কারণে মাঝপথে ভোট বন্ধ হওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনে নতুন তফসিলে ভোট হবে কি না, তা এখনই জানাতে চান না প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখন কিছুই বলব না। একটু সময় নিন, সব জানতে পারবেন।’
গতকাল রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
গোপন কক্ষে অনুপ্রবেশ, আঙুলের ছাপ নিয়ে একজনের ভোট অন্যজন প্রদান, কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারসহ ব্যাপক অনিয়মের ঘটনা সিসি ক্যামেরায় দেখে ঢাকা থেকে গত ১২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনের উপ-নির্বাচনের ভোট মাঝপথে বন্ধ করে দেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ওই ঘটনায় ইসির গঠিত কমিটি দুই দফা তদন্ত করে ইতোমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। গতকাল এ বিষয়ে সিইসির কাছে জানতে চান সাংবাদিকরা। অনিয়মের প্রতিবেদন নিয়ে কোন হঠকারী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে না বলে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আমরা পর্যালোচনা করছি ও বিষয়টি ভালোভাবে দেখছি।’
১২ অক্টোবার ভোটের দিন ইসি ১৪৫টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫১টি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করে এবং পরে পুরো নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করে। তখন ইসির ওই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ কয়েকজন নেতা। নতুন করে ভোট না দিয়ে স্থগিত ৫১টি কেন্দ্রে পুনঃভোট করার আহ্বান জানান নৌকার প্রার্থী মাহমুদ হাসানের (রিপন)।
এখন গাইবান্ধায় নতুন করে ভোট হবে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখন কিছুই বলব না। একটু সময় নিন, সব জানতে পারবেন।’
প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে শুন্য হওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনে ২০ অক্টোবরের মধ্যে উপনির্বাচন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা ছিল। তবে কমিশন সাংবিধানিক ক্ষমতাবলে এই সময় আরও ৯০ দিন বাড়িয়েছে। সে হিসাবে আগামী ২০ জানুয়ারির মধ্যে এ আসনের উপনির্বাচন শেষ করতে হবে ইসিকে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২ , ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৯, ২৮ রবিউস সানি ১৪৪৪
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
অনিয়মের কারণে মাঝপথে ভোট বন্ধ হওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনে নতুন তফসিলে ভোট হবে কি না, তা এখনই জানাতে চান না প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখন কিছুই বলব না। একটু সময় নিন, সব জানতে পারবেন।’
গতকাল রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
গোপন কক্ষে অনুপ্রবেশ, আঙুলের ছাপ নিয়ে একজনের ভোট অন্যজন প্রদান, কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারসহ ব্যাপক অনিয়মের ঘটনা সিসি ক্যামেরায় দেখে ঢাকা থেকে গত ১২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনের উপ-নির্বাচনের ভোট মাঝপথে বন্ধ করে দেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ওই ঘটনায় ইসির গঠিত কমিটি দুই দফা তদন্ত করে ইতোমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। গতকাল এ বিষয়ে সিইসির কাছে জানতে চান সাংবাদিকরা। অনিয়মের প্রতিবেদন নিয়ে কোন হঠকারী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে না বলে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আমরা পর্যালোচনা করছি ও বিষয়টি ভালোভাবে দেখছি।’
১২ অক্টোবার ভোটের দিন ইসি ১৪৫টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫১টি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করে এবং পরে পুরো নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করে। তখন ইসির ওই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ কয়েকজন নেতা। নতুন করে ভোট না দিয়ে স্থগিত ৫১টি কেন্দ্রে পুনঃভোট করার আহ্বান জানান নৌকার প্রার্থী মাহমুদ হাসানের (রিপন)।
এখন গাইবান্ধায় নতুন করে ভোট হবে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখন কিছুই বলব না। একটু সময় নিন, সব জানতে পারবেন।’
প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে শুন্য হওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনে ২০ অক্টোবরের মধ্যে উপনির্বাচন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা ছিল। তবে কমিশন সাংবিধানিক ক্ষমতাবলে এই সময় আরও ৯০ দিন বাড়িয়েছে। সে হিসাবে আগামী ২০ জানুয়ারির মধ্যে এ আসনের উপনির্বাচন শেষ করতে হবে ইসিকে।