বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম একসঙ্গে বিকশিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে -বিজিএমইএ সভাপতি

বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের পোশাক শিল্পের উন্নয়নে একে অন্যের পরিপূরক হওয়া এবং পারস্পরিক বাণিজ্য সুবিধা অর্জনের সুযোগ রয়েছে মনে করেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান। ঢাকায় নিযুক্ত ভিয়েতনামের রাষ্ট্রদূত ফাম ভিয়েত চিয়েন সম্প্রতি উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে উভয় দেশের পোশাক শিল্প সংক্রান্ত আলোচনার সময় তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

তারা তৈরি পোশাকের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি, বৈশ্বিক প্রবণতা ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা এবং উভয় দেশ কিভাবে নিজেদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে তা নিয়ে মতবিনিময় করেন। অর্থপূর্ণ সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে পারস্পরিক বাণিজ্য সম্ভাবনা উন্মোচন করতে এবং সামনে থাকা সুযোগগুলোকে কাজে লাগাতে একসঙ্গে কাজ করার সম্ভাব্য উপায় নিয়েও কথা বলেন তারা। আলোচনায় বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের পোশাক শিল্পে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বল্প মূল্যের ব্যাসিক পোশাক থেকে হাই-এন্ড পণ্য, বিশেষ করে ম্যান-মেইড ফাইবারভিত্তিক পোশাকে যাওয়ার মাধ্যমে পণ্য বৈচিত্র্যেকরণের ওপর জোর দিয়েছে।

বুধবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৩ , ০৪ মাঘ ১৪২৯, ২৫ জমাদিউল সানি ১৪৪৪

বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম একসঙ্গে বিকশিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে -বিজিএমইএ সভাপতি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের পোশাক শিল্পের উন্নয়নে একে অন্যের পরিপূরক হওয়া এবং পারস্পরিক বাণিজ্য সুবিধা অর্জনের সুযোগ রয়েছে মনে করেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান। ঢাকায় নিযুক্ত ভিয়েতনামের রাষ্ট্রদূত ফাম ভিয়েত চিয়েন সম্প্রতি উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে উভয় দেশের পোশাক শিল্প সংক্রান্ত আলোচনার সময় তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

তারা তৈরি পোশাকের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি, বৈশ্বিক প্রবণতা ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা এবং উভয় দেশ কিভাবে নিজেদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে তা নিয়ে মতবিনিময় করেন। অর্থপূর্ণ সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে পারস্পরিক বাণিজ্য সম্ভাবনা উন্মোচন করতে এবং সামনে থাকা সুযোগগুলোকে কাজে লাগাতে একসঙ্গে কাজ করার সম্ভাব্য উপায় নিয়েও কথা বলেন তারা। আলোচনায় বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের পোশাক শিল্পে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বল্প মূল্যের ব্যাসিক পোশাক থেকে হাই-এন্ড পণ্য, বিশেষ করে ম্যান-মেইড ফাইবারভিত্তিক পোশাকে যাওয়ার মাধ্যমে পণ্য বৈচিত্র্যেকরণের ওপর জোর দিয়েছে।