পীরগাছা পবিসের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ

রংপুর জেলার পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিস গ্রাহক হয়রাণীর স্বর্গ রাজ্যে পরিণত হয়েছে। গ্রাহক মিটারের জন্য সরাসরি অবেদন করে ঘুরছেন দ্বারে দ্বারে, পক্ষান্তরে দালালদের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে অবৈধভাবে সংযোগ। সেচ লাইন নির্মার্ণের টাকা জমা দেওয়ার প্রায় ৩ বছর পেরিয়ে গেলেও কাজ না করার অভিযোগ উঠেছে।বোরিং লাইসেন্স পীরগাছা সদর ইউনিয়নের হলেও পল্লী বিদ্যুতের সেচ সংযোগ ছাওলা ইউনিয়নে দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।

পীরগাছা জোনাল অফিস সূত্রে জানা যায়, রংপুর পবিস-১এর আওতায় ৮৮ হাজার ৯ শ ৭৭ জন গ্রাহক সেবা গ্রহন করছেন। আবাসিক ৮০ হাজার ২শ ৪৩ জন, শিল্প ৪শ ৬২ জন, বানিজ্যিক ৪ হাজার ৮শ ২১ জন, সেচ ২ হাজার ১শ ৩০ জন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ ও মন্দির ১ হাজার ৩শ ৯ জন ও অন্যান্ন ১২ জন গ্রাহক সেবা নিচ্ছেন।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, নতুন মিটার গ্রহন,বিদ্যুতের খুটি সরানো, ট্রান্সফরমার পরিবর্তনসহ প্রতিটি সেবার জন্য ঘুষ গুনতে হচ্ছে। ভূক্তভোগী মানুষ জন মনে করেন পবিস-১, পীরগাছা জোনাল অফিসে ৮০% কাজ ঘুষ ছাড়া হয় না। পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে প্রয়োজনীয় কাজের জন্য গেলে কর্তাব্যক্তিদের পছন্দ মত দালাল এবং চাহিদা মত ঘুষের প্রয়োজন বলে ভূক্তভোগীরা জানান। চাহিদা অনুযায়ী ঘুষ আর পছন্দ মত দালাল হলে বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারিরা প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র যাচাই বাচাই বা সরেজমিন পরিদর্শন ছাড়াই সংযোগ দিয়ে দেন। পছন্দ মত দালাল আর চাহিদা মত ঘুষ না পেলে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে চরম হয়রাণী করেণ ভূক্তভোগীদেরকে। যার জলন্ত প্রমান, উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের পূর্ব ব্রা¤œীকুন্ডা গ্রামের মৃত সমতুল্লার ছেলে আব্দুর রহিম গত ১১ ডিসেম্বর/১৮ তারিখে সেচ সংযোগের জন্য আবেদন করেণ পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে। তার আবেদনের প্রেক্ষিতে একটি স্কেস ম্যাপ তৈরী করা হয়। ম্যাপ অনুযায়ী বিদ্যুতের একটি খুটি ও লাইন নির্মানের জন্য গত ১ মার্চ/২০ইং তারিখে ৬৯ হাজার ২ শত ১ টাকা জমা নেন পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিস।ওই স্পটে একটি খুটি স্থাপন হলেও অদ্যবদি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মান করা হয়নি। পক্ষান্তরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের পছন্দের ইলেক্ট্রিশিয়ান মোকছেদ আলীর মাধ্যমে একই এলাকার কমর উদ্দিনের ছেলে আব্দুর রাজ্জাকের নামে সেচ লাইনের জন্য ১৯ ডিসেম্বর/১৮ইং একটি আবেদন করেন। সেচ সংযোগের আবেদনে ও বোরিং লাইসেন্সে জমির ভূয়া কাগজ তৈরী করে সংশ্লিষ্ট মৌজার দাগ ৩৪৯, ৩৮৬ ও ২৭৬ ব্যবহার করা হলেও কৃষি মন্ত্রনালয়ের জারিকৃত গেজেটের অন্যতম দুইটি শর্ত ভঙ্গ করে ঘুষের বিনীময়ে একই মৌজার ৩২৭ দাগে সেচ সংযোগ প্রদান করা হয়।আব্দুর রাজ্জাক অগভীর নলকুপের (০.৫ কিউসেক) বোরিং লাইসেন্সের আবেদন করেন, অথচ লাইসেন্স আদালতে দাখিল করেছন (২.০) কিউসেক সাইজের। কোথাও আবার দাখিল করেছেন (০.৫) কিউসেক সাইজের। অর্থাৎ আব্দুর রাজ্জাকের ১০৩৬ নম্বর লাইসেন্সটি তিন প্রকারেরহওয়ায় যে নিজেদের সৃজিত তা স্পস্ট। শুধু তাই নয় উপজেলা সেচ কমিটির সিদ্ধান্ত ছাড়াই ওই সেচ সংযোগটি অন্য জনের সেচ সংযোগের কমান্ডিং সীমানার মধ্যে অজ্ঞাত কারণে স্থানান্তর করেন পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। পরবর্তীতে আদালত এবং উপজেলা সেচ কমিটি বিষয়টি আমলে নিয়ে সেচ সংযোগ বিচ্ছিন্যের নির্দেশ দেওয়ার পর শুধু সংযোগ বিচ্ছিন্ন করলেও মিটারটি সংযোগ স্থলে অদ্যবদি আছে। উক্ত বিষয় নিয়ে একাধিক বারের আদালতের আদেশ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না।ভূক্তভোগী আব্দুর রহিম বলেন, আদালতে আব্দুর রাজ্জাকের দাখিল করা লাইসেন্সটি পীরগাছা ইউনিয়নের অনন্তরাম পাকার মাথার হলেও মোটা অংকের ঘুষের বিনীময়ে সেচ সংযোগ দেয়া হয় প্রায় ১০ কি.মি. দুরে ছাওলা ইউনিয়নের পূর্ব ব্রা¤œীকুন্ডার মল্লিক পাড়া মৌজায়। তার মানে বুঝা যাচ্ছে পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে ভূয়া, জাল জালিয়াতির বা ঘুষের নিচে পরে যাচ্ছেপ্রকৃত সত্য কাজ। পীরগাছা ইউনিয়নের তালুক ইশাদ গ্রামের সাইফুল ইসলামের বোরিং লাইসেন্স ২৭২ দাগে সেচ সংযোগ দেয়া হয়েছে ২৭১ দাগে। পরবর্তীতে সংযোগ এবংবোরিংটি উপজেলা সেচ কমিটি স্থগীত করেন। একই ভাবে তাম্বুলপুর ইউনিয়নের রহমত চর গ্রামের আতিয়ার রহমানের সেচ সংযোগ নিয়ে হাইকোট পর্যন্ত গড়িয়েছে। এমনি ভাবে অসংখ্য ভূক্তভোগী পল্লী বিদ্যুতের হয়রাণীর কারনে সর্বশান্ত হয়ে পথে বসেছে। বৈধ্য সেচ সংযোগের পাশে কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে টানা লাইনের মাধ্যমে বা আবাসিক সংযোগ দিয়ে অগনিত সেচ মটর চলছে।এ বিষয়ে অসংখ্য লিখিত অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার না পাওয়ায় বিভিন্ন জায়গায় মারা মারির ঘটনাও ঘটে। আবসিক মিটারের মাধ্যমে নিজের জমির পাশাপাশি বানিজ্যিক ভাবে সেচ কার্যক্রম চালানোয় প্রায় ২ হাজার সেচ সংযোগধারি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। লাভবান হচ্ছেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারিরা।

ভূক্তভোগীরা সংবাদকে বলেন, পবিস পীরগাছা জোনাল অফিসের আওতাধীন সুবিধাভূগীরা চরমভাবে হয়রাণি হলেও ঘুষ বানিজ্যে ফুলে ফেঁপে উঠছেন লাইনম্যান থেকে শুরু করে ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজার পর্যন্ত। খোদ ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজারের মাধ্যমেও কম হচ্ছেন না,গ্রাহক হয়রাণি। বিশেষ করে সেচ সুবিধার জন্য আবেদন কারিরা সর্বোচ্চ হয়রাণি হচ্ছেন গ্রাহকরা।

ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজার মোজাম্মেল হক সকল অনিয়ম, অব্যবস্থাপনাও ঘুষের অভিযোগ অস্বীকার করেণ।

মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৩ , ০৯ মাঘ ১৪২৯, ২৯ জমাদিউল সানি ১৪৪৪

পীরগাছা পবিসের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ

প্রতিনিধি, পীরগাছা (রংপুর)

রংপুর জেলার পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিস গ্রাহক হয়রাণীর স্বর্গ রাজ্যে পরিণত হয়েছে। গ্রাহক মিটারের জন্য সরাসরি অবেদন করে ঘুরছেন দ্বারে দ্বারে, পক্ষান্তরে দালালদের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে অবৈধভাবে সংযোগ। সেচ লাইন নির্মার্ণের টাকা জমা দেওয়ার প্রায় ৩ বছর পেরিয়ে গেলেও কাজ না করার অভিযোগ উঠেছে।বোরিং লাইসেন্স পীরগাছা সদর ইউনিয়নের হলেও পল্লী বিদ্যুতের সেচ সংযোগ ছাওলা ইউনিয়নে দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।

পীরগাছা জোনাল অফিস সূত্রে জানা যায়, রংপুর পবিস-১এর আওতায় ৮৮ হাজার ৯ শ ৭৭ জন গ্রাহক সেবা গ্রহন করছেন। আবাসিক ৮০ হাজার ২শ ৪৩ জন, শিল্প ৪শ ৬২ জন, বানিজ্যিক ৪ হাজার ৮শ ২১ জন, সেচ ২ হাজার ১শ ৩০ জন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ ও মন্দির ১ হাজার ৩শ ৯ জন ও অন্যান্ন ১২ জন গ্রাহক সেবা নিচ্ছেন।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, নতুন মিটার গ্রহন,বিদ্যুতের খুটি সরানো, ট্রান্সফরমার পরিবর্তনসহ প্রতিটি সেবার জন্য ঘুষ গুনতে হচ্ছে। ভূক্তভোগী মানুষ জন মনে করেন পবিস-১, পীরগাছা জোনাল অফিসে ৮০% কাজ ঘুষ ছাড়া হয় না। পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে প্রয়োজনীয় কাজের জন্য গেলে কর্তাব্যক্তিদের পছন্দ মত দালাল এবং চাহিদা মত ঘুষের প্রয়োজন বলে ভূক্তভোগীরা জানান। চাহিদা অনুযায়ী ঘুষ আর পছন্দ মত দালাল হলে বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারিরা প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র যাচাই বাচাই বা সরেজমিন পরিদর্শন ছাড়াই সংযোগ দিয়ে দেন। পছন্দ মত দালাল আর চাহিদা মত ঘুষ না পেলে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে চরম হয়রাণী করেণ ভূক্তভোগীদেরকে। যার জলন্ত প্রমান, উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের পূর্ব ব্রা¤œীকুন্ডা গ্রামের মৃত সমতুল্লার ছেলে আব্দুর রহিম গত ১১ ডিসেম্বর/১৮ তারিখে সেচ সংযোগের জন্য আবেদন করেণ পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে। তার আবেদনের প্রেক্ষিতে একটি স্কেস ম্যাপ তৈরী করা হয়। ম্যাপ অনুযায়ী বিদ্যুতের একটি খুটি ও লাইন নির্মানের জন্য গত ১ মার্চ/২০ইং তারিখে ৬৯ হাজার ২ শত ১ টাকা জমা নেন পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিস।ওই স্পটে একটি খুটি স্থাপন হলেও অদ্যবদি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মান করা হয়নি। পক্ষান্তরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের পছন্দের ইলেক্ট্রিশিয়ান মোকছেদ আলীর মাধ্যমে একই এলাকার কমর উদ্দিনের ছেলে আব্দুর রাজ্জাকের নামে সেচ লাইনের জন্য ১৯ ডিসেম্বর/১৮ইং একটি আবেদন করেন। সেচ সংযোগের আবেদনে ও বোরিং লাইসেন্সে জমির ভূয়া কাগজ তৈরী করে সংশ্লিষ্ট মৌজার দাগ ৩৪৯, ৩৮৬ ও ২৭৬ ব্যবহার করা হলেও কৃষি মন্ত্রনালয়ের জারিকৃত গেজেটের অন্যতম দুইটি শর্ত ভঙ্গ করে ঘুষের বিনীময়ে একই মৌজার ৩২৭ দাগে সেচ সংযোগ প্রদান করা হয়।আব্দুর রাজ্জাক অগভীর নলকুপের (০.৫ কিউসেক) বোরিং লাইসেন্সের আবেদন করেন, অথচ লাইসেন্স আদালতে দাখিল করেছন (২.০) কিউসেক সাইজের। কোথাও আবার দাখিল করেছেন (০.৫) কিউসেক সাইজের। অর্থাৎ আব্দুর রাজ্জাকের ১০৩৬ নম্বর লাইসেন্সটি তিন প্রকারেরহওয়ায় যে নিজেদের সৃজিত তা স্পস্ট। শুধু তাই নয় উপজেলা সেচ কমিটির সিদ্ধান্ত ছাড়াই ওই সেচ সংযোগটি অন্য জনের সেচ সংযোগের কমান্ডিং সীমানার মধ্যে অজ্ঞাত কারণে স্থানান্তর করেন পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। পরবর্তীতে আদালত এবং উপজেলা সেচ কমিটি বিষয়টি আমলে নিয়ে সেচ সংযোগ বিচ্ছিন্যের নির্দেশ দেওয়ার পর শুধু সংযোগ বিচ্ছিন্ন করলেও মিটারটি সংযোগ স্থলে অদ্যবদি আছে। উক্ত বিষয় নিয়ে একাধিক বারের আদালতের আদেশ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না।ভূক্তভোগী আব্দুর রহিম বলেন, আদালতে আব্দুর রাজ্জাকের দাখিল করা লাইসেন্সটি পীরগাছা ইউনিয়নের অনন্তরাম পাকার মাথার হলেও মোটা অংকের ঘুষের বিনীময়ে সেচ সংযোগ দেয়া হয় প্রায় ১০ কি.মি. দুরে ছাওলা ইউনিয়নের পূর্ব ব্রা¤œীকুন্ডার মল্লিক পাড়া মৌজায়। তার মানে বুঝা যাচ্ছে পীরগাছা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে ভূয়া, জাল জালিয়াতির বা ঘুষের নিচে পরে যাচ্ছেপ্রকৃত সত্য কাজ। পীরগাছা ইউনিয়নের তালুক ইশাদ গ্রামের সাইফুল ইসলামের বোরিং লাইসেন্স ২৭২ দাগে সেচ সংযোগ দেয়া হয়েছে ২৭১ দাগে। পরবর্তীতে সংযোগ এবংবোরিংটি উপজেলা সেচ কমিটি স্থগীত করেন। একই ভাবে তাম্বুলপুর ইউনিয়নের রহমত চর গ্রামের আতিয়ার রহমানের সেচ সংযোগ নিয়ে হাইকোট পর্যন্ত গড়িয়েছে। এমনি ভাবে অসংখ্য ভূক্তভোগী পল্লী বিদ্যুতের হয়রাণীর কারনে সর্বশান্ত হয়ে পথে বসেছে। বৈধ্য সেচ সংযোগের পাশে কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে টানা লাইনের মাধ্যমে বা আবাসিক সংযোগ দিয়ে অগনিত সেচ মটর চলছে।এ বিষয়ে অসংখ্য লিখিত অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার না পাওয়ায় বিভিন্ন জায়গায় মারা মারির ঘটনাও ঘটে। আবসিক মিটারের মাধ্যমে নিজের জমির পাশাপাশি বানিজ্যিক ভাবে সেচ কার্যক্রম চালানোয় প্রায় ২ হাজার সেচ সংযোগধারি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। লাভবান হচ্ছেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারিরা।

ভূক্তভোগীরা সংবাদকে বলেন, পবিস পীরগাছা জোনাল অফিসের আওতাধীন সুবিধাভূগীরা চরমভাবে হয়রাণি হলেও ঘুষ বানিজ্যে ফুলে ফেঁপে উঠছেন লাইনম্যান থেকে শুরু করে ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজার পর্যন্ত। খোদ ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজারের মাধ্যমেও কম হচ্ছেন না,গ্রাহক হয়রাণি। বিশেষ করে সেচ সুবিধার জন্য আবেদন কারিরা সর্বোচ্চ হয়রাণি হচ্ছেন গ্রাহকরা।

ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজার মোজাম্মেল হক সকল অনিয়ম, অব্যবস্থাপনাও ঘুষের অভিযোগ অস্বীকার করেণ।