বাঁশখালীতে সীমানা বিবাদে নিহত ১ আহত ৪

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার কাথরিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে সীমানা বিরোধকে কেন্দ্র করে হামলায় মো. শাহাবুদ্দিন (৩৩) নামে ১ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত একই পরিবারের আরও ৪ জনকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৭ টার দিকে সংঘটিত এ ঘটনায় থানা পুলিশের ওসি মো. কামাল উদ্দিন পিপিএম ও এসআই আহমদ আলীসহ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

জানা যায়, কাথরিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের এয়াকুব আলীর ছেলে শাহাবুদ্দিন গং দের সাথে বসতবাড়ীর সীমানা নিয়ে তার চাচা নুর হোসেনের ছেলে হাছান গং দের সাথে বিরোধ চলে আসছিল। ঐ বিরোধের জের ধরে বুধবার সকাল ৭ টার দিকে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় নুর হোছনের ছেলে হাছান ও তার ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহাদুর রেক্সা ও কিরিচ দিয়ে উপর্যুপরী আঘাত করে শাহাবুদ্দিনকে। এতে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় শাহাবুদ্দিন। এ সময় ঘাতক হাছান ও তার ভাই নয়ন, রাকিব, তেহান ও তাদের পিতা নুর হোছেনের হামলায় গুরুতর আহত হয় নিহত শাহাবুদ্দিনের অপর ৩ ভাই শাহাজাহান (৩৭), নাছির উদ্দীন (২৮), শাহ আলম (৩০) ও তার পিতা এয়াকুব আলী (৬৫)। ঘটনার পর খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে আসার পূর্বেই হামলাকারী হাছান ও তার ভাই নয়ন, রাকি, তেহান ও তাদের পিতা নুর হোসেন পালিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থল হতে নিহত শাহাবুদ্দিনের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রক্ত ও হত্যার কাজে ব্যবহৃত রেক্সা আলামত হিসেবে জব্দ করে থানায় নিয়ে আসে।

বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ ২০২৩ , ২৪ ফাল্গুন ১৪২৯, ১৬ শবান ১৪৪৪

বাঁশখালীতে সীমানা বিবাদে নিহত ১ আহত ৪

প্রতিনিধি, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম)

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার কাথরিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে সীমানা বিরোধকে কেন্দ্র করে হামলায় মো. শাহাবুদ্দিন (৩৩) নামে ১ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত একই পরিবারের আরও ৪ জনকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৭ টার দিকে সংঘটিত এ ঘটনায় থানা পুলিশের ওসি মো. কামাল উদ্দিন পিপিএম ও এসআই আহমদ আলীসহ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

জানা যায়, কাথরিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের এয়াকুব আলীর ছেলে শাহাবুদ্দিন গং দের সাথে বসতবাড়ীর সীমানা নিয়ে তার চাচা নুর হোসেনের ছেলে হাছান গং দের সাথে বিরোধ চলে আসছিল। ঐ বিরোধের জের ধরে বুধবার সকাল ৭ টার দিকে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় নুর হোছনের ছেলে হাছান ও তার ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহাদুর রেক্সা ও কিরিচ দিয়ে উপর্যুপরী আঘাত করে শাহাবুদ্দিনকে। এতে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় শাহাবুদ্দিন। এ সময় ঘাতক হাছান ও তার ভাই নয়ন, রাকিব, তেহান ও তাদের পিতা নুর হোছেনের হামলায় গুরুতর আহত হয় নিহত শাহাবুদ্দিনের অপর ৩ ভাই শাহাজাহান (৩৭), নাছির উদ্দীন (২৮), শাহ আলম (৩০) ও তার পিতা এয়াকুব আলী (৬৫)। ঘটনার পর খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে আসার পূর্বেই হামলাকারী হাছান ও তার ভাই নয়ন, রাকি, তেহান ও তাদের পিতা নুর হোসেন পালিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থল হতে নিহত শাহাবুদ্দিনের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রক্ত ও হত্যার কাজে ব্যবহৃত রেক্সা আলামত হিসেবে জব্দ করে থানায় নিয়ে আসে।