গোবিন্দগঞ্জে ক্রমেই আশঙ্কাজনক হারে পানির স্তর নিচে নামতে থাকায় ইরি বোরো চাষে সেচ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। এলাকার কৃষকরা ৭-৮ ফুট গভীর কূপ খনন করে তার মধ্যে সেচ মেশিন বসিয়ে জমিতে সেচ কাজ চালাচ্ছে। তারপরেও সেখান থেকেও ঠিকমত পানিনা ওঠায় বিপাকে এই এলাকার কৃষকরা।
জানা গেছে, উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের চক রহিমাপুর, রামপুর, সাহেবগঞ্জ, মেরী, মাদারপুর, কাটা বাড়ী ইউনিয়নের পলুপাড়া, কলোনী, ভেলামারী, কৌচাসহ বেশ কিছ ুএলাকার সেচ মেশিনে পানি উঠছে না। সে কারণে কৃষকরা কোথাও কোথাও ৮ ফুট কোথায় ১০ ফুট গর্ত বসিয়ে পানি তুলছে।
সেচ পাম্প বসিয়ে পানি তুলছে। কিন্তু সেখানেও কয়েক দিন পর পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় পানি পাওয়া যাচ্ছে না। যে কারণে পানির সন্ধানে অনেকেই আরও বেশি গভীর গর্ত খনন করছে। ইরি বোরো ধান যেহেতু সেচ নির্ভর সে কারণে ভূগর্ভস্থ পানি না পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। সাপমারা ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ গ্রামের হবিবর রহমান, বাবলু মিয়া, সোহবার আলী, তৈবর আলী বলেন, গত বছর ছোট ছোট কুপ খনন করলেই পানি পাওয়া যেত। এখন প্রতি বছরই কুপ গভীর করতে হচ্ছে।
এ অবস্থা চলতে থাকলে পানি পাওয়া আরও কঠিন হবে। তাতে করে বোরো ধান সংকটের মুখে পড়তে পারে। বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গোবিন্দগঞ্জ অঞ্চলের নির্বাহী প্রকৌশলী মোজাফ্ফর হোসেন বলেন এই এলাকা পানির স্তর প্রতিবছরই নিচে নেমে যাওয়ায় খরা মৌসুমে পানি সংকট দেখা দেয়। বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের এই সমস্যা নিরসনে বিভিন্ন কার্যক্রম
বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ ২০২৩ , ২৪ ফাল্গুন ১৪২৯, ১৬ শবান ১৪৪৪
প্রতিনিধি, গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা)
গোবিন্দগঞ্জে ক্রমেই আশঙ্কাজনক হারে পানির স্তর নিচে নামতে থাকায় ইরি বোরো চাষে সেচ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। এলাকার কৃষকরা ৭-৮ ফুট গভীর কূপ খনন করে তার মধ্যে সেচ মেশিন বসিয়ে জমিতে সেচ কাজ চালাচ্ছে। তারপরেও সেখান থেকেও ঠিকমত পানিনা ওঠায় বিপাকে এই এলাকার কৃষকরা।
জানা গেছে, উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের চক রহিমাপুর, রামপুর, সাহেবগঞ্জ, মেরী, মাদারপুর, কাটা বাড়ী ইউনিয়নের পলুপাড়া, কলোনী, ভেলামারী, কৌচাসহ বেশ কিছ ুএলাকার সেচ মেশিনে পানি উঠছে না। সে কারণে কৃষকরা কোথাও কোথাও ৮ ফুট কোথায় ১০ ফুট গর্ত বসিয়ে পানি তুলছে।
সেচ পাম্প বসিয়ে পানি তুলছে। কিন্তু সেখানেও কয়েক দিন পর পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় পানি পাওয়া যাচ্ছে না। যে কারণে পানির সন্ধানে অনেকেই আরও বেশি গভীর গর্ত খনন করছে। ইরি বোরো ধান যেহেতু সেচ নির্ভর সে কারণে ভূগর্ভস্থ পানি না পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। সাপমারা ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ গ্রামের হবিবর রহমান, বাবলু মিয়া, সোহবার আলী, তৈবর আলী বলেন, গত বছর ছোট ছোট কুপ খনন করলেই পানি পাওয়া যেত। এখন প্রতি বছরই কুপ গভীর করতে হচ্ছে।
এ অবস্থা চলতে থাকলে পানি পাওয়া আরও কঠিন হবে। তাতে করে বোরো ধান সংকটের মুখে পড়তে পারে। বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গোবিন্দগঞ্জ অঞ্চলের নির্বাহী প্রকৌশলী মোজাফ্ফর হোসেন বলেন এই এলাকা পানির স্তর প্রতিবছরই নিচে নেমে যাওয়ায় খরা মৌসুমে পানি সংকট দেখা দেয়। বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের এই সমস্যা নিরসনে বিভিন্ন কার্যক্রম