কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) ছাত্রলীগের তিন নেতাকে প্রকাশ্যে মারধর করে গুরুতর আহত করেছে রেজা-ই-এলাহী সমর্থিত স্থানীয় যুবদল নেতা রনি, হত্যা মামলার আত্মস্বীকৃত খুনি বিপ্লব চন্দ্র দাস, ইকবাল, স্বজন বরণ বিশ্বাসসহ ১২ থেকে ১৫ জন কর্মী।
গতকাল দুপুর ১টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন আল আমিনের দোকানে সামনে এই ঘটনা ঘটে।
এতে গুরুতর আহত হন শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালমান হৃদয়, বিজ্ঞান অনুষদ ছাত্রলীগের সহসভাপতি সাইদুল ইসলাম রোহান।
এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি রাত ১০টায় রেজা-ই এলাহী সমর্থিত নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে উঠতে গেলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের বাধা প্রদান করেন। পরে এক সহকারী প্রক্টরের সঙ্গে বাগবিত-া হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এর জেরে গত ৭ই মার্চ এনায়েত উল্লাহ এবং সালাম চৌধুরীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করে।
কাজী নজরুল ইসলাম হলের সাবেক সভাপতি ইমরান হোসেন বলেন, খুনি বিপ্লব ও ছাত্রদলের লোকজন কিভাবে একজন হল ছাত্রলীগের সেক্রেটারিকে মারে? বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ইন্ধনে তারা গতকাল আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে।
এ বিষয়ে হত্যা মামলার আসামি বিপ্লব চন্দ্র দাস বলেন, আমি মারতে যায়নি, আমি মীমাংসা করতে গিয়েছিলাম।
কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ পরিদর্শক এস এম আতিকুউল্লাহ বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমি উপাচার্য স্যারের সঙ্গে কথা বলেছি। বহিরাগতরা যেহেতু আক্রমণ করেছে তাই আমরা তাদেরকে যতদ্রুত সম্ভব গ্রেপ্তার করব।
প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, যারা মারছে তারা আমাদের ছাত্র না। পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়েছে, তারা খুব দ্রুত ব্যবস্থা নিবে।
বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ ২০২৩ , ২৪ ফাল্গুন ১৪২৯, ১৬ শবান ১৪৪৪
প্রতিনিধি, কুবি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) ছাত্রলীগের তিন নেতাকে প্রকাশ্যে মারধর করে গুরুতর আহত করেছে রেজা-ই-এলাহী সমর্থিত স্থানীয় যুবদল নেতা রনি, হত্যা মামলার আত্মস্বীকৃত খুনি বিপ্লব চন্দ্র দাস, ইকবাল, স্বজন বরণ বিশ্বাসসহ ১২ থেকে ১৫ জন কর্মী।
গতকাল দুপুর ১টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন আল আমিনের দোকানে সামনে এই ঘটনা ঘটে।
এতে গুরুতর আহত হন শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালমান হৃদয়, বিজ্ঞান অনুষদ ছাত্রলীগের সহসভাপতি সাইদুল ইসলাম রোহান।
এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি রাত ১০টায় রেজা-ই এলাহী সমর্থিত নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে উঠতে গেলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের বাধা প্রদান করেন। পরে এক সহকারী প্রক্টরের সঙ্গে বাগবিত-া হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এর জেরে গত ৭ই মার্চ এনায়েত উল্লাহ এবং সালাম চৌধুরীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করে।
কাজী নজরুল ইসলাম হলের সাবেক সভাপতি ইমরান হোসেন বলেন, খুনি বিপ্লব ও ছাত্রদলের লোকজন কিভাবে একজন হল ছাত্রলীগের সেক্রেটারিকে মারে? বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ইন্ধনে তারা গতকাল আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে।
এ বিষয়ে হত্যা মামলার আসামি বিপ্লব চন্দ্র দাস বলেন, আমি মারতে যায়নি, আমি মীমাংসা করতে গিয়েছিলাম।
কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ পরিদর্শক এস এম আতিকুউল্লাহ বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমি উপাচার্য স্যারের সঙ্গে কথা বলেছি। বহিরাগতরা যেহেতু আক্রমণ করেছে তাই আমরা তাদেরকে যতদ্রুত সম্ভব গ্রেপ্তার করব।
প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, যারা মারছে তারা আমাদের ছাত্র না। পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়েছে, তারা খুব দ্রুত ব্যবস্থা নিবে।