চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম (এনডিসি, পিএসসি) বলেছেন, লালমনিরহাটের ইতোমধ্যে বেশ কিছু চায়ের বাগান হয়েছে। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত এসব বাগান থেকে চা সঠিকভাবে উৎপাদন ও বাজারজাত করতে চা বোর্ড সবসময় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। এই অঞ্চলে চা চাষ দিন দিন বাড়ছে। তাই আমরা পরিকল্পনা নিয়েছি চায়ের বাজারজাতকরণের সব সমস্যা সমাধানে যা পদক্ষেপ নিতে হবে তা করবো। এখানে চা প্রক্রিয়াজাত ফ্যাক্টরি তৈরি করা হবে। চা অফিস করতে ইতোমধ্যে জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।
গতকাল বিকেলে লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় চা চাষি ও ব্যবসায়ীদের উৎসাহ প্রদান ও প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি আরও বলেন, দেশেই চায়ের বিশাল বাজার রয়েছে। ২০২১ সালে দেশের ১৬৭টি চা-বাগান এবং ক্ষুদ্রায়তন চা-বাগানে রেকর্ড পরিমাণ ৯৬ দশমিক ৫০৬ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। এ বছর ৯৪ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন হয়েছে। যার পুরোটাই দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে। আগামী ২৫ সালে ১৪০ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের টার্গেট নেয়া হয়েছে যাতে আমরা প্রায় ২৫-৩০ মিলিয়ন কেজি চা রপ্তানি করতে পারি।
লালমনিরহাট জেলায় চা চাষে উৎসাহ প্রদান ও প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আদিতমারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস ফারুক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিআর সারোয়ার, আদিতমারী থানার ওসি মোজাম্মেল হক, লালমনিরহাট ক্ষুদ্র চা আবাদ প্রকল্পের পরিচালক আরিফ খান এবং উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আসা প্রায় অর্ধশত চাষি উপস্থিত ছিলেন। এ সময় চা চাষি ও ব্যবসায়ীরা জেলায় চা চাষের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরে মতামত দেন। আর সার্বিক বিষয়ে চা বোর্ড থেকে চা চাষিদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে জানানো হয়।
শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩ , ২৬ ফাল্গুন ১৪২৯, ১৮ শবান ১৪৪৪
প্রতিনিধি, লালমনিরহাট
চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম (এনডিসি, পিএসসি) বলেছেন, লালমনিরহাটের ইতোমধ্যে বেশ কিছু চায়ের বাগান হয়েছে। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত এসব বাগান থেকে চা সঠিকভাবে উৎপাদন ও বাজারজাত করতে চা বোর্ড সবসময় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। এই অঞ্চলে চা চাষ দিন দিন বাড়ছে। তাই আমরা পরিকল্পনা নিয়েছি চায়ের বাজারজাতকরণের সব সমস্যা সমাধানে যা পদক্ষেপ নিতে হবে তা করবো। এখানে চা প্রক্রিয়াজাত ফ্যাক্টরি তৈরি করা হবে। চা অফিস করতে ইতোমধ্যে জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।
গতকাল বিকেলে লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় চা চাষি ও ব্যবসায়ীদের উৎসাহ প্রদান ও প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি আরও বলেন, দেশেই চায়ের বিশাল বাজার রয়েছে। ২০২১ সালে দেশের ১৬৭টি চা-বাগান এবং ক্ষুদ্রায়তন চা-বাগানে রেকর্ড পরিমাণ ৯৬ দশমিক ৫০৬ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। এ বছর ৯৪ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন হয়েছে। যার পুরোটাই দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে। আগামী ২৫ সালে ১৪০ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের টার্গেট নেয়া হয়েছে যাতে আমরা প্রায় ২৫-৩০ মিলিয়ন কেজি চা রপ্তানি করতে পারি।
লালমনিরহাট জেলায় চা চাষে উৎসাহ প্রদান ও প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আদিতমারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস ফারুক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিআর সারোয়ার, আদিতমারী থানার ওসি মোজাম্মেল হক, লালমনিরহাট ক্ষুদ্র চা আবাদ প্রকল্পের পরিচালক আরিফ খান এবং উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আসা প্রায় অর্ধশত চাষি উপস্থিত ছিলেন। এ সময় চা চাষি ও ব্যবসায়ীরা জেলায় চা চাষের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরে মতামত দেন। আর সার্বিক বিষয়ে চা বোর্ড থেকে চা চাষিদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে জানানো হয়।