রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিক বাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ ইয়াসিন মিয়া (২৬) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ২৩ জনে। গতকাল রাত ৮টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এসএম আইউব হোসেন বলেন, গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ ইয়াসিন মিয়া আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৮টায় মারা যান। তার শরীরের ৫৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
নিহত ইয়াসিন মিয়ার মা ঝর্ণা বেগম জানান, সে গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে একটি স্যানিটারি দোকানের কর্মচারী হিসেবে কাজ করতো। ৭ মার্চ বিস্ফোরণের সময় আমার ছেলে আহত হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউটে নিয়ে গেলে গতকাল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আমার ছেলে। তিনি আরও বলেন, আমরা রাজধানীর হাতিরঝিল থানার মধুবাগ এলাকায় থাকতাম। আমাদের বাড়ি নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার দরবেশপুর গ্রামে। এর আগে একই ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুসা নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়।
গত মঙ্গলবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে একটি ৭তলা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৩ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ।
শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩ , ২৬ ফাল্গুন ১৪২৯, ১৮ শবান ১৪৪৪
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিক বাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ ইয়াসিন মিয়া (২৬) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ২৩ জনে। গতকাল রাত ৮টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এসএম আইউব হোসেন বলেন, গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ ইয়াসিন মিয়া আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৮টায় মারা যান। তার শরীরের ৫৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
নিহত ইয়াসিন মিয়ার মা ঝর্ণা বেগম জানান, সে গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে একটি স্যানিটারি দোকানের কর্মচারী হিসেবে কাজ করতো। ৭ মার্চ বিস্ফোরণের সময় আমার ছেলে আহত হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউটে নিয়ে গেলে গতকাল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আমার ছেলে। তিনি আরও বলেন, আমরা রাজধানীর হাতিরঝিল থানার মধুবাগ এলাকায় থাকতাম। আমাদের বাড়ি নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার দরবেশপুর গ্রামে। এর আগে একই ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুসা নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়।
গত মঙ্গলবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে একটি ৭তলা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৩ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ।