বগুড়ায় সন্ত্রাসীকে কুপিয়ে হত্যা

বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলার মারিয়া গ্রামের নাহিদুল ইসলাম নয়ন নামের এক সন্ত্রাসীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। গত শনিবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার দেবুতুরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা নয়নকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে দিলে রাত ১০টার দিকে তার মৃত্যু ঘটে। নয়ন ১৯ মামলার আসামি ছিল বলে গাবতলী থানা পুলিশ জানিয়েছেন।

গাবতলী থানার ওসি সনাতন চন্দ্র সরকার জানান, রাত ৮টার দিকে মারিয়া গ্রামের একটি বাঁশ ঝাড়ে ভেতর নয়নকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।

পরবর্তীতে স্থানীয় লোক তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে দেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১০টার দিকে মারা যান নয়ন। নয়ন ওই এলাকার চিহ্নিত অপরাধী ছিল। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, বিস্ফরোক ও ডাকাতিসহ মোট ১৯টি মামলা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে পূর্বশত্রুতার জের ধরে তাকে খুন করা হয়েছে।

নয়নের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শজিমেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে হত্যা রহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩ , ২৮ ফাল্গুন ১৪২৯, ২০ শবান ১৪৪৪

বগুড়ায় সন্ত্রাসীকে কুপিয়ে হত্যা

প্রতিনিধি, বগুড়া

বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলার মারিয়া গ্রামের নাহিদুল ইসলাম নয়ন নামের এক সন্ত্রাসীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। গত শনিবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার দেবুতুরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা নয়নকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে দিলে রাত ১০টার দিকে তার মৃত্যু ঘটে। নয়ন ১৯ মামলার আসামি ছিল বলে গাবতলী থানা পুলিশ জানিয়েছেন।

গাবতলী থানার ওসি সনাতন চন্দ্র সরকার জানান, রাত ৮টার দিকে মারিয়া গ্রামের একটি বাঁশ ঝাড়ে ভেতর নয়নকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।

পরবর্তীতে স্থানীয় লোক তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে দেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১০টার দিকে মারা যান নয়ন। নয়ন ওই এলাকার চিহ্নিত অপরাধী ছিল। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, বিস্ফরোক ও ডাকাতিসহ মোট ১৯টি মামলা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে পূর্বশত্রুতার জের ধরে তাকে খুন করা হয়েছে।

নয়নের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শজিমেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে হত্যা রহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।