চাঁদপুরের কচুয়ার লাইব্রেরিগুলোতে নিষিদ্ধ ও নোট বই বাণিজ্য জমজমাট চলছে। এতে একদিকে অভিবাকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অন্যদিকে শিক্ষার্থীরা গাইড ও নোট বই-নির্ভর হওয়ায় মেধা শূন্য হয়ে পড়েছে।
উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডার গার্টেন, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ইবতেদায়ী ও দাখিল মাদ্রাসায়সহ সকল বিদ্যালয়ে গাইড বই ও নোট বই কিনতে শিক্ষার্থীদের ওপর সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা করা নির্দেশ দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা জানুয়ারি মাসে এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাসে ভর্তি হওয়া মাত্র গাইড ও নোট বই কিনতে লাইব্রেরিতে ভির করে। বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গাইড ও নোট বই কিনতে উৎসাহিত করায় শিক্ষার্থীরা গাইড ও নোট বই কিনে থাকে। আর এ সুয়োগে উপজেলার লাইব্রেরিগুলো জমজমাটভাবে গাইড ও নোট বই বাণিজ্য করে।
উপজেলার সাচার উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানায়, শিক্ষার্থীদের গাইড বা নোট বই সম্পর্কে কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তুু জানুয়ারি মাসে এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাসে ভর্তি হওয়ার পরপরই বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের গাউড ও নোট বই কিনতে নির্দেশ করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিভবাবক আমাদের প্রতিনিধিকে জানান, অনেক শিক্ষক শিক্ষার্থীদের গাইড ও নোট বই কিনতে উৎসাহিত করেন। ফলে শিক্ষার্থীরা বাদ্য হয়ে তাদের পছন্দের ওই প্রকাশনির গাইড ও নোট বই চরা তদামে কিনতে বাদ্য হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, নিষিদ্ধ গাইড ও নোট বই বিক্রির বন্ধের ব্যাপারে সরকারি আইন রয়েছে।
তবে আইন বাস্তবায়নে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কোন হস্তক্ষেপ না থাকায় দেশের সর্বত্র একইভাবে গাইড ও নোট বই বিক্রি হয়।
সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩ , ২৮ ফাল্গুন ১৪২৯, ২০ শবান ১৪৪৪
প্রতিনিধি, কচুয়া, (চাঁদপুর)
চাঁদপুরের কচুয়ার লাইব্রেরিগুলোতে নিষিদ্ধ ও নোট বই বাণিজ্য জমজমাট চলছে। এতে একদিকে অভিবাকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অন্যদিকে শিক্ষার্থীরা গাইড ও নোট বই-নির্ভর হওয়ায় মেধা শূন্য হয়ে পড়েছে।
উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডার গার্টেন, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ইবতেদায়ী ও দাখিল মাদ্রাসায়সহ সকল বিদ্যালয়ে গাইড বই ও নোট বই কিনতে শিক্ষার্থীদের ওপর সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা করা নির্দেশ দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা জানুয়ারি মাসে এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাসে ভর্তি হওয়া মাত্র গাইড ও নোট বই কিনতে লাইব্রেরিতে ভির করে। বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গাইড ও নোট বই কিনতে উৎসাহিত করায় শিক্ষার্থীরা গাইড ও নোট বই কিনে থাকে। আর এ সুয়োগে উপজেলার লাইব্রেরিগুলো জমজমাটভাবে গাইড ও নোট বই বাণিজ্য করে।
উপজেলার সাচার উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানায়, শিক্ষার্থীদের গাইড বা নোট বই সম্পর্কে কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তুু জানুয়ারি মাসে এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাসে ভর্তি হওয়ার পরপরই বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের গাউড ও নোট বই কিনতে নির্দেশ করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিভবাবক আমাদের প্রতিনিধিকে জানান, অনেক শিক্ষক শিক্ষার্থীদের গাইড ও নোট বই কিনতে উৎসাহিত করেন। ফলে শিক্ষার্থীরা বাদ্য হয়ে তাদের পছন্দের ওই প্রকাশনির গাইড ও নোট বই চরা তদামে কিনতে বাদ্য হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, নিষিদ্ধ গাইড ও নোট বই বিক্রির বন্ধের ব্যাপারে সরকারি আইন রয়েছে।
তবে আইন বাস্তবায়নে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কোন হস্তক্ষেপ না থাকায় দেশের সর্বত্র একইভাবে গাইড ও নোট বই বিক্রি হয়।