দশমিনায় আ’লীগের কাউন্সিলে দু’গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১২

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের ০১ নং ওয়ার্ডে গতকাল সোমবার আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দু’গ্রুপে সংঘর্ষ ১২ জনের আহতের ঘটনা ঘটেছে। জানা যায়,পূর্ব নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের ০১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন হবার কথা। নির্ধারিত স্থানে সকাল ৯ টা থেকে নেতাকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নির্দেশনা মোতাবেক উক্ত ইউনিয়নের প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে উপজেলার ৩ জনকে কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেয়া হয়। সভার কার্যক্রম শুরুতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট ইকবাল মাহমুদ লিটন সভাস্থলে উপস্থিত হলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি , সাধারন সম্পাদক ও উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাকর্মীরা তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে সভাস্থলে নিয়ে যায়। সভায় কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হাফিজুর রহমান স্লোগান দেয় ইউনিয়ন সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। এই কথা শুনে উপজেলার সাধারন সম্পাদক হাফেজকে থামতে বলে এবং সভাস্থল থেকে চলে যেতে বলে। হাফিজ সভাস্থল থেকে যেতে না চাইলে দু’গ্রুপের মধ্যে তুলকালাম কান্ড বাঁধে। সংঘর্ষে নারী সহ ১২ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি আনোয়ার গুরুতর আহত হলে তাকে গলাচিপা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আর লুৎফরকে দশমিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উক্ত সভাস্থলে দশমিনা থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মনির হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।

মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩ , ২৯ ফাল্গুন ১৪২৯, ২১ শবান ১৪৪৪

দশমিনায় আ’লীগের কাউন্সিলে দু’গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১২

প্রতিনিধি, দশমিনা (পটুয়াখালী)

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের ০১ নং ওয়ার্ডে গতকাল সোমবার আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দু’গ্রুপে সংঘর্ষ ১২ জনের আহতের ঘটনা ঘটেছে। জানা যায়,পূর্ব নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের ০১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন হবার কথা। নির্ধারিত স্থানে সকাল ৯ টা থেকে নেতাকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নির্দেশনা মোতাবেক উক্ত ইউনিয়নের প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে উপজেলার ৩ জনকে কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেয়া হয়। সভার কার্যক্রম শুরুতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট ইকবাল মাহমুদ লিটন সভাস্থলে উপস্থিত হলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি , সাধারন সম্পাদক ও উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাকর্মীরা তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে সভাস্থলে নিয়ে যায়। সভায় কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হাফিজুর রহমান স্লোগান দেয় ইউনিয়ন সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। এই কথা শুনে উপজেলার সাধারন সম্পাদক হাফেজকে থামতে বলে এবং সভাস্থল থেকে চলে যেতে বলে। হাফিজ সভাস্থল থেকে যেতে না চাইলে দু’গ্রুপের মধ্যে তুলকালাম কান্ড বাঁধে। সংঘর্ষে নারী সহ ১২ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি আনোয়ার গুরুতর আহত হলে তাকে গলাচিপা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আর লুৎফরকে দশমিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উক্ত সভাস্থলে দশমিনা থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মনির হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।