মোস্তাফিজের ১০০ উইকেট

গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-২০ ম্যাচে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে একশ’ উইকেট পূরণ করেন মোস্তাফিজ। দ্বিতীয় বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে এ মাইলফলক পূরণ করেন। এর আগে দেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এ সংস্করণে উইকেটের শতক পূরণ বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।

তবে একদিক থেকে এগিয়ে আছেন মোস্তাফিজ। সাকিব একশ’ উইকেট নিয়েছিলেন ৮৪ ম্যাচে। সেখানে মোস্তাফিজ নিলেন ৮১ ম্যাচে। অভিষেকের পর ১০০ উইকেট নিতে ১৪ বছর ২৫৪ দিন লেগেছিল সাকিবের। সেখানে ৭ বছর ৩২৩ দিনে এ কীর্তি গড়েন কাটার মাস্টার।

সবমিলিয়ে টি-২০তে একশ’ উইকেট নেওয়ায় এটা চতুর্থ দ্রুততম বোলার মোস্তাফিজ। সবচেয়ে দ্রুত একশ’ উইকেট নিয়েছেন আফগানিস্তানের লেগস্পিনার রশিদ খান। মাত্র ৫৩ ম্যাচে উইকেটের শতক পূরণ করেন তিনি। শ্রীলঙ্কার লাসিথ মালিঙ্গা একশ’ উইকেট নেন ৭৬ ম্যাচে। ৭৮ ম্যাচে একশ উইকেট পান নিউজিল্যান্ডের ইশ সোধি।

৯৭ উইকেট নিয়ে শুরু করেছিলেন এ সিরিজ। আগের দুই ম্যাচে উইকেট পেয়েছেন ১টি করে। এদিন ম্যাচের ১৪তম ওভারে নিজেদের তৃতীয় ওভার বোলিং করতে এসে প্রথম বলেই মালানকে তুলে নেন মোস্তাফিজ। তার বলে জায়গায় দাঁড়িয়ে খোঁচা মারতে গিয়ে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে ক্যাচ তুলে দেন মালান।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি সবচেয়ে বেশি ১৩৪ উইকেট নিউজিল্যান্ডের পেসার টিম সাউদির। ১০৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি। দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন সাকিব আল হাসান। ১১২ ম্যাচে সাকিব নেন ১৩০ উইকেট। সাউদিকে পেছনে ফেলে শীর্ষে উঠতে বাঁহাতি এই স্পিনারের প্রয়োজন ৫ উইকেট। রশিদ খান ৭৭ ম্যাচে ১২৬ উইকেট নিয়ে আছেন তিন নম্বরে। ১১৪ উইকেট নিয়ে চার নম্বরে ইশ সোধি। লঙ্কান সাবেক ক্রিকেটার লাসিথ মালিঙ্গা ১০৭ উইকেট নিয়ে আছেন পাঁচ নম্বরে। ছয় নম্বরে বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজ।

বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩ , ৩০ ফাল্গুন ১৪২৯, ২২ শবান ১৪৪৪

মোস্তাফিজের ১০০ উইকেট

ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক

গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-২০ ম্যাচে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে একশ’ উইকেট পূরণ করেন মোস্তাফিজ। দ্বিতীয় বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে এ মাইলফলক পূরণ করেন। এর আগে দেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এ সংস্করণে উইকেটের শতক পূরণ বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।

তবে একদিক থেকে এগিয়ে আছেন মোস্তাফিজ। সাকিব একশ’ উইকেট নিয়েছিলেন ৮৪ ম্যাচে। সেখানে মোস্তাফিজ নিলেন ৮১ ম্যাচে। অভিষেকের পর ১০০ উইকেট নিতে ১৪ বছর ২৫৪ দিন লেগেছিল সাকিবের। সেখানে ৭ বছর ৩২৩ দিনে এ কীর্তি গড়েন কাটার মাস্টার।

সবমিলিয়ে টি-২০তে একশ’ উইকেট নেওয়ায় এটা চতুর্থ দ্রুততম বোলার মোস্তাফিজ। সবচেয়ে দ্রুত একশ’ উইকেট নিয়েছেন আফগানিস্তানের লেগস্পিনার রশিদ খান। মাত্র ৫৩ ম্যাচে উইকেটের শতক পূরণ করেন তিনি। শ্রীলঙ্কার লাসিথ মালিঙ্গা একশ’ উইকেট নেন ৭৬ ম্যাচে। ৭৮ ম্যাচে একশ উইকেট পান নিউজিল্যান্ডের ইশ সোধি।

৯৭ উইকেট নিয়ে শুরু করেছিলেন এ সিরিজ। আগের দুই ম্যাচে উইকেট পেয়েছেন ১টি করে। এদিন ম্যাচের ১৪তম ওভারে নিজেদের তৃতীয় ওভার বোলিং করতে এসে প্রথম বলেই মালানকে তুলে নেন মোস্তাফিজ। তার বলে জায়গায় দাঁড়িয়ে খোঁচা মারতে গিয়ে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে ক্যাচ তুলে দেন মালান।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি সবচেয়ে বেশি ১৩৪ উইকেট নিউজিল্যান্ডের পেসার টিম সাউদির। ১০৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি। দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন সাকিব আল হাসান। ১১২ ম্যাচে সাকিব নেন ১৩০ উইকেট। সাউদিকে পেছনে ফেলে শীর্ষে উঠতে বাঁহাতি এই স্পিনারের প্রয়োজন ৫ উইকেট। রশিদ খান ৭৭ ম্যাচে ১২৬ উইকেট নিয়ে আছেন তিন নম্বরে। ১১৪ উইকেট নিয়ে চার নম্বরে ইশ সোধি। লঙ্কান সাবেক ক্রিকেটার লাসিথ মালিঙ্গা ১০৭ উইকেট নিয়ে আছেন পাঁচ নম্বরে। ছয় নম্বরে বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজ।