কেশবপুরে ক্লিনিকে চাঁদাবাজির অভিযোগে ৪ জনের নামে মামলা

যশোরের কেশবপুরে কপোতাক্ষ সার্জিক্যাল ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চাঁদাবাজির অভিযোগে শামীম আক্তার মুকুলসহ অজ্ঞাত ৪ জনের নামে আদালতে মামলা হয়েছে। গত ১৩ মার্চ ক্লিনিক মালিক মিজানুর রহমান বাবু বাদী হয়ে যশোর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে মামলাটি করেছেন। আদালত মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য যশোর পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে নির্দেশ দিয়েছেন।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, কেশবপুর শহরের কপোতাক্ষ সার্জিক্যাল ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিগত ৬ মাস ধরে ৮০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে আসছে উপজেলার বাগদা গ্রামের দীন মোহাম্মদ মোড়লের ছেলে শামীম আক্তার মুকুলসহ ৩-৪ জন অজ্ঞাত যুবক। এরই সূত্র ধরে গেল বছরের ১৫ ডিসেম্বর শামীম আক্তার মুকুল ওই ক্লিনিকে গিয়ে চাঁদার দাবিতে গোলযোগ করতে থাকলে এক পর্যায়ে ক্লিনিক মালিক তাকে ১০ হাজার টাকা চাঁদা দিতে বাধ্য হয়। কিছুদিন পর অবশিষ্ট ৭০ হাজার টাকা চাঁদার দাবিতে শামীম আক্তার মুকুল পুনরায় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ক্লিনিক মালিক মিজানুর রহমান বাবুকে জীবন নাশের হুমকি প্রদান করে। তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করলে গত ৮ মার্চ রাত ৯ টায় শামীম আক্তার মুকুলসহ অজ্ঞাতনামা ৩-৪ জন যুবক ছোরা, চাকু নিয়ে ওই ক্লিনিকে অনধিকার প্রবেশ করে ক্লিনিক বন্ধ করে দিবে বলে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দসহ হুমকি দিয়ে চলে যায়। এ ঘটনায় মিজানুর রহমান বাবু থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ তাকে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়। যে কারণে তিনি আদালতে মামলাটি করেছেন।

বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩ , ০২ চৈত্র ১৪২৯, ২৪ শবান ১৪৪৪

কেশবপুরে ক্লিনিকে চাঁদাবাজির অভিযোগে ৪ জনের নামে মামলা

প্রতিনিধি, কেশবপুর (যশোর)

যশোরের কেশবপুরে কপোতাক্ষ সার্জিক্যাল ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চাঁদাবাজির অভিযোগে শামীম আক্তার মুকুলসহ অজ্ঞাত ৪ জনের নামে আদালতে মামলা হয়েছে। গত ১৩ মার্চ ক্লিনিক মালিক মিজানুর রহমান বাবু বাদী হয়ে যশোর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে মামলাটি করেছেন। আদালত মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য যশোর পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে নির্দেশ দিয়েছেন।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, কেশবপুর শহরের কপোতাক্ষ সার্জিক্যাল ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিগত ৬ মাস ধরে ৮০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে আসছে উপজেলার বাগদা গ্রামের দীন মোহাম্মদ মোড়লের ছেলে শামীম আক্তার মুকুলসহ ৩-৪ জন অজ্ঞাত যুবক। এরই সূত্র ধরে গেল বছরের ১৫ ডিসেম্বর শামীম আক্তার মুকুল ওই ক্লিনিকে গিয়ে চাঁদার দাবিতে গোলযোগ করতে থাকলে এক পর্যায়ে ক্লিনিক মালিক তাকে ১০ হাজার টাকা চাঁদা দিতে বাধ্য হয়। কিছুদিন পর অবশিষ্ট ৭০ হাজার টাকা চাঁদার দাবিতে শামীম আক্তার মুকুল পুনরায় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ক্লিনিক মালিক মিজানুর রহমান বাবুকে জীবন নাশের হুমকি প্রদান করে। তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করলে গত ৮ মার্চ রাত ৯ টায় শামীম আক্তার মুকুলসহ অজ্ঞাতনামা ৩-৪ জন যুবক ছোরা, চাকু নিয়ে ওই ক্লিনিকে অনধিকার প্রবেশ করে ক্লিনিক বন্ধ করে দিবে বলে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দসহ হুমকি দিয়ে চলে যায়। এ ঘটনায় মিজানুর রহমান বাবু থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ তাকে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়। যে কারণে তিনি আদালতে মামলাটি করেছেন।