রাজশাহীর পবা উপজেলায় রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগে কসাই আইনুদ্দীনকে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদ- এবং ৫ হাজার টাকার অর্থদ- দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত মঙ্গলবার দুপুর ২টায় পবার কাটাখালী বাজারে এ ঘটনা ঘটে। ওই রোগাক্রান্ত গরুর প্রায় ৭০ কেজি খাবার অযোগ্য মাংস মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে। কসাই আইনুদ্দীন পবার কাটাখালী পৌরসভার চকবেলঘরিয়া গ্রামের এমাজ মোল্লার ছেলে। ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, কসাই আইনুদ্দীন রোগাক্রান্ত একটি গরু জবাই করে মাংস বিক্রি করছিলেন। এ সময় গোপন সংবাদের ভিক্তিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিত সরকার ঘটনাস্থলে যান। এ সময় কসাই অপরাধ শিকার করায় জনসস্মুখে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাকে পশু জবাই ও মাংসের মাননিয়ন্ত্রণ ২০১১ আইনে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদ- ও ৫ হাজার টাকা অর্থদ- প্রদান করা হয়। এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিত সরকার বলেন, রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির সত্যতা পেয়ে কসাইকে কারাদ- ও অর্থদ- দেয়া হয়। মাংসগুলো মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে।
এছাড়া কেউ যেন খাওয়ার অনুপযোগী মাংস বিক্রি না করে, সে বিষয়ে সব ব্যবসায়ীকে কঠোরভাবে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া কোন অসাধু ব্যবসায়ী ফ্রিজে রাখা মাংস যাতে বিক্রি করতে না পারে সেটি তদারকির জন্য ইজারাদারকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩ , ০৯ চৈত্র ১৪২৯, ৩০ শবান ১৪৪৪
জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী
রাজশাহীর পবা উপজেলায় রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগে কসাই আইনুদ্দীনকে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদ- এবং ৫ হাজার টাকার অর্থদ- দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত মঙ্গলবার দুপুর ২টায় পবার কাটাখালী বাজারে এ ঘটনা ঘটে। ওই রোগাক্রান্ত গরুর প্রায় ৭০ কেজি খাবার অযোগ্য মাংস মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে। কসাই আইনুদ্দীন পবার কাটাখালী পৌরসভার চকবেলঘরিয়া গ্রামের এমাজ মোল্লার ছেলে। ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, কসাই আইনুদ্দীন রোগাক্রান্ত একটি গরু জবাই করে মাংস বিক্রি করছিলেন। এ সময় গোপন সংবাদের ভিক্তিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিত সরকার ঘটনাস্থলে যান। এ সময় কসাই অপরাধ শিকার করায় জনসস্মুখে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাকে পশু জবাই ও মাংসের মাননিয়ন্ত্রণ ২০১১ আইনে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদ- ও ৫ হাজার টাকা অর্থদ- প্রদান করা হয়। এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিত সরকার বলেন, রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির সত্যতা পেয়ে কসাইকে কারাদ- ও অর্থদ- দেয়া হয়। মাংসগুলো মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে।
এছাড়া কেউ যেন খাওয়ার অনুপযোগী মাংস বিক্রি না করে, সে বিষয়ে সব ব্যবসায়ীকে কঠোরভাবে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া কোন অসাধু ব্যবসায়ী ফ্রিজে রাখা মাংস যাতে বিক্রি করতে না পারে সেটি তদারকির জন্য ইজারাদারকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।