সুন্দরবনে পর্যটকদের সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক নিতে দেয়া হবে না

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, দেশের উপকূলীয় ১২টি জেলার ৪০টি উপজেলায় সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এখানে গমনকারী পর্যটকদের কাউকেই সঙ্গে করে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী নিতে দেয়া হবে না।

সেই সঙ্গে মন্ত্রী প্লাস্টিকের ব্যবহারের কারণে সেখানকার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উল্লেখ করে এর ব্যবহার বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।

গতকাল পরিবেশ অধিদপ্তরে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো নেতা বিশ্বে বিরল। স্বাধীনতার জন্য তিনি সারা জীবন উৎসর্গ করেছেন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে একটি পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। বৈষম্যহীন ও অসাম্প্রদায়িক দেশ বিনির্মাণে কাজ শুরু করেছিলেন। নিষ্ঠুর পাকিস্তানিরা তাকে হত্যা করতে না পারলেও এ দেশের বিপথগামী কিছু লোক তাকে সপরিবারে হত্যা করেন।

মন্ত্রী বলেন, অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে শাহাব উদ্দিন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। সাধারণ মানুষকে সম্মান করতে হবে। দেশের মালিক জনগণের সেবা করতে হবে।

পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ এবং অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কাজী আবু তাহের, পরিচালক মির্জা শওকত আলীসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩ , ১৪ চৈত্র ১৪২৯, ০৫ রমজান ১৪৪৪

সুন্দরবনে পর্যটকদের সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক নিতে দেয়া হবে না

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, দেশের উপকূলীয় ১২টি জেলার ৪০টি উপজেলায় সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এখানে গমনকারী পর্যটকদের কাউকেই সঙ্গে করে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী নিতে দেয়া হবে না।

সেই সঙ্গে মন্ত্রী প্লাস্টিকের ব্যবহারের কারণে সেখানকার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উল্লেখ করে এর ব্যবহার বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।

গতকাল পরিবেশ অধিদপ্তরে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো নেতা বিশ্বে বিরল। স্বাধীনতার জন্য তিনি সারা জীবন উৎসর্গ করেছেন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে একটি পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। বৈষম্যহীন ও অসাম্প্রদায়িক দেশ বিনির্মাণে কাজ শুরু করেছিলেন। নিষ্ঠুর পাকিস্তানিরা তাকে হত্যা করতে না পারলেও এ দেশের বিপথগামী কিছু লোক তাকে সপরিবারে হত্যা করেন।

মন্ত্রী বলেন, অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে শাহাব উদ্দিন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। সাধারণ মানুষকে সম্মান করতে হবে। দেশের মালিক জনগণের সেবা করতে হবে।

পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ এবং অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কাজী আবু তাহের, পরিচালক মির্জা শওকত আলীসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।