সম্প্রতি পানামার বিপক্ষে প্রদর্শনী ম্যাচ জিতে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ ফাইনালে পরাজিত দেশ ফ্রান্সকে কটাক্ষ করে একটি গানের মাধ্যমে।
গানের কথায় ছিল, ‘ফ্রান্সের জন্য এক মিনিটের নীরবতা পালন করো। ওরা মারা গিয়েছে।’ সেই গানে ব্রাজিলকেও কটাক্ষ করা হয়েছে।
এই গানের ভিডিও নেটমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে শিরোনামে মেসি। তিনি কেন সতীর্থদের সঙ্গে গানে গলা মেলালেন সেই প্রশ্ন করেছেন অনেকে। কারণ ফাইনাল জেতার পরে গোলরক্ষক মার্টিনেজের করা অশালীন আচরণের পরে মেসি জানিয়েছিলেন, তারা নিষেধ করেছিলেন মার্টিনেজকে। দলের গোলরক্ষক তাদের কথা শোনেননি। সেই মেসিই এবার জড়ালেন বিতর্কে।
সেখানেই শেষ নয়, দেশের মাটিতে উল্লাসের সময় মার্টিনেজের সেই অশালীন ভঙ্গি আরও একবার ফিরে এসেছে। এবার তার সঙ্গে বাকি ফুটবলাররাও যোগ দিয়েছেন। পানামাকে (২-০) হারানোর পরে সব ফুটবলারই তাদের পরিবারকে মাঠে ডেকে নেন। প্রত্যেকে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়েছিলেন মাঠে। প্রত্যেকের সামনেই রাখা ছিল বিশ্বকাপের রেপ্লিকা।
যদিও মেসি সেই উচ্ছ্বাসে যোগ দেননি। তিনি ট্রফি নিয়ে এক পাশে পরিবারের সঙ্গে দাঁড়িয়েছিলেন।
মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩ , ১৪ চৈত্র ১৪২৯, ০৫ রমজান ১৪৪৪
সংবাদ স্পোর্টস ডেস্ক
সম্প্রতি পানামার বিপক্ষে প্রদর্শনী ম্যাচ জিতে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ ফাইনালে পরাজিত দেশ ফ্রান্সকে কটাক্ষ করে একটি গানের মাধ্যমে।
গানের কথায় ছিল, ‘ফ্রান্সের জন্য এক মিনিটের নীরবতা পালন করো। ওরা মারা গিয়েছে।’ সেই গানে ব্রাজিলকেও কটাক্ষ করা হয়েছে।
এই গানের ভিডিও নেটমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে শিরোনামে মেসি। তিনি কেন সতীর্থদের সঙ্গে গানে গলা মেলালেন সেই প্রশ্ন করেছেন অনেকে। কারণ ফাইনাল জেতার পরে গোলরক্ষক মার্টিনেজের করা অশালীন আচরণের পরে মেসি জানিয়েছিলেন, তারা নিষেধ করেছিলেন মার্টিনেজকে। দলের গোলরক্ষক তাদের কথা শোনেননি। সেই মেসিই এবার জড়ালেন বিতর্কে।
সেখানেই শেষ নয়, দেশের মাটিতে উল্লাসের সময় মার্টিনেজের সেই অশালীন ভঙ্গি আরও একবার ফিরে এসেছে। এবার তার সঙ্গে বাকি ফুটবলাররাও যোগ দিয়েছেন। পানামাকে (২-০) হারানোর পরে সব ফুটবলারই তাদের পরিবারকে মাঠে ডেকে নেন। প্রত্যেকে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়েছিলেন মাঠে। প্রত্যেকের সামনেই রাখা ছিল বিশ্বকাপের রেপ্লিকা।
যদিও মেসি সেই উচ্ছ্বাসে যোগ দেননি। তিনি ট্রফি নিয়ে এক পাশে পরিবারের সঙ্গে দাঁড়িয়েছিলেন।