কুমিল্লার চান্দিনা ডা. ফিরোজা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের একজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওই বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ ওঠেছে। অভিযুক্ত শিক্ষক সুব্রত আচার্য্য ওই বিদ্যালয়ের হিন্দু ধর্মের ধর্মীয় শিক্ষক। তবে ভিকটিমসহ তার সহপাঠীরা ওই শিক্ষকের কাছে গণিত বিষয়ে প্রাইভেট পড়তো। গত সোমবার ভিকটিমের বাবা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এদিকে, অভিযোগ দায়েরের পর ঘটনা জানাজানি হলে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এছাড়া একটিমহল ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ভিকটিম জানায়, একটি বাসায় কক্ষ ভাড়া নিয়ে বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরুর আগে প্রাইভেট পড়াতেন ওই শিক্ষক। গত ১৬ মে সকালে প্রতিদিনের মতো প্রাইভেট পড়তে যায় সে ।
ওইদিন অন্য কোন সহপাঠী না দেখে সে বাসায় ফিরে যেতে চায়। এসময় শিক্ষক সুব্রত আচার্য্য ওই ছাত্রীকে জোর পূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ বিষয়ে ওই ছাত্রীর বাবা সোমবার (২২ মে) উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে শিক্ষক সুব্রত আচার্য্য অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন- ‘আমার বিরুদ্ধে এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অভিযোগ। তদন্ত করে প্রশাসন সত্য উদঘাটন করবে বলে আমি আশাবাদী’। অভিযুক্ত শিক্ষকের মোবাইল বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপরে চান্দিনা ডা. ফিরোজা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ খুর্শীদ আলম লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন ‘এমপি মহোদয় আমাদের সভাপতি। তিনি আসলে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তাপস শীল বলেন অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বুধবার, ২৪ মে ২০২৩ , ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০, ০৪ জিলক্বদ শাওয়াল ১৪৪৪
প্রতিনিধি, চান্দিনা (কুমিল্লা)
কুমিল্লার চান্দিনা ডা. ফিরোজা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের একজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওই বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ ওঠেছে। অভিযুক্ত শিক্ষক সুব্রত আচার্য্য ওই বিদ্যালয়ের হিন্দু ধর্মের ধর্মীয় শিক্ষক। তবে ভিকটিমসহ তার সহপাঠীরা ওই শিক্ষকের কাছে গণিত বিষয়ে প্রাইভেট পড়তো। গত সোমবার ভিকটিমের বাবা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এদিকে, অভিযোগ দায়েরের পর ঘটনা জানাজানি হলে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এছাড়া একটিমহল ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ভিকটিম জানায়, একটি বাসায় কক্ষ ভাড়া নিয়ে বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরুর আগে প্রাইভেট পড়াতেন ওই শিক্ষক। গত ১৬ মে সকালে প্রতিদিনের মতো প্রাইভেট পড়তে যায় সে ।
ওইদিন অন্য কোন সহপাঠী না দেখে সে বাসায় ফিরে যেতে চায়। এসময় শিক্ষক সুব্রত আচার্য্য ওই ছাত্রীকে জোর পূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ বিষয়ে ওই ছাত্রীর বাবা সোমবার (২২ মে) উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে শিক্ষক সুব্রত আচার্য্য অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন- ‘আমার বিরুদ্ধে এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অভিযোগ। তদন্ত করে প্রশাসন সত্য উদঘাটন করবে বলে আমি আশাবাদী’। অভিযুক্ত শিক্ষকের মোবাইল বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপরে চান্দিনা ডা. ফিরোজা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ খুর্শীদ আলম লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন ‘এমপি মহোদয় আমাদের সভাপতি। তিনি আসলে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তাপস শীল বলেন অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।