ঠাকুরগাঁও পৌর এলাকার ৭ম শ্রেণির ছাত্রী বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেয়েছে। গত রোববার রাতে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ঠাকুরগাঁও জেলা শাখা এই বিয়ে বন্ধ করা করেন।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ঠাকুরগাঁও জেলা শাখা জানায়, পৌর শহরের একটি বালিকা বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির একটি ছাত্রীর বিয়ের আয়োজনের খবর তারা পায়। বিষয়টি জেলা ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমানকে জানানো হয়। জেলা প্রশাসক বাল্যবিবাহ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মো. সামসুজ্জামানকে নির্দেশ দেন।
নির্বাহী কর্মকর্তা রাত ১২টার পর বাংলাদেশ মহিলা মহিলা পরিষদ ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার কর্মকর্তাদের নিয়ে সেখানে যান। অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার বিয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। পরে ৭ম শ্রেণির ওই ছাত্রীটিকে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের জিম্মায় দিয়ে মেয়ের বাবাকে ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদ-ের আদেশ দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বুধবার, ২৪ মে ২০২৩ , ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০, ০৪ জিলক্বদ শাওয়াল ১৪৪৪
সংবাদদাতা, ঠাকুরগাঁও
ঠাকুরগাঁও পৌর এলাকার ৭ম শ্রেণির ছাত্রী বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেয়েছে। গত রোববার রাতে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ঠাকুরগাঁও জেলা শাখা এই বিয়ে বন্ধ করা করেন।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ঠাকুরগাঁও জেলা শাখা জানায়, পৌর শহরের একটি বালিকা বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির একটি ছাত্রীর বিয়ের আয়োজনের খবর তারা পায়। বিষয়টি জেলা ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমানকে জানানো হয়। জেলা প্রশাসক বাল্যবিবাহ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মো. সামসুজ্জামানকে নির্দেশ দেন।
নির্বাহী কর্মকর্তা রাত ১২টার পর বাংলাদেশ মহিলা মহিলা পরিষদ ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার কর্মকর্তাদের নিয়ে সেখানে যান। অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার বিয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। পরে ৭ম শ্রেণির ওই ছাত্রীটিকে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের জিম্মায় দিয়ে মেয়ের বাবাকে ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদ-ের আদেশ দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।