ডাকাতি মামলায় ১৩ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরের একটি ডাকাতি মামলায় ১৭ আসামীর মধ্যে ১৩ জনের ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৩ মাসের সশ্রম কারাদন্ড এবং ৪ জনকে খালাস প্রদান করা হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মাসুদ আলী আসামীদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষনা দেন।

দন্ডপ্রাপ্ত আসামীরা হলেন, বকুল, কবির, সোলায়মান, আনোয়ার, আরজ, ফরজ , হান্নান, তবি, বকুল-২, ফারুক, মাহমুদ , রহম ও মাসুদ। এদের মধ্যে সাজাপ্রাপ্ত ফরজ মামলা চলাকালীন সময় মৃত্যুবরণ করেন। মামলায় খালাসপ্রাপ্ত আসামীরা হলেন, আখের, হায়দার, খালেক ও সোহেল রানা।

এ মামলার বিবরণে জানা গেছে, জীবননগর উপজেলার নিধিকুন্ডু গ্রামের নুরুল ইসলামের বাড়িতে ২০১০ সালের ৭ এপ্রিল দিবাগত রাতে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা বেআইনীভাবে প্রবেশ করে স্টীলের বাক্সে থাকা নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে জীবননগর থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে ২০১১ সালের ১৬ এপ্রিল ১৭ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতি মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এ মামলায় ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহন শেষে মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালতের বিচারক মো. মাসুদ আলী উপরোক্ত রায় ঘোষনা করেন।

বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ২৯ ভাদ্র ১৪৩০, ২৭ সফর ১৪৪৫

ডাকাতি মামলায় ১৩ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরের একটি ডাকাতি মামলায় ১৭ আসামীর মধ্যে ১৩ জনের ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৩ মাসের সশ্রম কারাদন্ড এবং ৪ জনকে খালাস প্রদান করা হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মাসুদ আলী আসামীদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষনা দেন।

দন্ডপ্রাপ্ত আসামীরা হলেন, বকুল, কবির, সোলায়মান, আনোয়ার, আরজ, ফরজ , হান্নান, তবি, বকুল-২, ফারুক, মাহমুদ , রহম ও মাসুদ। এদের মধ্যে সাজাপ্রাপ্ত ফরজ মামলা চলাকালীন সময় মৃত্যুবরণ করেন। মামলায় খালাসপ্রাপ্ত আসামীরা হলেন, আখের, হায়দার, খালেক ও সোহেল রানা।

এ মামলার বিবরণে জানা গেছে, জীবননগর উপজেলার নিধিকুন্ডু গ্রামের নুরুল ইসলামের বাড়িতে ২০১০ সালের ৭ এপ্রিল দিবাগত রাতে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা বেআইনীভাবে প্রবেশ করে স্টীলের বাক্সে থাকা নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে জীবননগর থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে ২০১১ সালের ১৬ এপ্রিল ১৭ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতি মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এ মামলায় ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহন শেষে মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালতের বিচারক মো. মাসুদ আলী উপরোক্ত রায় ঘোষনা করেন।