মহাকাশ বিজ্ঞান, স্পেস রোবটিক্স, স্পেস টেকনলোজি এবং ইনোভেশন, সোলার সিস্টেম, জ্যোর্তিবিদ্যা, তারা এবং নাক্ষত্রিক ঘটনাসমূহ, গ্যালাক্সি, স্পেস প্রোগ্রামিং এবং কসমোলজি নিয়ে শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করে গড়ে তুলতে বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম এবং স্পেস ইনোভেশন ক্যাম্প এর উদ্যোগে দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘স্পেস এক্সপ্লোরেশন অলিম্পিয়াড’। অলিম্পিয়াডের উদ্বোধন উপলক্ষে গত ৯ সেপ্টেম্বর শিক্ষার্থীদের মাঝে বিজ্ঞানভিত্তিক বিভিন্ন কার্যক্রমের গুরুত্ব নিয়ে গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সি বাচ্চারা ৩টি গ্রুপে এই অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহন করতে পারবেন।
আয়োজনটিতে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াড কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের রোবটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল। এ সময় অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর উপ-উপাচার্য মো. আবদুর রহমান, বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাদিম চৌধুরী, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান, স্পেস এক্সপ্লোরেশন অলিম্পিয়াডের ইউএসএ কান্ট্রি হেড মোহাম্মাদ মাহাদী-উজ জামান, ইংলিশ অলিম্পিয়াডের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আমানুল্লাহ, ওয়ার্ল্ড রোবট অলিম্পিয়াড-বাংলাদেশ এর সাধারণ সম্পাদক ও কান্ট্রি হেড রেদওয়ান ফেরদৌস, ব্র্যাক বিশ^বিদ্যালয়ের স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এর ল্যাবরেটরি অফ স্পেস সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির রিসার্চ এসোসিয়েট আব্দুল্লাহ হিল কাফি, ক্রিয়েটিভ বিজনেস গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার জিয়াউদ্দিন মাহমুদ, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০১৮ এর বিশ^ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের ‘টিম অলিক’ এর টিম লিড আবু সাবিক মাহাদি এবং ২০২২ এর বিশ^ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের ‘টিম ডায়মন্ড’ এর টিম লিড তিশা খন্দকার।
মূল বক্তব্যে ড. লাফিফা জামাল বলেন, ‘আমাদের শিশু-কিশোররা মেধাবি তাই আমরা এই ছোট বয়স থেকেই যদি মহাকাশ নিয়ে এই ধরনের কাজে তাদেরকে সম্পৃক্ত করতে পারি তবে ভবিষ্যতে আমাদের দেশের বাচ্চারাদের মধ্য থেকেই আমরা আমাদের স্বপ্নের বাস্তব রুপ দেখতে পারবো। মহাকাশ গবেষনায় আমরাও অনেকদূর এগিয়ে যাবো।
আয়োজনটি সম্পর্কে বলেন, ‘আমি দেখেছি যে মহাকাশ অনুসন্ধানের গল্পগুলো শিশুদের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। আয়োজনটিতে সহ-আয়োজক হিসেবে থাকছে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর, একাডেমিক পার্টনার আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং নলেজ পার্টনার ক্রিয়েটিভ জুনিয়র। স্পেস এক্সপ্লোরেশন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহনের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এই ঠিকানায় http://www.spaceolympiadbd.com। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ২৯ ভাদ্র ১৪৩০, ২৭ সফর ১৪৪৫
মহাকাশ বিজ্ঞান, স্পেস রোবটিক্স, স্পেস টেকনলোজি এবং ইনোভেশন, সোলার সিস্টেম, জ্যোর্তিবিদ্যা, তারা এবং নাক্ষত্রিক ঘটনাসমূহ, গ্যালাক্সি, স্পেস প্রোগ্রামিং এবং কসমোলজি নিয়ে শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করে গড়ে তুলতে বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম এবং স্পেস ইনোভেশন ক্যাম্প এর উদ্যোগে দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘স্পেস এক্সপ্লোরেশন অলিম্পিয়াড’। অলিম্পিয়াডের উদ্বোধন উপলক্ষে গত ৯ সেপ্টেম্বর শিক্ষার্থীদের মাঝে বিজ্ঞানভিত্তিক বিভিন্ন কার্যক্রমের গুরুত্ব নিয়ে গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সি বাচ্চারা ৩টি গ্রুপে এই অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহন করতে পারবেন।
আয়োজনটিতে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াড কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের রোবটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল। এ সময় অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর উপ-উপাচার্য মো. আবদুর রহমান, বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাদিম চৌধুরী, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান, স্পেস এক্সপ্লোরেশন অলিম্পিয়াডের ইউএসএ কান্ট্রি হেড মোহাম্মাদ মাহাদী-উজ জামান, ইংলিশ অলিম্পিয়াডের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আমানুল্লাহ, ওয়ার্ল্ড রোবট অলিম্পিয়াড-বাংলাদেশ এর সাধারণ সম্পাদক ও কান্ট্রি হেড রেদওয়ান ফেরদৌস, ব্র্যাক বিশ^বিদ্যালয়ের স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এর ল্যাবরেটরি অফ স্পেস সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির রিসার্চ এসোসিয়েট আব্দুল্লাহ হিল কাফি, ক্রিয়েটিভ বিজনেস গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার জিয়াউদ্দিন মাহমুদ, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০১৮ এর বিশ^ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের ‘টিম অলিক’ এর টিম লিড আবু সাবিক মাহাদি এবং ২০২২ এর বিশ^ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের ‘টিম ডায়মন্ড’ এর টিম লিড তিশা খন্দকার।
মূল বক্তব্যে ড. লাফিফা জামাল বলেন, ‘আমাদের শিশু-কিশোররা মেধাবি তাই আমরা এই ছোট বয়স থেকেই যদি মহাকাশ নিয়ে এই ধরনের কাজে তাদেরকে সম্পৃক্ত করতে পারি তবে ভবিষ্যতে আমাদের দেশের বাচ্চারাদের মধ্য থেকেই আমরা আমাদের স্বপ্নের বাস্তব রুপ দেখতে পারবো। মহাকাশ গবেষনায় আমরাও অনেকদূর এগিয়ে যাবো।
আয়োজনটি সম্পর্কে বলেন, ‘আমি দেখেছি যে মহাকাশ অনুসন্ধানের গল্পগুলো শিশুদের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। আয়োজনটিতে সহ-আয়োজক হিসেবে থাকছে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর, একাডেমিক পার্টনার আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং নলেজ পার্টনার ক্রিয়েটিভ জুনিয়র। স্পেস এক্সপ্লোরেশন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহনের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এই ঠিকানায় http://www.spaceolympiadbd.com। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।