নোয়াখালীর সেনবাগে যৌতুকের জন্য পিটিয়ে গৃহবধূ তানজিনাকে হত্যা করেছে স্বামী। স্বামীর বাড়ি থেকে পুলিশ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী পলাতক রয়েছে। নিহতের পরিবারের দাবি গৃহবধূর স্বামী তাকে মারধর করে হত্যা করেছে।
নিহত তানজিনা আক্তার (২০) উপজেলার ছাতারপাইয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বসন্তপুর গ্রামের মমতাজ মিয়ার বাড়ির কাতার প্রবাসী মো.মহিন উদ্দিনের স্ত্রী।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তানজিনার লাশ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে বুধবার রাত ৯ টায় সেনবাগ উপজেলার ছাতারপাইয়া ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের মমতাজ মিয়ার বাড়ি থেকে পুলিশ গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করে।
নিহত তানজিনার মামাতো ভাই আজিম জানায়, ২ বছর আগে পারিবারিকভাবে নাঙ্গলকোট থানার দৌলখাঁন ইউনিয়নের সন্ধ্যাইল গ্রামের কান্তর আলীর নতুন বাড়ির মো.তাজুল ইসলামের মেয়ে তানজিনাকে প্রবাসী মহিন উদ্দিনের সঙ্গে বিয়ে দেয়া হয়। কিছু দিন পরই তাদের পরিবারে যৌতুক নিয়ে কলহ দেখা দেয়। স্বামীসহ পরিবারের লোকজন তানজিনাকে যৌতুকের জন্য প্রতিনিয়ত শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন করত। বুধবার দুপুর ৩টার দিকে তানজিনার স্বামী মহিউদ্দিন তার শ্বশুরকে মুঠোফোনে বলে, তুই কি তোর মেয়েকে নিবি, না নিলে মেরে ফেলব।
শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ১ আশ্বিন ১৪৩০, ২৯ সফর ১৪৪৫
প্রতিনিধি, নোয়াখালী
নোয়াখালীর সেনবাগে যৌতুকের জন্য পিটিয়ে গৃহবধূ তানজিনাকে হত্যা করেছে স্বামী। স্বামীর বাড়ি থেকে পুলিশ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী পলাতক রয়েছে। নিহতের পরিবারের দাবি গৃহবধূর স্বামী তাকে মারধর করে হত্যা করেছে।
নিহত তানজিনা আক্তার (২০) উপজেলার ছাতারপাইয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বসন্তপুর গ্রামের মমতাজ মিয়ার বাড়ির কাতার প্রবাসী মো.মহিন উদ্দিনের স্ত্রী।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তানজিনার লাশ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে বুধবার রাত ৯ টায় সেনবাগ উপজেলার ছাতারপাইয়া ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের মমতাজ মিয়ার বাড়ি থেকে পুলিশ গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করে।
নিহত তানজিনার মামাতো ভাই আজিম জানায়, ২ বছর আগে পারিবারিকভাবে নাঙ্গলকোট থানার দৌলখাঁন ইউনিয়নের সন্ধ্যাইল গ্রামের কান্তর আলীর নতুন বাড়ির মো.তাজুল ইসলামের মেয়ে তানজিনাকে প্রবাসী মহিন উদ্দিনের সঙ্গে বিয়ে দেয়া হয়। কিছু দিন পরই তাদের পরিবারে যৌতুক নিয়ে কলহ দেখা দেয়। স্বামীসহ পরিবারের লোকজন তানজিনাকে যৌতুকের জন্য প্রতিনিয়ত শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন করত। বুধবার দুপুর ৩টার দিকে তানজিনার স্বামী মহিউদ্দিন তার শ্বশুরকে মুঠোফোনে বলে, তুই কি তোর মেয়েকে নিবি, না নিলে মেরে ফেলব।