চট্টগ্রামে ৭ বছরের এক শিশুকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল সকাল সাড়ে ৮টার দিকে চান্দগাঁও এলাকার একটি ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে। শিশুটির ফুফু গিয়ে দেখতে পান শিশুর পরনে প্যান্ট নেই, হাত পা বাঁধা। শিশুটির পাশে বসে আছে ভবঘুরে ছেলেটি। পুলিশ ধারণা করছে, ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে ৭ বছরের শিশু কন্যাটিকে।
চান্দগাঁও থানার ওসি খায়রুল ইসলাম বলেন, শিশুটির বাবা পেশায় একজন রিকশাচালক এবং মা গার্মেন্টসে কাজ করেন। বাবা-মা বাইরে থাকায় শিশুটি বাসায় একা থাকতো। গতকাল সকালেও শিশুটির বাবা-মা কাজে চলে যান। পরে শিশুটির ফুফু ঘরের দরজা বন্ধ করতে গিয়ে দেখতে পান ঘরের মধ্যে এক ভবঘুরে ছেলেকে। একইসঙ্গে শিশুটির হাত-পা বাঁধা এবং পরনে প্যান্ট নেই। ওই ভবঘুরে ছেলেটিকে ধাওয়া করেও স্থানীয় লোকজন তাকে ধরতে পারেনি। ভবঘুরে ওই ছেলেটি রেলস্টেশন, ফুটপাতে থাকতো। তবে তার বাড়ি কক্সবাজার বলে জানতে পেরেছি।
তিনি আরও বলেন, পরে ওই শিশুকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পরিবারের সদস্যরা ওই শিশুকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানেও চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ৪ আশ্বিন ১৪৩০, ০২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫
চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রামে ৭ বছরের এক শিশুকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল সকাল সাড়ে ৮টার দিকে চান্দগাঁও এলাকার একটি ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে। শিশুটির ফুফু গিয়ে দেখতে পান শিশুর পরনে প্যান্ট নেই, হাত পা বাঁধা। শিশুটির পাশে বসে আছে ভবঘুরে ছেলেটি। পুলিশ ধারণা করছে, ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে ৭ বছরের শিশু কন্যাটিকে।
চান্দগাঁও থানার ওসি খায়রুল ইসলাম বলেন, শিশুটির বাবা পেশায় একজন রিকশাচালক এবং মা গার্মেন্টসে কাজ করেন। বাবা-মা বাইরে থাকায় শিশুটি বাসায় একা থাকতো। গতকাল সকালেও শিশুটির বাবা-মা কাজে চলে যান। পরে শিশুটির ফুফু ঘরের দরজা বন্ধ করতে গিয়ে দেখতে পান ঘরের মধ্যে এক ভবঘুরে ছেলেকে। একইসঙ্গে শিশুটির হাত-পা বাঁধা এবং পরনে প্যান্ট নেই। ওই ভবঘুরে ছেলেটিকে ধাওয়া করেও স্থানীয় লোকজন তাকে ধরতে পারেনি। ভবঘুরে ওই ছেলেটি রেলস্টেশন, ফুটপাতে থাকতো। তবে তার বাড়ি কক্সবাজার বলে জানতে পেরেছি।
তিনি আরও বলেন, পরে ওই শিশুকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পরিবারের সদস্যরা ওই শিশুকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানেও চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।