ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটিকে আধুনিকায়নে রূপান্তর করা হোক। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে শতশত শিক্ষার্থীদের জন্য টেবিল চেয়ারের সুব্যবস্থা থাকলেও ভিতরে নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা খুবই খারাপ। একদমই নেটওয়ার্ক পায় না লাইব্রেরির ভিতরে।

লাইব্রেরিতে প্রবেশের পর কোন ক্লাস ক্যান্সেল হলো কি না, কোন ক্লাস আগে দিল কি না, এসব নোটিশ দেখার জন্য একটু পরপর সিট থেকে ওঠে বাহিরে আসতে হয়। ফলে মনোযোগের অনেক ব্যাঘাত ঘটে। বর্তমান যুগে ইন্টারনেট ছাড়া পড়াশোনা আসলেই কল্পনা করা অসম্ভব। আর যদি পড়াশুনার জায়গাতে এমন হতাশাজনক বিষয় জড়িয়ে থাকে তাহলে তা এই ডিজিটাল বাংলাদেশে আসলেই দুঃখজনক ব্যাপার।

এবার আসি প্রবেশের সময় কার্ড চেক করার কথায়। হয়ত বা যারা গেটে থাকে তারা ভেবেই নেয় সবাই ঢাবির ছাত্র এজন্য অধিকাংশদের কার্ড চেক করা হয় না। কিন্তু ঢাবির বাহিরেরও অনেক শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরিতে আসে বা আসছে নিয়মিত। ফলে সিট সংকট দেখা যাচ্ছে প্রতিদিন।

আবার হতে পারে যে অনেক সিনিয়র ভাই, আপুরা থাকেন তাদের থেকে কার্ড চেক করাটা লজ্জাজনক। বর্তমান যুগে আসলেই ত বিষয়টা লজ্জাজনক। যদি এই বায়োমেট্রিক্সের যুগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্ড চেকিং পদ্ধতি বহাল থাকে তাহলে সবার কার্ড চেক করাটাও কষ্টকর আবার লজ্জাজনকও বটে।

কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির গেটে বায়োমেট্রিক্সের এবং ভিতরে ভালো নেটওয়ার্কের করলে কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের অনেক দুর্ভোগ কমবে। পরিশেষে, সকল দিক বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ঢাবি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

আব্দুল ওহাব

সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩ , ৫ অগ্রায়ন ১৪৩০, ৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটিকে আধুনিকায়নে রূপান্তর করা হোক। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে শতশত শিক্ষার্থীদের জন্য টেবিল চেয়ারের সুব্যবস্থা থাকলেও ভিতরে নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা খুবই খারাপ। একদমই নেটওয়ার্ক পায় না লাইব্রেরির ভিতরে।

লাইব্রেরিতে প্রবেশের পর কোন ক্লাস ক্যান্সেল হলো কি না, কোন ক্লাস আগে দিল কি না, এসব নোটিশ দেখার জন্য একটু পরপর সিট থেকে ওঠে বাহিরে আসতে হয়। ফলে মনোযোগের অনেক ব্যাঘাত ঘটে। বর্তমান যুগে ইন্টারনেট ছাড়া পড়াশোনা আসলেই কল্পনা করা অসম্ভব। আর যদি পড়াশুনার জায়গাতে এমন হতাশাজনক বিষয় জড়িয়ে থাকে তাহলে তা এই ডিজিটাল বাংলাদেশে আসলেই দুঃখজনক ব্যাপার।

এবার আসি প্রবেশের সময় কার্ড চেক করার কথায়। হয়ত বা যারা গেটে থাকে তারা ভেবেই নেয় সবাই ঢাবির ছাত্র এজন্য অধিকাংশদের কার্ড চেক করা হয় না। কিন্তু ঢাবির বাহিরেরও অনেক শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরিতে আসে বা আসছে নিয়মিত। ফলে সিট সংকট দেখা যাচ্ছে প্রতিদিন।

আবার হতে পারে যে অনেক সিনিয়র ভাই, আপুরা থাকেন তাদের থেকে কার্ড চেক করাটা লজ্জাজনক। বর্তমান যুগে আসলেই ত বিষয়টা লজ্জাজনক। যদি এই বায়োমেট্রিক্সের যুগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্ড চেকিং পদ্ধতি বহাল থাকে তাহলে সবার কার্ড চেক করাটাও কষ্টকর আবার লজ্জাজনকও বটে।

কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির গেটে বায়োমেট্রিক্সের এবং ভিতরে ভালো নেটওয়ার্কের করলে কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের অনেক দুর্ভোগ কমবে। পরিশেষে, সকল দিক বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ঢাবি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

আব্দুল ওহাব