আহমেদাবাদে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজয়ের পর ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা বলেন, ‘আমি মনে করি এই ফলাফল আমাদের পারফরমেন্সের সঙ্গে যায় না। ফাইনালে আমরা যথেষ্ট ভালো খেলতে পারিনি। কিন্তু তারপরও এই দল নিয়ে আমি গর্বিত। এটা হওয়ার কথা ছিল না। সত্যি বলতে কি ২০ থেকে ৩০ রান বেশি হলে ফলাফল ভিন্ন হতে পারতো। রাহুল ও কোহলি যখন ব্যাটিংয়ে ছিল আমরা তখন ২৭০-২৮০ রানের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। কিন্তু উইকেট পড়ে যাওয়ায় বড় স্কোর হয়নি।’
রোহিত দ্রুতগতিতে ৪৭ রান করেন। বিরাট কোহলি ৫৪ ও কেএল রাহুল করেছেন ৬৬ রান।
অস্ট্রেলিয়া ৪৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে। কিন্তু বাঁ-হাতি ট্রাভিস হেড চতুর্থ উইকেটে মার্নাস লাবুশেনের সঙ্গে ১৯২ রানের ইনিংস খেলে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দেন।
রোহিত বলেন, ‘২৪০ রান স্কোরবোর্ডে রেখে আমরা দ্রুত উইকেট তুলে নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু হেড ও লাবুশেনকে কৃতিত্ব দিতেই হয়। তারা আমাদের সম্পূর্ণভাবে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়েছে। আমি মনে করি ফ্লাডলাইটের আলোয় ব্যাট করার সুবিধা ছিল। আমি বলতে চাচ্ছি রাতে আমরা ব্যাটিং করার সুবিধাটা জানতাম। কিন্তু এসব কোনো অযুহাত নয়।’
মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩ , ৬ অগ্রায়ন ১৪৩০, ৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫
সংবাদ স্পোর্টস ডেস্ক
আহমেদাবাদে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজয়ের পর ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা বলেন, ‘আমি মনে করি এই ফলাফল আমাদের পারফরমেন্সের সঙ্গে যায় না। ফাইনালে আমরা যথেষ্ট ভালো খেলতে পারিনি। কিন্তু তারপরও এই দল নিয়ে আমি গর্বিত। এটা হওয়ার কথা ছিল না। সত্যি বলতে কি ২০ থেকে ৩০ রান বেশি হলে ফলাফল ভিন্ন হতে পারতো। রাহুল ও কোহলি যখন ব্যাটিংয়ে ছিল আমরা তখন ২৭০-২৮০ রানের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। কিন্তু উইকেট পড়ে যাওয়ায় বড় স্কোর হয়নি।’
রোহিত দ্রুতগতিতে ৪৭ রান করেন। বিরাট কোহলি ৫৪ ও কেএল রাহুল করেছেন ৬৬ রান।
অস্ট্রেলিয়া ৪৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে। কিন্তু বাঁ-হাতি ট্রাভিস হেড চতুর্থ উইকেটে মার্নাস লাবুশেনের সঙ্গে ১৯২ রানের ইনিংস খেলে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দেন।
রোহিত বলেন, ‘২৪০ রান স্কোরবোর্ডে রেখে আমরা দ্রুত উইকেট তুলে নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু হেড ও লাবুশেনকে কৃতিত্ব দিতেই হয়। তারা আমাদের সম্পূর্ণভাবে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়েছে। আমি মনে করি ফ্লাডলাইটের আলোয় ব্যাট করার সুবিধা ছিল। আমি বলতে চাচ্ছি রাতে আমরা ব্যাটিং করার সুবিধাটা জানতাম। কিন্তু এসব কোনো অযুহাত নয়।’