সবার একটা গল্প থাকে

আজ শনিবার রাত ৮:৩০ মিনিটে মাছরাঙা টিভিতে প্রচার হবে টেলিফিল্ম ‘সবার একটা গল্প থাকে’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনা করেছেন দীপু হাজরা। অভিনয়ে সজল, অপর্না, কল্যাণ কোরাইয়া, মাহা ও একটি বিশেষ চরিত্রে অর্ষা। টেলিফিল্মের গল্পে দেখা যাবে- তিশা, মায়া ও নাইম তিন বন্ধু। হঠাৎ করেই তারা প্ল্যান করে নেপালে আসবে। মায়া ও নাইমের কোন ঝামেলা না থাকলেও তিশা পারিবারিক বাধার সম্মুখীন হয়। তিশার পরিবার বেশ রক্ষণশীল। বন্ধু বান্ধবের সাথে ঢাকার বাইরে যেতে দিতেই তারা নারাজ। সেখানে তো দেশের যেতে দেয়ার প্রশ্নই ওঠে না। এদিকে তিশার বিয়ে ঠিক হয়েছে। তাই তিশা ও মায়া মিলে তিশার বাবাকে কনভিন্স করে যাওয়ার জন্য। কারণ বিয়ের পরে তো আর বন্ধুদের সাথে এভাবে কোথাও যাওয়া হবে না। তিশার বাবা তাই যাওয়ার অনুমতি দেন। তিশা ও মায়ার সাথে বাজি ধরে নাইম বিদেশি এক তরুনীর সাথে খাতির জমিয়ে ফেলে। তা দেখে মায়া মজা পেলেও তিশা রেগে যায়। নাইম কেন বিদেশী মেয়েদের সাথে ফ্ল্যার্ট করে? নাইমের অকপট জবাব, সে বিদেশি বিয়ে করে বিদেশে চলে যাবে। ধনী হবে। ধনী হয়ে কি হবে? নিজের উপার্জনে ধনী হলে সুখ পাওয়া যায়। অন্যের ধনে পোদ্দারী করে সুখ আসে না। এদিকে তিশাকে সারপ্রাইজ দিতে আসে হবু বর জনি। তাকে দেখে তিশা অবাক হয়। একই সাথে রেগে যায়। কারণ সে জনিকে এখানে আশা করেনি। তাই একটু মিসবিহেভ করে। সে এসময়টা বন্ধুদের সাথে কাটাতে এসেছিল। জনি বুঝতে পেরে অপমানিত হয়ে চলে যায়।

শনিবার, ২০ জুলাই ২০১৯ , ৫ শ্রাবন ১৪২৫, ১৬ জিলকদ ১৪৪০

সবার একটা গল্প থাকে

বিনোদন প্রতিবেদক

image

আজ শনিবার রাত ৮:৩০ মিনিটে মাছরাঙা টিভিতে প্রচার হবে টেলিফিল্ম ‘সবার একটা গল্প থাকে’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনা করেছেন দীপু হাজরা। অভিনয়ে সজল, অপর্না, কল্যাণ কোরাইয়া, মাহা ও একটি বিশেষ চরিত্রে অর্ষা। টেলিফিল্মের গল্পে দেখা যাবে- তিশা, মায়া ও নাইম তিন বন্ধু। হঠাৎ করেই তারা প্ল্যান করে নেপালে আসবে। মায়া ও নাইমের কোন ঝামেলা না থাকলেও তিশা পারিবারিক বাধার সম্মুখীন হয়। তিশার পরিবার বেশ রক্ষণশীল। বন্ধু বান্ধবের সাথে ঢাকার বাইরে যেতে দিতেই তারা নারাজ। সেখানে তো দেশের যেতে দেয়ার প্রশ্নই ওঠে না। এদিকে তিশার বিয়ে ঠিক হয়েছে। তাই তিশা ও মায়া মিলে তিশার বাবাকে কনভিন্স করে যাওয়ার জন্য। কারণ বিয়ের পরে তো আর বন্ধুদের সাথে এভাবে কোথাও যাওয়া হবে না। তিশার বাবা তাই যাওয়ার অনুমতি দেন। তিশা ও মায়ার সাথে বাজি ধরে নাইম বিদেশি এক তরুনীর সাথে খাতির জমিয়ে ফেলে। তা দেখে মায়া মজা পেলেও তিশা রেগে যায়। নাইম কেন বিদেশী মেয়েদের সাথে ফ্ল্যার্ট করে? নাইমের অকপট জবাব, সে বিদেশি বিয়ে করে বিদেশে চলে যাবে। ধনী হবে। ধনী হয়ে কি হবে? নিজের উপার্জনে ধনী হলে সুখ পাওয়া যায়। অন্যের ধনে পোদ্দারী করে সুখ আসে না। এদিকে তিশাকে সারপ্রাইজ দিতে আসে হবু বর জনি। তাকে দেখে তিশা অবাক হয়। একই সাথে রেগে যায়। কারণ সে জনিকে এখানে আশা করেনি। তাই একটু মিসবিহেভ করে। সে এসময়টা বন্ধুদের সাথে কাটাতে এসেছিল। জনি বুঝতে পেরে অপমানিত হয়ে চলে যায়।