ধারাবাহিক নাটক ‘শান্তিপুরীতে অশান্তি’

বৈশাখী টিভির নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘শান্তিপুরীতে অশান্তি’। প্রতি মঙ্গল থেকে বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় প্রচার হবে নাটকটি। অভিনয়েÑ ওয়াহিদা মল্লিক জলি, রহমত আলী, তুষার খান, সাইকা আহমেদ, আরফান নিশো, আরমান পারভেজ মুরাদ, শবনম ফারিয়া, তানজিকা, অর্ষা, কায়েস চৌধুরী প্রমুখ। পরিচালনায় সকাল আহমেদ।

নাটক নিয়ে সকাল আহমেদ বলেন, রাজধানী ঢাকার একটি বাড়ির নাম শান্তিপুর। অপার শান্তির আশাতেই এমন নাম দেয়া হয় বাড়িটির। এ বিশাল বাড়ির মালিক দু’জন। রহমত আলী ও ওয়াহিদা মলিক জলি। সম্পর্কে তারা স্বামী-স্ত্রী হলেও কেউ কারও ধার ধারে না। প্রত্যেকেরই আলাদা ফ্ল্যাট আলাদা ভাড়াটিয়া। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কটা সাপে-নেওলে। তাদের চিৎকার চেঁচামেচিতে শান্তিপুরী রূপ নেয় অশান্তিপুরীতে। এই অশান্তিপুরী থেকে ভাড়াটিয়ারাও বিদায় নেয় একে একে। এ অবস্থায় রহমত আলী কয়েকজন ব্যাচেলর ছেলেকে ভাড়া দিয়ে তার গ্যাং তৈরি করে। ব্যাচেলর ছেলেরা রহমত আলীর পরামর্শে ওয়াহিদা মল্লিক জলিকে নানাভাবে অপমান করে। তাদের যন্ত্রণায় একসময় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে জলি। কী করবে ভেবে পায় না। পাশের বাসার সাইকা আহমেদের সঙ্গে পরামর্শ করে। তিনিও জলিকে কয়েকজন ব্যাচেলর মেয়েকে ভাড়া দেয়ার পরামর্শ দেন। যে কথা সেই কাজ। ওয়াহিদা মল্লিক জলিও কয়েকজন মেয়ে ব্যাচেলরকে ভাড়া দিয়ে গ্যাং তৈরি করে। শুরু হয় একজনকে শায়েস্তা করতে অপরজনের নানা প্রতিযোগিতা। ফলে শান্ত শান্তিপুরী হয়ে ওঠে অশান্তিপুরী। নানা রকম ঘটন-অঘটনের মধ্য দিয়ে এভাবেই এগিয়ে চলে ‘শান্তিপুরীতে অশান্তি’ ধারাবাহিকের কাহিনী।

বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০১৯ , ১০ শ্রাবন ১৪২৫, ২১ জিলকদ ১৪৪০

ধারাবাহিক নাটক ‘শান্তিপুরীতে অশান্তি’

বিনোদন প্রতিবেদক

image

বৈশাখী টিভির নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘শান্তিপুরীতে অশান্তি’। প্রতি মঙ্গল থেকে বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় প্রচার হবে নাটকটি। অভিনয়েÑ ওয়াহিদা মল্লিক জলি, রহমত আলী, তুষার খান, সাইকা আহমেদ, আরফান নিশো, আরমান পারভেজ মুরাদ, শবনম ফারিয়া, তানজিকা, অর্ষা, কায়েস চৌধুরী প্রমুখ। পরিচালনায় সকাল আহমেদ।

নাটক নিয়ে সকাল আহমেদ বলেন, রাজধানী ঢাকার একটি বাড়ির নাম শান্তিপুর। অপার শান্তির আশাতেই এমন নাম দেয়া হয় বাড়িটির। এ বিশাল বাড়ির মালিক দু’জন। রহমত আলী ও ওয়াহিদা মলিক জলি। সম্পর্কে তারা স্বামী-স্ত্রী হলেও কেউ কারও ধার ধারে না। প্রত্যেকেরই আলাদা ফ্ল্যাট আলাদা ভাড়াটিয়া। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কটা সাপে-নেওলে। তাদের চিৎকার চেঁচামেচিতে শান্তিপুরী রূপ নেয় অশান্তিপুরীতে। এই অশান্তিপুরী থেকে ভাড়াটিয়ারাও বিদায় নেয় একে একে। এ অবস্থায় রহমত আলী কয়েকজন ব্যাচেলর ছেলেকে ভাড়া দিয়ে তার গ্যাং তৈরি করে। ব্যাচেলর ছেলেরা রহমত আলীর পরামর্শে ওয়াহিদা মল্লিক জলিকে নানাভাবে অপমান করে। তাদের যন্ত্রণায় একসময় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে জলি। কী করবে ভেবে পায় না। পাশের বাসার সাইকা আহমেদের সঙ্গে পরামর্শ করে। তিনিও জলিকে কয়েকজন ব্যাচেলর মেয়েকে ভাড়া দেয়ার পরামর্শ দেন। যে কথা সেই কাজ। ওয়াহিদা মল্লিক জলিও কয়েকজন মেয়ে ব্যাচেলরকে ভাড়া দিয়ে গ্যাং তৈরি করে। শুরু হয় একজনকে শায়েস্তা করতে অপরজনের নানা প্রতিযোগিতা। ফলে শান্ত শান্তিপুরী হয়ে ওঠে অশান্তিপুরী। নানা রকম ঘটন-অঘটনের মধ্য দিয়ে এভাবেই এগিয়ে চলে ‘শান্তিপুরীতে অশান্তি’ ধারাবাহিকের কাহিনী।