বিএনপির বিক্ষোভ কাল

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে দিনব্যাপী হরতাল পালন শেষে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আগামীকাল ঢাকা মহানগরীর প্রতিটি থানায় এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে দলটি। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি চেয়ারপারসেনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সিটি নির্বাচনে অংশ নেয়া ইশরাক হোসেন ও তাবিথ আউয়াল উপস্থিত ছিলেন।

মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ায় জনগণের কাছে নির্বাচন কমিশনকে জবাবদিহি করতে হবে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল পালন করেছে আমরা এ জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। এই হরতাল শুধু সিটি নির্বাচনে কারচুপির প্রতিবাদে ছিল না। এটা মূলত ছিল গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য। নির্বাচনের ওপর মানুষের আস্থা চলে যাওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে। মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ায় জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে কমিশনকে। এজন্য আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার প্রতিটি থানায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হবে। একই সঙ্গে সিটি নির্বাচনে যে অনিয়ম-কারচুপি হয়েছে সে বিষয়ে গণমাধ্যমের কাছে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরবেন তাবিথ এবং ইশরাক হোসেন।

সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২০ মাঘ ১৪২৬, ৮ জমাদিউল সানি ১৪৪১

বিএনপির বিক্ষোভ কাল

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে দিনব্যাপী হরতাল পালন শেষে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আগামীকাল ঢাকা মহানগরীর প্রতিটি থানায় এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে দলটি। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি চেয়ারপারসেনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সিটি নির্বাচনে অংশ নেয়া ইশরাক হোসেন ও তাবিথ আউয়াল উপস্থিত ছিলেন।

মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ায় জনগণের কাছে নির্বাচন কমিশনকে জবাবদিহি করতে হবে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল পালন করেছে আমরা এ জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। এই হরতাল শুধু সিটি নির্বাচনে কারচুপির প্রতিবাদে ছিল না। এটা মূলত ছিল গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য। নির্বাচনের ওপর মানুষের আস্থা চলে যাওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে। মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ায় জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে কমিশনকে। এজন্য আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার প্রতিটি থানায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হবে। একই সঙ্গে সিটি নির্বাচনে যে অনিয়ম-কারচুপি হয়েছে সে বিষয়ে গণমাধ্যমের কাছে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরবেন তাবিথ এবং ইশরাক হোসেন।