টিএসসি চত্বর ছিল যেন মিনি স্টেডিয়াম

যুব ক্রি?কেট বিশ্বকাপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার পচেফস্ট্রুমে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ যখন লড়ছে। ভারত-বাংলাদেশের যুবাদের ম্যাচ দেখতে যেন মিনি স্টেডিয়ামে পরিণত হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বর। বড় স্ক্রিনে খেলা দেখতে সেখানে সমবেত হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও পথচারীরা।

সেখানে খেলা দেখছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থী আবদাল হোসেন। একটা রানআউট না হওয়ায় আফসোস দেখা যায় তার বন্ধুদের মাঝে। সে সময় বন্ধুদের সান্ত¡না দিয়ে আবদাল বলেন, ‘ব্যাপার না। দেখবি, বাংলা?দেশ জিত?বেই।’

কিছুক্ষণের মধ্যেই আরও দুটি উইকেটের পতন হওয়া আবদাল ও তার বন্ধুরা খুশিতে, ‘শাবাস বাংলাদেশ, শাবাস বলে চিৎকার করতে থাকে।’

সমবেত দর্শকরা প্রতি মুহূর্তের খেলা উপভোগ করেন। বাংলাদেশের বোলাররা বল করতে আসলে স্টেডিয়ামে যেমন তালি বাজিয়ে হর্ষধ্বনি করে উৎসাহ যোগায় ঠিক তেমনি তারা প্রতি বলে বলে হর্ষধ্বনি দেয়া হচ্ছে। সবার একটাই কথা ‘আজ জিতবে বাংলাদেশ। বড়রা না পারলেও ছোটরাই বিশ্বকাপ জয় করে তাক লাগিয়ে দিল’।

সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২৭ মাঘ ১৪২৬, ১৫ জমাদিউল সানি ১৪৪১

টিএসসি চত্বর ছিল যেন মিনি স্টেডিয়াম

ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক |

image

যুব ক্রি?কেট বিশ্বকাপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার পচেফস্ট্রুমে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ যখন লড়ছে। ভারত-বাংলাদেশের যুবাদের ম্যাচ দেখতে যেন মিনি স্টেডিয়ামে পরিণত হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বর। বড় স্ক্রিনে খেলা দেখতে সেখানে সমবেত হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও পথচারীরা।

সেখানে খেলা দেখছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থী আবদাল হোসেন। একটা রানআউট না হওয়ায় আফসোস দেখা যায় তার বন্ধুদের মাঝে। সে সময় বন্ধুদের সান্ত¡না দিয়ে আবদাল বলেন, ‘ব্যাপার না। দেখবি, বাংলা?দেশ জিত?বেই।’

কিছুক্ষণের মধ্যেই আরও দুটি উইকেটের পতন হওয়া আবদাল ও তার বন্ধুরা খুশিতে, ‘শাবাস বাংলাদেশ, শাবাস বলে চিৎকার করতে থাকে।’

সমবেত দর্শকরা প্রতি মুহূর্তের খেলা উপভোগ করেন। বাংলাদেশের বোলাররা বল করতে আসলে স্টেডিয়ামে যেমন তালি বাজিয়ে হর্ষধ্বনি করে উৎসাহ যোগায় ঠিক তেমনি তারা প্রতি বলে বলে হর্ষধ্বনি দেয়া হচ্ছে। সবার একটাই কথা ‘আজ জিতবে বাংলাদেশ। বড়রা না পারলেও ছোটরাই বিশ্বকাপ জয় করে তাক লাগিয়ে দিল’।