ব্যাম্ব ব্যান্ডেলিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীর তীর ভাঙ্গন রোধ, ভূমি পুনরুদ্ধার, এবং নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি শীর্ষক পাইলট প্রকল্পের আওতায় রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে গড়াই নদীর ভাঙ্গন রোধে বাঁশের বেড়া প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নের গড়াই নদীর তীরবর্তী কয়েকজন বাসিন্ধা বলেন, গত বছর বাঁশের বেড়া প্রকল্পের কাজ পানি বৃদ্ধির কারণে সম্পন্ন না হওয়ায় কাক্সিক্ষত সুফল পাওয়া যায়নি। নদীর স্র্রোতে বাঁশ ভেসে যায়। তারপরও যতটুকু ছিল তার কিছুটা সুফল পাওয়া গেছে। এ বছরও গড়াই নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধ করছি। নারুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সালাম মাস্টার বলেন, গত বছর গড়াই নদীর জামসাপুর, নারুয়া খেয়াঘাট এলাকায় বাঁশের বেড়া প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন না করেই ঠিকাদার চলে যায়। ফলে নদীর স্রোতে অনেক স্থানে বাঁশ ভেসে যায়। কয়েকটি স্থানে বাঁশ থাকার কারণে ওই সকল স্থানে ভাঙ্গন থেকে রক্ষা পায়। এ বছরও কাজ শুরু করেছে। তাদের দ্রুত সময়ের মধ্যেই কাজ সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে।
ফরিদপুর নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মতিয়ার রহমান বলেন, বাংলাদেশ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ফরিদপুর নদী গবেষনা ইনস্টিটিউট তত্ত্বাবধায়নে গত বছর পুরোপুরি কাজ সম্পন্ন না হওয়ার কারণে ওই ঠিকাদারকে আংশিক বিল প্রদান করা হয়। এ কারণে এ বছর নারুয়া খেয়াঘাট এলাকায় ২২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৫শত মিটার কাজ করা হচ্ছে। আশা করছি এ সপ্তাহেই কাজ সম্পন্ন হবে।
বৃহস্পতিবার, ১১ জুন ২০২০ , ২৮ জৈষ্ঠ ১৪২৭, ১৮ শাওয়াল ১৪৪১
প্রতিনিধি, বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী)
ব্যাম্ব ব্যান্ডেলিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীর তীর ভাঙ্গন রোধ, ভূমি পুনরুদ্ধার, এবং নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি শীর্ষক পাইলট প্রকল্পের আওতায় রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে গড়াই নদীর ভাঙ্গন রোধে বাঁশের বেড়া প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নের গড়াই নদীর তীরবর্তী কয়েকজন বাসিন্ধা বলেন, গত বছর বাঁশের বেড়া প্রকল্পের কাজ পানি বৃদ্ধির কারণে সম্পন্ন না হওয়ায় কাক্সিক্ষত সুফল পাওয়া যায়নি। নদীর স্র্রোতে বাঁশ ভেসে যায়। তারপরও যতটুকু ছিল তার কিছুটা সুফল পাওয়া গেছে। এ বছরও গড়াই নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধ করছি। নারুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সালাম মাস্টার বলেন, গত বছর গড়াই নদীর জামসাপুর, নারুয়া খেয়াঘাট এলাকায় বাঁশের বেড়া প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন না করেই ঠিকাদার চলে যায়। ফলে নদীর স্রোতে অনেক স্থানে বাঁশ ভেসে যায়। কয়েকটি স্থানে বাঁশ থাকার কারণে ওই সকল স্থানে ভাঙ্গন থেকে রক্ষা পায়। এ বছরও কাজ শুরু করেছে। তাদের দ্রুত সময়ের মধ্যেই কাজ সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে।
ফরিদপুর নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মতিয়ার রহমান বলেন, বাংলাদেশ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ফরিদপুর নদী গবেষনা ইনস্টিটিউট তত্ত্বাবধায়নে গত বছর পুরোপুরি কাজ সম্পন্ন না হওয়ার কারণে ওই ঠিকাদারকে আংশিক বিল প্রদান করা হয়। এ কারণে এ বছর নারুয়া খেয়াঘাট এলাকায় ২২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৫শত মিটার কাজ করা হচ্ছে। আশা করছি এ সপ্তাহেই কাজ সম্পন্ন হবে।