চলছে শিশু চলচ্চিত্র উৎসব

‘ফ্রেমে ফ্রেমে আগামী স্বপ্ন’ সেøাগান সামনে রেখে ঢাকায় শুরু হয়েছে ১৪তম ‘আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসব-২০২১’। ৩০ জানুয়ারি বিকেলে শাহবাগের কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরি চত্বরে উৎসবের উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। উৎসব শেষ হবে ফেব্রুয়ারি। গতকাল থেকে থেকে এই উৎসবে শুরু হয়েছে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী। ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রদর্শনী চলবে কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরির শওকত ওসমান মিলনায়তন, জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে প্রদর্শনী চলবে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এ উৎসবে সকাল ১১টা, দুপুর ২টা, বিকাল ৪টা ও সন্ধ্যা ৬টা মোট চারবার চলচ্চিত্র প্রদর্শন হবে। এবারের উৎসবে ৩৭টি দেশের ১৭৯টি শিশুতোষ চলচ্চিত্র প্রদর্শনের কথা রয়েছে। সিনেমা দেখার জন্য কোনো ধরনের প্রবেশমূল্য না থাকলেও এ বছর করোনাভাইরাসের কারণে মাস্ক পরিধানকে চলচ্চিত্র উৎসবের টিকিট হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। উৎসবটির অন্যতম আকর্ষণীয় বিভাগ হিসেবে থাকছে বাংলাদেশি শিশুদের নির্মিত প্রতিযোগিতা বিভাগ। আছে ইয়ং বাংলাদেশি ট্যালেন্ট শীর্ষক বিভাগে। মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে রয়েছে মুক্তির চলচ্চিত্র শিরোনামে বিশেষ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী বিভাগ। একই সঙ্গে রয়েছে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বিভাগ। এছাড়া উৎসবে প্রতিদিন বিভিন্ন কর্মশালা ও সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ১৯ মাঘ ১৪২৭, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪২

চলছে শিশু চলচ্চিত্র উৎসব

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

‘ফ্রেমে ফ্রেমে আগামী স্বপ্ন’ সেøাগান সামনে রেখে ঢাকায় শুরু হয়েছে ১৪তম ‘আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসব-২০২১’। ৩০ জানুয়ারি বিকেলে শাহবাগের কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরি চত্বরে উৎসবের উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। উৎসব শেষ হবে ফেব্রুয়ারি। গতকাল থেকে থেকে এই উৎসবে শুরু হয়েছে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী। ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রদর্শনী চলবে কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরির শওকত ওসমান মিলনায়তন, জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে প্রদর্শনী চলবে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এ উৎসবে সকাল ১১টা, দুপুর ২টা, বিকাল ৪টা ও সন্ধ্যা ৬টা মোট চারবার চলচ্চিত্র প্রদর্শন হবে। এবারের উৎসবে ৩৭টি দেশের ১৭৯টি শিশুতোষ চলচ্চিত্র প্রদর্শনের কথা রয়েছে। সিনেমা দেখার জন্য কোনো ধরনের প্রবেশমূল্য না থাকলেও এ বছর করোনাভাইরাসের কারণে মাস্ক পরিধানকে চলচ্চিত্র উৎসবের টিকিট হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। উৎসবটির অন্যতম আকর্ষণীয় বিভাগ হিসেবে থাকছে বাংলাদেশি শিশুদের নির্মিত প্রতিযোগিতা বিভাগ। আছে ইয়ং বাংলাদেশি ট্যালেন্ট শীর্ষক বিভাগে। মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে রয়েছে মুক্তির চলচ্চিত্র শিরোনামে বিশেষ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী বিভাগ। একই সঙ্গে রয়েছে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বিভাগ। এছাড়া উৎসবে প্রতিদিন বিভিন্ন কর্মশালা ও সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে।