টিকার নিবন্ধন সাড়ে ৪০ লাখ পার

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন এক লাখ ৮১ হাজার ৪৩৯ জন। এদের মধ্যে মাত্র ২৭ জনের সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন : জ্বর, টিকা দেয়া স্থানে লাল হাওয়া ইত্যাদি) দেখা গেছে। আর এখন পর্যন্ত টিকা নিয়েছেন ২৮ লাখ ৫০ হাজার ৯৪০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ১৮ লাখ ৫৬ হাজার ২৬৫ জন, নারী ৯ লাখ ৯৪ হাজার ৬৭৫ জন। এদের মধ্যে মোট পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে ৬৯৬ জনের। যা মোট গ্রহীতার শতকরা শূন্য দশমিক ০২৪ শতাংশ।

গতকাল রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন এক লাখ ৮১ হাজার ৪৩৯ জন। এদের মধ্যে পুরুষ এক লাখ ১২ হাজার ৪৮৯ জন এবং নারী ৬৮ হাজার ৯৫০ জন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত মোট নিবন্ধন করেছেন ৪০ লাখ ৫৭ হাজার ৯০৫ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা বিভাগে টিকা নিয়েছেন ৬৩ হাজার ২৪৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৭ হাজার ২৩৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৩ হাজার ৮৬৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৮ হাজার ২১৬ জন, রংপুর বিভাগে ১৬ হাজার ৭০১ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ হাজার ১৮৬ জন, বরিশাল বিভাগে ৮ হাজার ৫১ জন আর সিলেট বিভাগে ৭ হাজার ৯৪১ জন। বিজ্ঞতিতে জানানো হয়, ঢাকা বিভাগে ৬৩ হাজার ২৪৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৭ হাজার ২৩৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৩ হাজার ৮৬৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৮ হাজার ২১৬ জন, রংপুর বিভাগে ১৬ হাজার ৭০১ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ হাজার ৮৩৮ জন, বরিশাল বিভাগে ৭ হাজার ৯৪১ জন ও সিলেট বিভাগে ৮ হাজার ২৮৮ জন রয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের তথ্য অনুসারে, গত ২৭ জানুয়ারি দেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে। প্রথম দিন টিকা দেয়া হয় ২৬ জনকে।

করোনাভাইরাসের টিকাদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচ হাসপাতালে মোট ৫৪১ ব্যক্তিকে টিকা দেয়া হয়। আর ৭ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়। এই দিনে সারাদেশে টিকা নেন ৩১ হাজার ১৬০ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২৩ হাজার ৮৫৭ জন এবং নারী সাত হাজার ৩০৩ জন। এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতাল ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালসহ সারাদেশে মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম চলবে। রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতালে ২০৪টি ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালে দুই হাজার ১৯৬টি টিম কাজ করছে।

শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ১৩ ফাল্গুন ১৪২৭ ১৩ রজব ১৪৪২

টিকার নিবন্ধন সাড়ে ৪০ লাখ পার

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

image

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন এক লাখ ৮১ হাজার ৪৩৯ জন। এদের মধ্যে মাত্র ২৭ জনের সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন : জ্বর, টিকা দেয়া স্থানে লাল হাওয়া ইত্যাদি) দেখা গেছে। আর এখন পর্যন্ত টিকা নিয়েছেন ২৮ লাখ ৫০ হাজার ৯৪০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ১৮ লাখ ৫৬ হাজার ২৬৫ জন, নারী ৯ লাখ ৯৪ হাজার ৬৭৫ জন। এদের মধ্যে মোট পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে ৬৯৬ জনের। যা মোট গ্রহীতার শতকরা শূন্য দশমিক ০২৪ শতাংশ।

গতকাল রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন এক লাখ ৮১ হাজার ৪৩৯ জন। এদের মধ্যে পুরুষ এক লাখ ১২ হাজার ৪৮৯ জন এবং নারী ৬৮ হাজার ৯৫০ জন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত মোট নিবন্ধন করেছেন ৪০ লাখ ৫৭ হাজার ৯০৫ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা বিভাগে টিকা নিয়েছেন ৬৩ হাজার ২৪৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৭ হাজার ২৩৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৩ হাজার ৮৬৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৮ হাজার ২১৬ জন, রংপুর বিভাগে ১৬ হাজার ৭০১ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ হাজার ১৮৬ জন, বরিশাল বিভাগে ৮ হাজার ৫১ জন আর সিলেট বিভাগে ৭ হাজার ৯৪১ জন। বিজ্ঞতিতে জানানো হয়, ঢাকা বিভাগে ৬৩ হাজার ২৪৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৭ হাজার ২৩৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৩ হাজার ৮৬৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৮ হাজার ২১৬ জন, রংপুর বিভাগে ১৬ হাজার ৭০১ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ হাজার ৮৩৮ জন, বরিশাল বিভাগে ৭ হাজার ৯৪১ জন ও সিলেট বিভাগে ৮ হাজার ২৮৮ জন রয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের তথ্য অনুসারে, গত ২৭ জানুয়ারি দেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে। প্রথম দিন টিকা দেয়া হয় ২৬ জনকে।

করোনাভাইরাসের টিকাদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচ হাসপাতালে মোট ৫৪১ ব্যক্তিকে টিকা দেয়া হয়। আর ৭ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়। এই দিনে সারাদেশে টিকা নেন ৩১ হাজার ১৬০ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২৩ হাজার ৮৫৭ জন এবং নারী সাত হাজার ৩০৩ জন। এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতাল ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালসহ সারাদেশে মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম চলবে। রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতালে ২০৪টি ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালে দুই হাজার ১৯৬টি টিম কাজ করছে।