২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে বাড়ির নকশা অনুমোদন নিতে কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব রেখেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তার এই প্রস্তাব পাস হলে বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে টিআইএন লাগবে। পাশাপাশি সমবায় সমিতি নিবন্ধন এবং দুই লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা ও পোস্টাল সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতেও টিআইএন বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব রেখেছেন তিনি।
গতকাল জাতীয় সংসদে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করে অর্থমন্ত্রী বলেন, করজালের আওতা বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এমন উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার।
তিনি বলেন, করনেট সম্প্রসারণে বাড়ির নকশা অনুমোদনে ও সমবায় সমিতির রেজিস্ট্রেশনে এবং দুই লাখ টাকার ঊর্ধ্বে সঞ্চয়পত্র ক্রয় ও পোস্টাল সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে টিআইএনের বাধ্যবাধকতা আরোপের প্রস্তাব করছি। আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী, বর্তমানে ৩৬ ধরনের কাজে ইটিআইএন বাধ্যতামূলক আছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পরামর্শে বাড়ির মালিকদের করফাঁকি বন্ধের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় বাড়াতে তাদের আয়ের উৎস জানতে এমন কড়াকড়ি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। এর আগে ২০১৩-১৪ অর্থবছরের বাজেটে বাড়ির মালিকদের থেকে আয়কর আদায় বাড়াতে ভাড়া সংগ্রহের তথ্য পৃথক ব্যাংক হিসাব খুলে আদায়ের বিধান করা হয়। পরে বিভিন্ন কারণে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে এনবিআর।
শুক্রবার, ০৪ জুন ২০২১ , ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২২ শাওয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে বাড়ির নকশা অনুমোদন নিতে কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব রেখেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তার এই প্রস্তাব পাস হলে বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে টিআইএন লাগবে। পাশাপাশি সমবায় সমিতি নিবন্ধন এবং দুই লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা ও পোস্টাল সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতেও টিআইএন বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব রেখেছেন তিনি।
গতকাল জাতীয় সংসদে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করে অর্থমন্ত্রী বলেন, করজালের আওতা বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এমন উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার।
তিনি বলেন, করনেট সম্প্রসারণে বাড়ির নকশা অনুমোদনে ও সমবায় সমিতির রেজিস্ট্রেশনে এবং দুই লাখ টাকার ঊর্ধ্বে সঞ্চয়পত্র ক্রয় ও পোস্টাল সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে টিআইএনের বাধ্যবাধকতা আরোপের প্রস্তাব করছি। আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী, বর্তমানে ৩৬ ধরনের কাজে ইটিআইএন বাধ্যতামূলক আছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পরামর্শে বাড়ির মালিকদের করফাঁকি বন্ধের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় বাড়াতে তাদের আয়ের উৎস জানতে এমন কড়াকড়ি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। এর আগে ২০১৩-১৪ অর্থবছরের বাজেটে বাড়ির মালিকদের থেকে আয়কর আদায় বাড়াতে ভাড়া সংগ্রহের তথ্য পৃথক ব্যাংক হিসাব খুলে আদায়ের বিধান করা হয়। পরে বিভিন্ন কারণে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে এনবিআর।