সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে গতকাল মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ১৪৮ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে এর আগে ১৮০ কোটি ৪০ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। তার আগে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩২৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকার।

এদিন ডিএসই প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪২ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়েছে।

গতকাল ডিএসইতে মোট ৩৭৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৫টির, দর কমেছে ১৬৬টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির।

অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৫৪ পয়েন্ট। সূচকটি ১৭ হাজার ৪৯৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার।

সিএসইতে মোট ৩২১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫১টির, দর কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির।

গতকাল মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। অপর বাজার সিএসই একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।

এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪২ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়েছে।

বন্ড ইস্যুতে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি পেয়েছে ঢাকা ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড পারপেচুয়াল বন্ড ইস্যুতে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি পেয়েছে। গতকাল ব্যাংকের ২৬তম এজিএমে শেয়ারহোল্ডাররা বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে।

সূত্র অনুসারে, আলোচিত বন্ডটি হবে কনভার্টিবেল বন্ড। আর্থাৎ বন্ডটির একটি অংশ সাধারণ শেয়ারে রূপান্তর হবে। প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ডের ইউনিট বরাদ্দ করা হবে।

ব্যাসেল-৩-এর শর্ত পরিপালনে টিয়ার-১-এর অতিরিক্ত মূলধন বাড়াতে বন্ডে সংগৃহীত অর্থ ব্যবহার করা হবে।

সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহের অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যুর আলোচিত সিদ্ধান্তটি কার্যকর হবে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্স্যুরেন্স খাতের কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার নিয়ে নোংরা কারসাজির আভাস স্পষ্ট হয়ে ওঠছে। বিতর্কিত এক সমবায় কর্মকর্তা এবং চতুর্থ প্রন্মের একটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানসহ বহুল আলোচিত দুষ্ট গোষ্ঠী ডেল্টা লাইফের শেয়ার নিয়েও কারসাজি শুরু করেছেন বলে বাজার সংশ্লিষ্টদের খবর।

গতকাল লেনদেন শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডেল্টা লাইফের ৫ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়। আর এর সবই কেনাবেচা হয় সার্কিটব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমায়। শেয়ারটির দাম ১২৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ বেড়ে ১৪২ টাকায় ওঠে যায়।

কোন মূল্য অফার না করে দিনের শুরুতেই সার্কিটব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমায় শেয়ার কেনার বিষয়টি আগ্রাসী ক্রয় এর পর্যায়ে পড়ে, যা সিকিউরিটিজ আইনের লংঘন। এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

কিন্তু শাস্তি যারা দেবে সেই নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিরুদ্ধে নির্লিপ্ততার অভিযোগ ওঠছে। এ ধরনের এগ্রেসিভ কেনাবেচা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এবং স্টক এক্সচেঞ্জের সার্ভিল্যান্স সিস্টেমে ধরা পড়ার কথা। এই সিস্টেম সব ধরনের অস্বাভাবিক লেনদেনের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক অ্যালার্ট দিয়ে থাকে। কিন্তু গত সোমবারের অস্বাভাবিক লেনদেনের পরও বিএসইসি ও স্টক এক্সচেঞ্জ কোন ব্যবস্থা নেয়নি বলেই জানা গেছে। আর এ কারণে দ্বিতীয় দিনেও ডেল্টা লাইফের শেয়ারে একই চিত্র দেখা যায়।

ডেল্টা লাইফের শেয়ার নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই অস্বাভাবিকতা চলছে। তবে তা মোটা দাগে ধরা পড়ে গত সোমবার। এদিন কোম্পানিটির ১ কোটি ৯ লাখ শেয়ার কেনাবেচা হয়; আর তার সবই হয় দিনের সর্বোচ্চ দাম ১২৯ টাকা ১০ পয়সা দরে। এই শেয়ারের সিংহভাগই বিক্রি করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান আইসিবি।

একটি জাতীয় পত্রিকার খবর অনুসারে, সমবায় অধিদপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আবুল খায়ের হিরো এবং তার অনুসারীরা লেনদেন হওয়া এ শেয়ারের সিংহভাগ কিনেছেন। সংবাদপত্রটির কাছে ৩০/৩৫ লাখ শেয়ার কেনার কথা হিরো স্বীকারও করেছেন।

তবে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, হিরো হয়তো নিজ নামে এই শেয়ার কিনেছেন। এর বাইরে বেনামে তার অ্যাকাউন্ট আছে এবং তিনি আরও অনেকের অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করেন। সেসব অ্যাকাউন্টে কেনা শেয়ারের পরিমাণ হতে পারে আরও অনেক বেশি।

তবে অন্যদের মধ্যে কে কতো শেয়ার কিনেছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ধরনের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সাধারণত নিজ নামের অ্যাকাউন্টের চেয়ে বেনামি অ্যাকাউন্টেই লেনদেন হয়ে থাকে বেশি।

image
আরও খবর
রিজার্ভ ৪৬ বিলিয়ন ডলার
বিশ্বব্যাংকের ২৫৫০ কোটি টাকা ঋণ
রাইস ওয়াটার হাউজ কুপার্সকে পরামর্শক নিয়োগ দিল বেজা
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ৫ কোটি টাকা দিল বিএসআরএম ও ইডটকো
দেশের ৩০টি স্থানে এনআরবিসি ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের ৩৪৪তম বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
নগদের অনুমোদনের মেয়াদ তিন মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
ঋণের তথ্য সংরক্ষণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
৭.৫% নগদ লভ্যাংশ এবং ২.৫% স্টক ডিভিডেন্ড ঘোষণা
ন্যাশনাল হেলথকেয়ার নেটওয়ার্ককে পূবালী ব্যাংকের অ্যাম্বুলেন্স উপহার
চট্টগ্রামে ‘মিঠাই’র ১০ বিক্রয় কেন্দ্র চালু
বিসিআইসি’র চেয়ারম্যান পদে শাহ্ মো. ইমদাদুল হকের যোগদান

বুধবার, ৩০ জুন ২০২১ , ১৬ আষাঢ় ১৪২৮ ১৮ জিলক্বদ ১৪৪২

সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

image

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে গতকাল মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ১৪৮ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে এর আগে ১৮০ কোটি ৪০ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। তার আগে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩২৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকার।

এদিন ডিএসই প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪২ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়েছে।

গতকাল ডিএসইতে মোট ৩৭৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৫টির, দর কমেছে ১৬৬টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির।

অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৫৪ পয়েন্ট। সূচকটি ১৭ হাজার ৪৯৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার।

সিএসইতে মোট ৩২১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫১টির, দর কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির।

গতকাল মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। অপর বাজার সিএসই একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।

এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪২ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়েছে।

বন্ড ইস্যুতে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি পেয়েছে ঢাকা ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড পারপেচুয়াল বন্ড ইস্যুতে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি পেয়েছে। গতকাল ব্যাংকের ২৬তম এজিএমে শেয়ারহোল্ডাররা বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে।

সূত্র অনুসারে, আলোচিত বন্ডটি হবে কনভার্টিবেল বন্ড। আর্থাৎ বন্ডটির একটি অংশ সাধারণ শেয়ারে রূপান্তর হবে। প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ডের ইউনিট বরাদ্দ করা হবে।

ব্যাসেল-৩-এর শর্ত পরিপালনে টিয়ার-১-এর অতিরিক্ত মূলধন বাড়াতে বন্ডে সংগৃহীত অর্থ ব্যবহার করা হবে।

সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহের অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যুর আলোচিত সিদ্ধান্তটি কার্যকর হবে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্স্যুরেন্স খাতের কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার নিয়ে নোংরা কারসাজির আভাস স্পষ্ট হয়ে ওঠছে। বিতর্কিত এক সমবায় কর্মকর্তা এবং চতুর্থ প্রন্মের একটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানসহ বহুল আলোচিত দুষ্ট গোষ্ঠী ডেল্টা লাইফের শেয়ার নিয়েও কারসাজি শুরু করেছেন বলে বাজার সংশ্লিষ্টদের খবর।

গতকাল লেনদেন শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডেল্টা লাইফের ৫ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়। আর এর সবই কেনাবেচা হয় সার্কিটব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমায়। শেয়ারটির দাম ১২৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ বেড়ে ১৪২ টাকায় ওঠে যায়।

কোন মূল্য অফার না করে দিনের শুরুতেই সার্কিটব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমায় শেয়ার কেনার বিষয়টি আগ্রাসী ক্রয় এর পর্যায়ে পড়ে, যা সিকিউরিটিজ আইনের লংঘন। এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

কিন্তু শাস্তি যারা দেবে সেই নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিরুদ্ধে নির্লিপ্ততার অভিযোগ ওঠছে। এ ধরনের এগ্রেসিভ কেনাবেচা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এবং স্টক এক্সচেঞ্জের সার্ভিল্যান্স সিস্টেমে ধরা পড়ার কথা। এই সিস্টেম সব ধরনের অস্বাভাবিক লেনদেনের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক অ্যালার্ট দিয়ে থাকে। কিন্তু গত সোমবারের অস্বাভাবিক লেনদেনের পরও বিএসইসি ও স্টক এক্সচেঞ্জ কোন ব্যবস্থা নেয়নি বলেই জানা গেছে। আর এ কারণে দ্বিতীয় দিনেও ডেল্টা লাইফের শেয়ারে একই চিত্র দেখা যায়।

ডেল্টা লাইফের শেয়ার নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই অস্বাভাবিকতা চলছে। তবে তা মোটা দাগে ধরা পড়ে গত সোমবার। এদিন কোম্পানিটির ১ কোটি ৯ লাখ শেয়ার কেনাবেচা হয়; আর তার সবই হয় দিনের সর্বোচ্চ দাম ১২৯ টাকা ১০ পয়সা দরে। এই শেয়ারের সিংহভাগই বিক্রি করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান আইসিবি।

একটি জাতীয় পত্রিকার খবর অনুসারে, সমবায় অধিদপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আবুল খায়ের হিরো এবং তার অনুসারীরা লেনদেন হওয়া এ শেয়ারের সিংহভাগ কিনেছেন। সংবাদপত্রটির কাছে ৩০/৩৫ লাখ শেয়ার কেনার কথা হিরো স্বীকারও করেছেন।

তবে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, হিরো হয়তো নিজ নামে এই শেয়ার কিনেছেন। এর বাইরে বেনামে তার অ্যাকাউন্ট আছে এবং তিনি আরও অনেকের অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করেন। সেসব অ্যাকাউন্টে কেনা শেয়ারের পরিমাণ হতে পারে আরও অনেক বেশি।

তবে অন্যদের মধ্যে কে কতো শেয়ার কিনেছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ধরনের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সাধারণত নিজ নামের অ্যাকাউন্টের চেয়ে বেনামি অ্যাকাউন্টেই লেনদেন হয়ে থাকে বেশি।