লকডাউনে বিপাকে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ

ফরিদপুরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে পালিত হচ্ছে লকডাউন। সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি ও জেলা প্রশাসন শহর থেকে বের হওয়া ও প্রবেশকারীদের তল্লাশি করছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ বের হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

রোববার ভোর থেকে মাঠে ময়দানে ও মহল্লায় মহল্লায় টহল দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কিন্তু সমস্যায় পড়েছে নিম্নœ ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ। চরম অসহায় অবস্থায় রয়েছে ভ্যানচালক, রিক্সা চালক, অটোচালক, পরিবহনের শ্রমিক, দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষ। অপরদিকে টাকা থাকলেও বাজারে গিয়ে পাওয়া যাচ্ছে না মুদি মালামাল। শুধুমাত্র কাঁচা বাজার খোলা থাকলেও বন্ধ রয়েছে চাল, ডাল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় মুদি দোকান। টেপাখোলা বাজারের ক্ষুদ্র চাউল ব্যবসায়ী রাম বাবু।

তিনি জানান, ১৫ দিন ধরে দোকান বন্ধ। চাউল বিক্রি করতে পারছেন না। লকডাউনের কারণে দোকান খুললেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন এসে জরিমানা ও গ্রেপ্তার করছে। রিকশাচালক মিজান জানান, লকডাউন শুরু থেকে রিক্সা চালানো বন্ধ। ৭ জন পরিবারের সদস্য এখন খেয়ে- না খেয়ে আছেন।

image

ফরিদপুর : টেপাখোলা বাজারে লকডাউনে বন্ধ দোকানের সামনে হতাশ বসে আছেন ক্ষুদ্র চাল ব্যবসায়ী রাম -সংবাদ

আরও খবর
গাজীপুরে আরটিপিসিআর ল্যাব ৭ দিন ধরে অচল!
১২ জেলায় করোনায় মৃত্যু ১৪ শনাক্ত ৭০৮
করোনায় দুশ্চিন্তার শেষ নেই গরুর খামারি-কৃষকের

সোমবার, ০৫ জুলাই ২০২১ , ২১ আষাঢ় ১৪২৮ ২৩ জিলক্বদ ১৪৪২

লকডাউনে বিপাকে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ

প্রতিনিধি, ফরিদপুর

image

ফরিদপুর : টেপাখোলা বাজারে লকডাউনে বন্ধ দোকানের সামনে হতাশ বসে আছেন ক্ষুদ্র চাল ব্যবসায়ী রাম -সংবাদ

ফরিদপুরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে পালিত হচ্ছে লকডাউন। সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি ও জেলা প্রশাসন শহর থেকে বের হওয়া ও প্রবেশকারীদের তল্লাশি করছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ বের হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

রোববার ভোর থেকে মাঠে ময়দানে ও মহল্লায় মহল্লায় টহল দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কিন্তু সমস্যায় পড়েছে নিম্নœ ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ। চরম অসহায় অবস্থায় রয়েছে ভ্যানচালক, রিক্সা চালক, অটোচালক, পরিবহনের শ্রমিক, দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষ। অপরদিকে টাকা থাকলেও বাজারে গিয়ে পাওয়া যাচ্ছে না মুদি মালামাল। শুধুমাত্র কাঁচা বাজার খোলা থাকলেও বন্ধ রয়েছে চাল, ডাল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় মুদি দোকান। টেপাখোলা বাজারের ক্ষুদ্র চাউল ব্যবসায়ী রাম বাবু।

তিনি জানান, ১৫ দিন ধরে দোকান বন্ধ। চাউল বিক্রি করতে পারছেন না। লকডাউনের কারণে দোকান খুললেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন এসে জরিমানা ও গ্রেপ্তার করছে। রিকশাচালক মিজান জানান, লকডাউন শুরু থেকে রিক্সা চালানো বন্ধ। ৭ জন পরিবারের সদস্য এখন খেয়ে- না খেয়ে আছেন।