বাংলাদেশ-ভারত অংশীদারিত্বকে বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত লক্ষ্যে নিয়ে যেতে অঙ্গীকার জয়শংকরের

‘বাংলাদেশ-ভারত অংশীদারিত্বকে’ বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন ভারতের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। গত ৪ জুন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেনকে লেখা এক চিঠিতে জয়শংকর এই প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরেন বলে গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। জয়শঙ্কর তার চিঠিতে উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূচনালগ্নে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ-ভারত অংশীদারিত্বের যে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দুই দেশের অংশীদারিত্বকে সে পর্যায়ে নিয়ে যেতে আমি অঙ্গীকারবদ্ধ।

ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ের পর গত মে মাসের শেষে টানা দ্বিতীয় মেয়াদের মত সরকার গঠন করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। মোদির নতুন মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান সাবেক কূটনীতিক এস জয়শঙ্কর। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার চিঠিতে উল্লেখ করেন ‘নিকটতম প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক গভীর সম্পর্কের রূপ নিয়েছে। আর এটা সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজ্ঞ ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে।

তার মতে, সম্প্রতি জনগণের ব্যাপক ম্যানডেট নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সরকার গঠন এবং ভারতে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) জনগণের ব্যাপক ম্যানডেট নিয়ে সরকার গঠন করেছে। এতে দুই দেশের সুদৃঢ় অংশীদারিত্বের প্রতি উভয় দেশের জনগণের ব্যাপক সমর্থনের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বলেও চিঠিতে মন্তব্য করেন তিনি। জয়শঙ্কর তার চিঠিতে শীঘ্রই বাংলাদেশ সফরের আশা প্রকাশ করেছেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

শনিবার, ০৮ জুন ২০১৯ , ২৫ জৈষ্ঠ্য ১৪২৫, ৪ শাওয়াল ১৪৪০

বাংলাদেশ-ভারত অংশীদারিত্বকে বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত লক্ষ্যে নিয়ে যেতে অঙ্গীকার জয়শংকরের

কূটনৈতিক বার্তা পরিবেশক

‘বাংলাদেশ-ভারত অংশীদারিত্বকে’ বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন ভারতের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। গত ৪ জুন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেনকে লেখা এক চিঠিতে জয়শংকর এই প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরেন বলে গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। জয়শঙ্কর তার চিঠিতে উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূচনালগ্নে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ-ভারত অংশীদারিত্বের যে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দুই দেশের অংশীদারিত্বকে সে পর্যায়ে নিয়ে যেতে আমি অঙ্গীকারবদ্ধ।

ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ের পর গত মে মাসের শেষে টানা দ্বিতীয় মেয়াদের মত সরকার গঠন করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। মোদির নতুন মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান সাবেক কূটনীতিক এস জয়শঙ্কর। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার চিঠিতে উল্লেখ করেন ‘নিকটতম প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক গভীর সম্পর্কের রূপ নিয়েছে। আর এটা সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজ্ঞ ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে।

তার মতে, সম্প্রতি জনগণের ব্যাপক ম্যানডেট নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সরকার গঠন এবং ভারতে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) জনগণের ব্যাপক ম্যানডেট নিয়ে সরকার গঠন করেছে। এতে দুই দেশের সুদৃঢ় অংশীদারিত্বের প্রতি উভয় দেশের জনগণের ব্যাপক সমর্থনের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বলেও চিঠিতে মন্তব্য করেন তিনি। জয়শঙ্কর তার চিঠিতে শীঘ্রই বাংলাদেশ সফরের আশা প্রকাশ করেছেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।