কর ফাঁকির অভিযোগ ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে

আয়কর রিটার্নে দীর্ঘদিন যাবৎ ৬৬ লাখ টাকার সম্পদ গোপনের অভিযোগ উঠেছে এক ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লি.-এর সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে কর্মরত মো. নাসির উল্লাহ নাসিম নামের ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে রাজস্ব বোর্ডের আয়কর বিভাগ। এছাড়াও ওই ব্যক্তির নামে দুদক ও এনবিআর এ দুর্নীতি বিষয়ক অভিযোগ রয়েছে।

জানা যায়, নাসির উল্লাহ ২০১৮-১৯ সালের প্রদেয় আয়কর বিবরণীতে দেখিয়েছেন যে, তিনি ঢাকার লালবাগ থানার আজিমপুরে তিনটি এপার্টমেন্টের মালিক। যার মূল্য দেখানো হয়েছে ৬৬ লাখ টাকা। বাস্তবে ওই এলাকায় এই দামে তিনটি ফ্ল্যাট পাওয়া দুরূহ ব্যাপার। অবাক বিষয় যে, তিনি এই ফ্ল্যাটগুলোর ক্রেতা হিসাবে দলিল সম্পাদন করেছেন ২০১২-১৩ সালে। নিয়ম অনুযায়ী তিনি ওই সময়ের রিটার্নে তার এ সম্পদ দেখানোর কথা। কিন্তু দেখাননি এবং এই টাকার উৎস সংক্রান্ত কোন তথ্য তিনি প্রদান করেননি। অন্যদিকে তার বেতন ভাতার হিসাবেও গরমিল রয়েছে। এসব বিষয় তদন্ত করছে আয়কর বিভাগ।

রবিবার, ০৭ জুলাই ২০১৯ , ২৩ আষাঢ় ১৪২৫, ৩ জ্বিলকদ ১৪৪০

কর ফাঁকির অভিযোগ ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

আয়কর রিটার্নে দীর্ঘদিন যাবৎ ৬৬ লাখ টাকার সম্পদ গোপনের অভিযোগ উঠেছে এক ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লি.-এর সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে কর্মরত মো. নাসির উল্লাহ নাসিম নামের ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে রাজস্ব বোর্ডের আয়কর বিভাগ। এছাড়াও ওই ব্যক্তির নামে দুদক ও এনবিআর এ দুর্নীতি বিষয়ক অভিযোগ রয়েছে।

জানা যায়, নাসির উল্লাহ ২০১৮-১৯ সালের প্রদেয় আয়কর বিবরণীতে দেখিয়েছেন যে, তিনি ঢাকার লালবাগ থানার আজিমপুরে তিনটি এপার্টমেন্টের মালিক। যার মূল্য দেখানো হয়েছে ৬৬ লাখ টাকা। বাস্তবে ওই এলাকায় এই দামে তিনটি ফ্ল্যাট পাওয়া দুরূহ ব্যাপার। অবাক বিষয় যে, তিনি এই ফ্ল্যাটগুলোর ক্রেতা হিসাবে দলিল সম্পাদন করেছেন ২০১২-১৩ সালে। নিয়ম অনুযায়ী তিনি ওই সময়ের রিটার্নে তার এ সম্পদ দেখানোর কথা। কিন্তু দেখাননি এবং এই টাকার উৎস সংক্রান্ত কোন তথ্য তিনি প্রদান করেননি। অন্যদিকে তার বেতন ভাতার হিসাবেও গরমিল রয়েছে। এসব বিষয় তদন্ত করছে আয়কর বিভাগ।