১২ পদে শূন্য পাঁচ ব্যাহত কার্যক্রম

চাটখিল উপজেলা শিক্ষা অফিসে দীর্ঘদিন থেকে ১২টি পদের মধ্যে কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ৫টি পদ শূন্য থাকায় দাপ্তরিক কাজকর্মসহ বিদ্যালয় মনিটরিং ব্যাহত হচ্ছে। অপরদিকে উপজেলায় কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বেতন ভাতা, বকেয়া বিলসহ অন্যান্য বিল যথাসময়ে দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এতে করে শিক্ষকরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, এখানে মোট ১২টি পদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ৩ জন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার, ২ জন অফিস সহকারীর পদ শূন্য থাকায় জনবলের অভাবে দৈনন্দিন কাজকর্ম করা সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া গত ১৮ ডিসেম্বর উপজেলা শিক্ষা অফিসার অন্যত্র বদলি হয়ে যান। তার স্থলে এখনও নতুন করে কোনো শিক্ষা অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়নি। বর্তমানে সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসারের দায়িত্ব পালন করলেও আর্থিক ক্ষমতা প্রদান না করায় তিনি কোন বিলে স্বাক্ষর করতে পারছেন না। এতে করে শিক্ষকদের বেতন ভাতাসহ অন্যান্য বকেয়া বিল পেতে নতুন করে সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে জনবলের এত বড় সমস্যার পরও কিভাবে শিক্ষা অফিসের কাজকর্ম চলছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, শিক্ষক সমিতির নেতাদের সহযোগিতায় এবং কর্মরতদের প্রচেষ্টায় কাজ কর্ম চলছে তবে শূন্য পদগুলো পূরণ হওয়া একান্ত প্রয়োজন।

রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১৪ পৌষ ১৪২৬, ১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

চাটখিল উপজেলা শিক্ষা অফিস

১২ পদে শূন্য পাঁচ ব্যাহত কার্যক্রম

প্রতিনিধি, চাটখিল (নোয়াখালী)

চাটখিল উপজেলা শিক্ষা অফিসে দীর্ঘদিন থেকে ১২টি পদের মধ্যে কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ৫টি পদ শূন্য থাকায় দাপ্তরিক কাজকর্মসহ বিদ্যালয় মনিটরিং ব্যাহত হচ্ছে। অপরদিকে উপজেলায় কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বেতন ভাতা, বকেয়া বিলসহ অন্যান্য বিল যথাসময়ে দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এতে করে শিক্ষকরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, এখানে মোট ১২টি পদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ৩ জন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার, ২ জন অফিস সহকারীর পদ শূন্য থাকায় জনবলের অভাবে দৈনন্দিন কাজকর্ম করা সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া গত ১৮ ডিসেম্বর উপজেলা শিক্ষা অফিসার অন্যত্র বদলি হয়ে যান। তার স্থলে এখনও নতুন করে কোনো শিক্ষা অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়নি। বর্তমানে সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসারের দায়িত্ব পালন করলেও আর্থিক ক্ষমতা প্রদান না করায় তিনি কোন বিলে স্বাক্ষর করতে পারছেন না। এতে করে শিক্ষকদের বেতন ভাতাসহ অন্যান্য বকেয়া বিল পেতে নতুন করে সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে জনবলের এত বড় সমস্যার পরও কিভাবে শিক্ষা অফিসের কাজকর্ম চলছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, শিক্ষক সমিতির নেতাদের সহযোগিতায় এবং কর্মরতদের প্রচেষ্টায় কাজ কর্ম চলছে তবে শূন্য পদগুলো পূরণ হওয়া একান্ত প্রয়োজন।