অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে বাড়তি নিরাপত্তা চান প্রার্থীরা

ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১২৯ ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৯২টি ওয়ার্ডে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত প্রার্থীর বিপরীতে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ৯২ জন বিদ্রোহী প্রার্থী নির্বাচন করছে। দুই সিটির এ ৯২টি ওয়ার্ডে ৫০টি ভোটকেন্দ্র ঝুকিপূর্ণ বলে মনে করছে পুলিশ। ইতোমধ্যে গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে ৫০টি ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের নাম উল্লেখ করে একটি প্রতিবেদন জমা পড়েছে নির্বাচন কমিশনে। ৬০টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ১৮টি ভোটকেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গোয়েন্দা প্রতিবেদনে। এসব ভোট কেন্দ্রে সুস্থ ভোট গ্রহণ নিয়ে চিন্তিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নির্বাচন কমিশন। তবে বিএনপির প্রার্থীদের মতে ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা আরও বেশি হবে। তবে প্রার্থীদের দাবি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোর সংখ্যা যাই হোক এসব কেন্দ্রে সুস্থ ও নিরেপেক্ষভাবে ভোট গ্রহণের পরিবেশ তৈরি করতে হবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নির্বাচন কমিশনকে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্র জানায়, গোয়েন্দা সংস্থার তালিকায় ঝুঁকিপূর্ণ ৫০টি কেন্দ্রের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৩টি আর দক্ষিণ সিটিতে রয়েছে ২৭টি কেন্দ্র। কেন্দ্রগুলোর ওয়ার্ডে ক্ষমতাসীন দলের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা, সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাসিনো ও দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের প্রভাব, দলীয় মনোনায়ন না পাওয়া প্রার্থীদের ক্ষোভ, বিরোধীদলের শক্ত প্রার্থী থাকা ও এলাকাগুলো ক্রাইম জোন হওয়ার কারণে কেন্দ্রগুলো ঝুঁকিপূর্ণ বলে শনাক্ত করা হয়েছে। নির্বাচনে বিভিন্ন ওয়ার্ডে ক্ষমতাসীন দলের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। আগের দায়িত্ব পালন করা কাউন্সিলর যারা দলের মনোনায়ন পাননি তারাও ভোটে দাঁড়িয়েছেন। কোন প্রার্থী না দাঁড়িয়ে বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে ভোটের মাঠে জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন। কিছুদিন আগে ক্যাসিনো ও দুর্নীতিবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছে। এতে অবৈধ উপায়ে যারা অর্থ আয় করেছেন তারা অনেকটা দৌড়ের ওপর আছেন। তাদের পক্ষের এবং বিপক্ষের লোকজনের তৎপরতা সক্রিয় আছে এলাকায়। এতে ওইসব ভোট কেন্দ্রের এলাকাগুলোতে দলাদলির প্রভাবে সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে।

গোয়েন্দা সংস্থা নির্বাচন কমিশনের কাছে ৫০টি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা জমা দিয়েছে। এই তালিকায় ১৮টি কেন্দ্রকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বলে শনাক্ত করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো হচ্ছে বাড্ডা প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাড্ডা হাইস্কুল, তেজগাঁও কলেজ, সেন্ট্রাল রোডের আইডিয়াল কলেজ, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা কমার্স কলেজ মিরপুর, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, আল হেরা কলেজ, বাড্ডা কলেজ, নিকুঞ্জ মডেল কলেজ, পল্লবী কলেজ, রামপুরা একরামুন্নেছা ডিগ্রি কলেজ, লালমাটিয়া মহিলা কলেজ, শের-ই-বাংলা আদর্শ মহিলা কলেজ, মণিপুর উচ্চ বিদ্যালয়, মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজ, তেজগাঁও মহিলা কলেজ, উত্তরা মডেল টাউন স্কুল, নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজ, কল্যাণপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, উত্তরার ঢাকা ওমেন কলেজ, খিলগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মতিঝিল, নটরডেম কলেজ মতিঝিল, ঢাকা সিটি কলেজ, ওয়ারীর সলিমুল্লাহ ডিগ্রি কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রি কলেজ, মতিঝিল মডেল হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, আবুজর গিফারি ইউনিভার্সিটি কলেজ, মালিবাগ অগ্রণী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আরামবাগ গার্লস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শহীদুল্লাহ কলেজ বকশীবাজার, হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ, পুরানা পল্টন গার্লস কলেজ, আরকে চৌধুরী কলেজ সায়েদাবাদ, দনিয়া কলেজ, ঢাকা সিটি ইন্টারন্যাশনাল কলেজ শহীদবাগ, ইস্পাহানি স্কুল এন্ড কলেজ, কমলাপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলগাঁও গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলগাঁও মডেল কলেজ, মেহেরুন্নেছা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মির্জা আব্বাস ওমেন্স ডিগ্রি কলেজ শাহজাহানপুর, শাহ আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শান্তিবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শেখ বোরহান উদ্দিন পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজ, টি অ্যান্ড টি কলেজ মতিঝিল ও বদরুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজ।

এসব ভোটকেন্দ্রের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আগাম সতর্কতা হিসেবে সংশ্লিষ্ট থানা ও পুলিশ ফাঁড়িগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়াও ভোট কেন্দ্রগুলো ও আশপাশের এলাকায় থানা পুলিশের মোবাইল পার্টি, পিকেট পার্টি, হাঁটা পার্টি, গাড়ি টহল পার্টিকে বেশি সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। বিট পুলিশিংকে আরও কার্যকর ভূমিকা পালনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ভোটকেন্দ্রের আশপাশে বসাতে বলা হয়েছে চেক পোস্ট। এছাড়াও ভোটের কয়েকদিন আগে থেকে ভোট কেন্দ্রের আশপাশের এলাকাগুলোতে দুর্বৃত্তদের দমনের জন্য বাসা বাড়িগুলোতে ব্লক রেইড দেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৪০ হাজার সদস্য ভোটে মাঠে থাকবে। কেন্দ্রভিত্তক সাধারণ কেন্দ্রে ১৬ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৮ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য থাকবে। এছাড়া স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসাবে র‌্যাব ও বিজিবি মোতায়েন থাকবে। কেন্দ্রে সংখ্যা অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হবে। গোয়েন্দাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে মোট ১৮টি কেন্দ্র শুধু ঝুঁকিপূর্ণ। সব সময়ই তারা সতর্ক আছেন, কোন সমস্যা থাকলে তারা ব্যবস্থা নেবেন।

রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২০ , ১২ মাঘ ১৪২৬, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

দুই সিটির

অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে বাড়তি নিরাপত্তা চান প্রার্থীরা

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১২৯ ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৯২টি ওয়ার্ডে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত প্রার্থীর বিপরীতে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ৯২ জন বিদ্রোহী প্রার্থী নির্বাচন করছে। দুই সিটির এ ৯২টি ওয়ার্ডে ৫০টি ভোটকেন্দ্র ঝুকিপূর্ণ বলে মনে করছে পুলিশ। ইতোমধ্যে গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে ৫০টি ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের নাম উল্লেখ করে একটি প্রতিবেদন জমা পড়েছে নির্বাচন কমিশনে। ৬০টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ১৮টি ভোটকেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গোয়েন্দা প্রতিবেদনে। এসব ভোট কেন্দ্রে সুস্থ ভোট গ্রহণ নিয়ে চিন্তিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নির্বাচন কমিশন। তবে বিএনপির প্রার্থীদের মতে ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা আরও বেশি হবে। তবে প্রার্থীদের দাবি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোর সংখ্যা যাই হোক এসব কেন্দ্রে সুস্থ ও নিরেপেক্ষভাবে ভোট গ্রহণের পরিবেশ তৈরি করতে হবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নির্বাচন কমিশনকে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্র জানায়, গোয়েন্দা সংস্থার তালিকায় ঝুঁকিপূর্ণ ৫০টি কেন্দ্রের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৩টি আর দক্ষিণ সিটিতে রয়েছে ২৭টি কেন্দ্র। কেন্দ্রগুলোর ওয়ার্ডে ক্ষমতাসীন দলের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা, সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাসিনো ও দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের প্রভাব, দলীয় মনোনায়ন না পাওয়া প্রার্থীদের ক্ষোভ, বিরোধীদলের শক্ত প্রার্থী থাকা ও এলাকাগুলো ক্রাইম জোন হওয়ার কারণে কেন্দ্রগুলো ঝুঁকিপূর্ণ বলে শনাক্ত করা হয়েছে। নির্বাচনে বিভিন্ন ওয়ার্ডে ক্ষমতাসীন দলের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। আগের দায়িত্ব পালন করা কাউন্সিলর যারা দলের মনোনায়ন পাননি তারাও ভোটে দাঁড়িয়েছেন। কোন প্রার্থী না দাঁড়িয়ে বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে ভোটের মাঠে জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন। কিছুদিন আগে ক্যাসিনো ও দুর্নীতিবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছে। এতে অবৈধ উপায়ে যারা অর্থ আয় করেছেন তারা অনেকটা দৌড়ের ওপর আছেন। তাদের পক্ষের এবং বিপক্ষের লোকজনের তৎপরতা সক্রিয় আছে এলাকায়। এতে ওইসব ভোট কেন্দ্রের এলাকাগুলোতে দলাদলির প্রভাবে সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে।

গোয়েন্দা সংস্থা নির্বাচন কমিশনের কাছে ৫০টি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা জমা দিয়েছে। এই তালিকায় ১৮টি কেন্দ্রকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বলে শনাক্ত করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো হচ্ছে বাড্ডা প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাড্ডা হাইস্কুল, তেজগাঁও কলেজ, সেন্ট্রাল রোডের আইডিয়াল কলেজ, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা কমার্স কলেজ মিরপুর, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, আল হেরা কলেজ, বাড্ডা কলেজ, নিকুঞ্জ মডেল কলেজ, পল্লবী কলেজ, রামপুরা একরামুন্নেছা ডিগ্রি কলেজ, লালমাটিয়া মহিলা কলেজ, শের-ই-বাংলা আদর্শ মহিলা কলেজ, মণিপুর উচ্চ বিদ্যালয়, মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজ, তেজগাঁও মহিলা কলেজ, উত্তরা মডেল টাউন স্কুল, নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজ, কল্যাণপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, উত্তরার ঢাকা ওমেন কলেজ, খিলগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মতিঝিল, নটরডেম কলেজ মতিঝিল, ঢাকা সিটি কলেজ, ওয়ারীর সলিমুল্লাহ ডিগ্রি কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রি কলেজ, মতিঝিল মডেল হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, আবুজর গিফারি ইউনিভার্সিটি কলেজ, মালিবাগ অগ্রণী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আরামবাগ গার্লস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শহীদুল্লাহ কলেজ বকশীবাজার, হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ, পুরানা পল্টন গার্লস কলেজ, আরকে চৌধুরী কলেজ সায়েদাবাদ, দনিয়া কলেজ, ঢাকা সিটি ইন্টারন্যাশনাল কলেজ শহীদবাগ, ইস্পাহানি স্কুল এন্ড কলেজ, কমলাপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলগাঁও গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলগাঁও মডেল কলেজ, মেহেরুন্নেছা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মির্জা আব্বাস ওমেন্স ডিগ্রি কলেজ শাহজাহানপুর, শাহ আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শান্তিবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শেখ বোরহান উদ্দিন পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজ, টি অ্যান্ড টি কলেজ মতিঝিল ও বদরুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজ।

এসব ভোটকেন্দ্রের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আগাম সতর্কতা হিসেবে সংশ্লিষ্ট থানা ও পুলিশ ফাঁড়িগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়াও ভোট কেন্দ্রগুলো ও আশপাশের এলাকায় থানা পুলিশের মোবাইল পার্টি, পিকেট পার্টি, হাঁটা পার্টি, গাড়ি টহল পার্টিকে বেশি সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। বিট পুলিশিংকে আরও কার্যকর ভূমিকা পালনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ভোটকেন্দ্রের আশপাশে বসাতে বলা হয়েছে চেক পোস্ট। এছাড়াও ভোটের কয়েকদিন আগে থেকে ভোট কেন্দ্রের আশপাশের এলাকাগুলোতে দুর্বৃত্তদের দমনের জন্য বাসা বাড়িগুলোতে ব্লক রেইড দেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৪০ হাজার সদস্য ভোটে মাঠে থাকবে। কেন্দ্রভিত্তক সাধারণ কেন্দ্রে ১৬ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৮ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য থাকবে। এছাড়া স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসাবে র‌্যাব ও বিজিবি মোতায়েন থাকবে। কেন্দ্রে সংখ্যা অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হবে। গোয়েন্দাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে মোট ১৮টি কেন্দ্র শুধু ঝুঁকিপূর্ণ। সব সময়ই তারা সতর্ক আছেন, কোন সমস্যা থাকলে তারা ব্যবস্থা নেবেন।