যুক্তরাষ্ট্র ব্রিটেনসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রদূতরা ইভিএম দেখে সন্তুষ্ট : ইসি সচিব

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেছেন, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট জালিয়াতির কোন সুযোগ নেই। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনসহ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতরা ইভিএম দেখে গেছেন। তারা সন্তুষ্ট। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

ইভিএমে ভোট জালিয়াতির সুযোগ নেই : মো. আলমগীর বলেন, ইভিএমে জালিয়াতির কোন সুযোগ নেই। যদি কারও আঙুলের ছাপ কাজ না করে, তাহলে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী ওই ব্যক্তি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার (প্রিসাইডিং অফিসার) মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন। এ ধরনের ঘটনায় মাত্র ১ শতাংশ ভোটারদের শনাক্ত করতে পারবেন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা। এক শতাংশের বেশির প্রয়োজন হলে রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি নিতে হবে। আরও বেশি লাগলে কমিশনের অনুমতি লাগবে।

ইভিএমের তথ্য সংরক্ষিত থাকে : সিনিয়র সচিব বলেন, এই ইভিএমের তথ্য পরেও জানা যাবে। ভোটের তথ্য ইসির কাছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা থাকে। মামলা করারও সুযোগ রয়েছে। কেউ ইচ্ছে করলে এ নিয়ে আদালতেও যেতে পারেন। কেউ মামলা করলে আমরা দেখাতে পারব।

বিএনপিকে ইভিএম দেখার আহ্বান : সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য আমরা ইভিএম দেখার সুযোগ উন্মুক্ত রেখেছি। বিএনপি নেতারা এখনও দেখতে আসেননি। তারা ইভিইম নিয়ে অসন্তুষ্ট। আমরা চাই তারা এসে দেখে যাক। তবে তারা না আসলে, কীভাবে আনা যেতে পারে।

বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২০ , ১৫ মাঘ ১৪২৬, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪১

যুক্তরাষ্ট্র ব্রিটেনসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রদূতরা ইভিএম দেখে সন্তুষ্ট : ইসি সচিব

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেছেন, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট জালিয়াতির কোন সুযোগ নেই। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনসহ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতরা ইভিএম দেখে গেছেন। তারা সন্তুষ্ট। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

ইভিএমে ভোট জালিয়াতির সুযোগ নেই : মো. আলমগীর বলেন, ইভিএমে জালিয়াতির কোন সুযোগ নেই। যদি কারও আঙুলের ছাপ কাজ না করে, তাহলে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী ওই ব্যক্তি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার (প্রিসাইডিং অফিসার) মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন। এ ধরনের ঘটনায় মাত্র ১ শতাংশ ভোটারদের শনাক্ত করতে পারবেন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা। এক শতাংশের বেশির প্রয়োজন হলে রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি নিতে হবে। আরও বেশি লাগলে কমিশনের অনুমতি লাগবে।

ইভিএমের তথ্য সংরক্ষিত থাকে : সিনিয়র সচিব বলেন, এই ইভিএমের তথ্য পরেও জানা যাবে। ভোটের তথ্য ইসির কাছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা থাকে। মামলা করারও সুযোগ রয়েছে। কেউ ইচ্ছে করলে এ নিয়ে আদালতেও যেতে পারেন। কেউ মামলা করলে আমরা দেখাতে পারব।

বিএনপিকে ইভিএম দেখার আহ্বান : সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য আমরা ইভিএম দেখার সুযোগ উন্মুক্ত রেখেছি। বিএনপি নেতারা এখনও দেখতে আসেননি। তারা ইভিইম নিয়ে অসন্তুষ্ট। আমরা চাই তারা এসে দেখে যাক। তবে তারা না আসলে, কীভাবে আনা যেতে পারে।