৭ দিনের মধ্যে জমা দেয়ার নির্দেশ ইসির

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের ফল ঘোষণার ৭ দিনের মধ্যে নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কমিশনের নির্বাচন পরিচালনা-২ অধিশাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছেন। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা ২০১০-এর বিধি ৪৯ এর উপবিধি (১) অনুযায়ী, নির্বাচনের ফল ঘোষণার ৭ দিনের মধ্যে প্রার্থীর ব্যক্তিগত খরচের হিসাব ও পরিশোধের বর্ণনা সম্বলিত একটি বিবরণী ইসিতে জমা দেয়ার বিধান রয়েছে।

সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের ‘ব্যক্তিগত খরচ’ ও ‘নির্বাচনী খরচ’ মিলে সর্বোচ্চ ৭ লাখ টাকা খরচ করার বিধান রয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩০ লাখ ১০ হাজার ২৭৩ জন এবং দক্ষিণে ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৪ জন। নির্বাচনী ব্যয় সীমার বিধি অনুযায়ী, ২০ লাখ ভোটার হলে ১ লাখ টাকা এবং এর বেশি ভোটার সম্বলিত সিটিতে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ‘ব্যক্তিগত খরচ’ করতে পারবেন একজন প্রার্থী।

দুই সিটিতে সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর পদে ৭৭ জন এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৫১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নির্বাচনের উদ্দেশে ‘ব্যক্তিগত ব্যয়ের’ ক্ষেত্রে অনধিক ১৫ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা, ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা, ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা এবং ৫০ হাজার ১ ও তার বেশি ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থীরা।

নির্বাচনী ব্যয়ের ক্ষেত্রে অনধিক ১৫ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১ লাখ, ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ লাখ, ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৪ লাখ এবং ৫০ হাজার ১ ও তার বেশি ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকা ‘নির্বাচনী ব্যয়’ করতে পারবেন কাউন্সিলর প্রার্থীরা।

মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২১ মাঘ ১৪২৬, ৯ জমাদিউল সানি ১৪৪১

নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব

৭ দিনের মধ্যে জমা দেয়ার নির্দেশ ইসির

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের ফল ঘোষণার ৭ দিনের মধ্যে নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কমিশনের নির্বাচন পরিচালনা-২ অধিশাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছেন। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা ২০১০-এর বিধি ৪৯ এর উপবিধি (১) অনুযায়ী, নির্বাচনের ফল ঘোষণার ৭ দিনের মধ্যে প্রার্থীর ব্যক্তিগত খরচের হিসাব ও পরিশোধের বর্ণনা সম্বলিত একটি বিবরণী ইসিতে জমা দেয়ার বিধান রয়েছে।

সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের ‘ব্যক্তিগত খরচ’ ও ‘নির্বাচনী খরচ’ মিলে সর্বোচ্চ ৭ লাখ টাকা খরচ করার বিধান রয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩০ লাখ ১০ হাজার ২৭৩ জন এবং দক্ষিণে ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৪ জন। নির্বাচনী ব্যয় সীমার বিধি অনুযায়ী, ২০ লাখ ভোটার হলে ১ লাখ টাকা এবং এর বেশি ভোটার সম্বলিত সিটিতে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ‘ব্যক্তিগত খরচ’ করতে পারবেন একজন প্রার্থী।

দুই সিটিতে সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর পদে ৭৭ জন এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৫১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নির্বাচনের উদ্দেশে ‘ব্যক্তিগত ব্যয়ের’ ক্ষেত্রে অনধিক ১৫ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা, ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা, ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা এবং ৫০ হাজার ১ ও তার বেশি ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থীরা।

নির্বাচনী ব্যয়ের ক্ষেত্রে অনধিক ১৫ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১ লাখ, ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ লাখ, ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৪ লাখ এবং ৫০ হাজার ১ ও তার বেশি ভোটার সম্বলিত ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকা ‘নির্বাচনী ব্যয়’ করতে পারবেন কাউন্সিলর প্রার্থীরা।