ব্যবসা ও শিক্ষকদের ঋন দেবার নামে জনপ্রতি ২০ হাজার করে হাতিয়ে নেবার অভিযোগে রুপালী ব্যাংক রংপুরের তারাগজ্ঞ উপজেলার পার্শ্ববর্তী কিশোরগজ্ঞ ব্রাঞ্চের ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলামকে অবশেষে দিনাজপুর জেলার রানীরবন্দর ব্রাঞ্চে বদলী করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলায় চার্জসিট হবার পরেও তার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়নি ব্যাংক কতৃপক্ষ। দৈনিক সংবাদে গত ২৬ জানুয়ারি ১৫ পাতায় এ সংক্রান্ত খবর প্রকাশিত হবার ব্যাংক কতৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। লিখিত অভিযোগে জানা গেছে কিশোরগজ্ঞ রুপালী ব্যাংক শাখায় কর্মরত ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলাম বেশ কয়েকজন শিক্ষক ও ব্যবসায়ীকে ঋন দেবার কথা বলে জনপ্রতি ২০ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়েছে। কিন্তু টাকা নেবার পরেও ঋন দেয়ার কোন পদক্ষেপ নেননি। টাকা ফেরৎ চাইলে উল্টো নানান ধরনের হুমকি ধামকি প্রদান করছেন। এ ব্যাপারে এলাকার হারেজ আলী, আবু তালেব ও সেকেন্দার আলী রুপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অন্যদিকে বিষয়টি নিয়ে কিশোর গজ্ঞ ব্রাঞ্চ ম্যানেজার দৌলতুজ্জামানের সঙ্গে দেখা করে বিচার দাবি করলে ম্যানেজার কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। এ ঘটনায় হারেজ আলী জানান ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলাম বিভিন্ন জনের কাছে ঋন দেবার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এ ছাড়াও সাধারণ গ্রাহকরা ব্যাংকে টাকা জমা বা উত্তোলন করতে গেলে ৫ বা ১০ টাকার নোট দিয়ে হয়রানি করেন। এসব বিষয়ে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার মিলছে না। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো সত্য নয় বলে দাবি করেন। এদিকে এলাকার বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী নাম প্রকাশে অনিশ্চুক এ প্রতিনিধিকে জানান ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলামের বিরুদ্ধে তারাগজ্ঞ থানায় একটি ফৌজদারী মামলা রয়েছে যার নম্বর ১২ তারিখ ১৬/০৪/১৯ইং।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২২ মাঘ ১৪২৬, ১০ জমাদিউল সানি ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক রংপুর
ব্যবসা ও শিক্ষকদের ঋন দেবার নামে জনপ্রতি ২০ হাজার করে হাতিয়ে নেবার অভিযোগে রুপালী ব্যাংক রংপুরের তারাগজ্ঞ উপজেলার পার্শ্ববর্তী কিশোরগজ্ঞ ব্রাঞ্চের ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলামকে অবশেষে দিনাজপুর জেলার রানীরবন্দর ব্রাঞ্চে বদলী করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলায় চার্জসিট হবার পরেও তার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়নি ব্যাংক কতৃপক্ষ। দৈনিক সংবাদে গত ২৬ জানুয়ারি ১৫ পাতায় এ সংক্রান্ত খবর প্রকাশিত হবার ব্যাংক কতৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। লিখিত অভিযোগে জানা গেছে কিশোরগজ্ঞ রুপালী ব্যাংক শাখায় কর্মরত ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলাম বেশ কয়েকজন শিক্ষক ও ব্যবসায়ীকে ঋন দেবার কথা বলে জনপ্রতি ২০ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়েছে। কিন্তু টাকা নেবার পরেও ঋন দেয়ার কোন পদক্ষেপ নেননি। টাকা ফেরৎ চাইলে উল্টো নানান ধরনের হুমকি ধামকি প্রদান করছেন। এ ব্যাপারে এলাকার হারেজ আলী, আবু তালেব ও সেকেন্দার আলী রুপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অন্যদিকে বিষয়টি নিয়ে কিশোর গজ্ঞ ব্রাঞ্চ ম্যানেজার দৌলতুজ্জামানের সঙ্গে দেখা করে বিচার দাবি করলে ম্যানেজার কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। এ ঘটনায় হারেজ আলী জানান ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলাম বিভিন্ন জনের কাছে ঋন দেবার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এ ছাড়াও সাধারণ গ্রাহকরা ব্যাংকে টাকা জমা বা উত্তোলন করতে গেলে ৫ বা ১০ টাকার নোট দিয়ে হয়রানি করেন। এসব বিষয়ে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার মিলছে না। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো সত্য নয় বলে দাবি করেন। এদিকে এলাকার বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী নাম প্রকাশে অনিশ্চুক এ প্রতিনিধিকে জানান ক্যাশিয়ার খাদেমুল ইসলামের বিরুদ্ধে তারাগজ্ঞ থানায় একটি ফৌজদারী মামলা রয়েছে যার নম্বর ১২ তারিখ ১৬/০৪/১৯ইং।