এনটিভিতে ধারাবাহিক নাটক ‘উড়ে যায় বকপক্ষী’

এনটিভিতে আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে প্রচার হবে ধারাবাহিক নাটক ‘উড়ে যায় বকপক্ষী’। নাটকটি বৃহস্পতিবার বাদে প্রতি সপ্তাহের পাঁচ দিন প্রচার হয়। হুমায়ুন আহমেদ এর রচনা ও পরিচালনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- শাওন, স্বাধীন খসরু, মাসুম আজিজ, ফারুক আহমেদ, ড. ইনামুল হক, ফেরদৌসী আহমেদ লীনা, রিয়াজ, শবনম স্বাতী, সালমা রোজী, সালেহ আহমেদ, ডা. এজাজুল ইসলাম প্রমূখ। ‘মজিদ মিয়া খুবই বিখ্যাত একজন ওস্তাদ গাতক। তার গানের দল ভেঙে গেছে। এজন্য তিনি ভীষণ মর্মাহত। মেজাজ হারিয়ে সে তার প্রিয় হারমোনিয়ামটি পুড়িয়ে ফেলে। এই নিয়ে মজিদের মেয়ে পুষ্প’র মনটা আরো খারাপ। একদিন শহর থেকে পথ সঙ্গীতের ওপর গবেষণা করতে আসেন হাসানুজ্জামান হাসান। তিনি লন্ডনে পথ সংগীত বিষয়ে পিএইচডি করছেন। এই গ্রামে এসে হাসান তৈয়ব নামে একজন অদ্ভুত চরিত্রের মানুষের সাক্ষাত পায়। তৈয়ব হাসানকে তাদের গ্রামের দোতারা বাদক ফজলুর কথা বলে। ফজলু দক্ষ দোতারা শিল্পী। শিল্পী ফজলুর মাথায় কেমন যেন সমস্যা আছে। জ্বিনের বাদশা নাকি ফজলুর কাছে এসে দোতারা বাদন শুনতে চায়। সবার ধারণা ফজলুর মাথা খারাপ। হাসানকে ওস্তাদ মজিদ প্রথম দিকে পাত্তা দিতে না চাইলেও এক সময় তাকে তার বাড়ীতে কয়েকদিনের অতিথি হিসেবে গ্রহণ করে নেয়। ওস্তাদ মজিদ মিয়ার ভাঙা গানের দল। তার বুক ভেঙে দীর্ঘশ্বাস পড়ে। মেয়ে পুষ্প বলে, গানের দল ভাঙছে তো কি হইছে। গান তো ভাঙে না।’

বুধবার, ১৭ জুন ২০২০ , ৩ আষাঢ় ১৪২৭, ২৪ শাওয়াল ১৪৪১

এনটিভিতে ধারাবাহিক নাটক ‘উড়ে যায় বকপক্ষী’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

এনটিভিতে আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে প্রচার হবে ধারাবাহিক নাটক ‘উড়ে যায় বকপক্ষী’। নাটকটি বৃহস্পতিবার বাদে প্রতি সপ্তাহের পাঁচ দিন প্রচার হয়। হুমায়ুন আহমেদ এর রচনা ও পরিচালনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- শাওন, স্বাধীন খসরু, মাসুম আজিজ, ফারুক আহমেদ, ড. ইনামুল হক, ফেরদৌসী আহমেদ লীনা, রিয়াজ, শবনম স্বাতী, সালমা রোজী, সালেহ আহমেদ, ডা. এজাজুল ইসলাম প্রমূখ। ‘মজিদ মিয়া খুবই বিখ্যাত একজন ওস্তাদ গাতক। তার গানের দল ভেঙে গেছে। এজন্য তিনি ভীষণ মর্মাহত। মেজাজ হারিয়ে সে তার প্রিয় হারমোনিয়ামটি পুড়িয়ে ফেলে। এই নিয়ে মজিদের মেয়ে পুষ্প’র মনটা আরো খারাপ। একদিন শহর থেকে পথ সঙ্গীতের ওপর গবেষণা করতে আসেন হাসানুজ্জামান হাসান। তিনি লন্ডনে পথ সংগীত বিষয়ে পিএইচডি করছেন। এই গ্রামে এসে হাসান তৈয়ব নামে একজন অদ্ভুত চরিত্রের মানুষের সাক্ষাত পায়। তৈয়ব হাসানকে তাদের গ্রামের দোতারা বাদক ফজলুর কথা বলে। ফজলু দক্ষ দোতারা শিল্পী। শিল্পী ফজলুর মাথায় কেমন যেন সমস্যা আছে। জ্বিনের বাদশা নাকি ফজলুর কাছে এসে দোতারা বাদন শুনতে চায়। সবার ধারণা ফজলুর মাথা খারাপ। হাসানকে ওস্তাদ মজিদ প্রথম দিকে পাত্তা দিতে না চাইলেও এক সময় তাকে তার বাড়ীতে কয়েকদিনের অতিথি হিসেবে গ্রহণ করে নেয়। ওস্তাদ মজিদ মিয়ার ভাঙা গানের দল। তার বুক ভেঙে দীর্ঘশ্বাস পড়ে। মেয়ে পুষ্প বলে, গানের দল ভাঙছে তো কি হইছে। গান তো ভাঙে না।’