মাদকের পেছনে যত প্রভাবশালীই থাকুক কাউকে ছাড় নয় -খাদ্যমন্ত্রী

মাদকের পেছনে যত প্রভাবশালী ব্যক্তিই থাকুক না কেন, কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। আমার নির্বাচনী এলাকায় যে কোন মূল্যে মাদকমুক্ত ঘোষনা করতে হবে। আমি ওসি সাহেবকে বলছি, যদি কেউ মাদক ব্যবসায়ী বা মাদকসেবীদের সুপারিশের জন্য আপনার কাছে আসে তাহলে তাদের অফিসে বসিয়ে চা নাস্তা খাইয়ে সম্মানের সহিত বিদায় করে দিবেন। কিন্তু যে মাদক ব্যবসায়ী বা সেবীর পক্ষে সুপারিশ করতে এসেছিল সেই মামলায় সুপারিশকারী কেউ যেন আসামি করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১০টায় জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলা মাসিক আইনশৃংখলা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন, পুলিশ বাহিনীর কোন সদস্য মাদক সেবন করে কিনা, মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ আছে কিনা, মাসিক চাঁদা আদায় করে কিনা সেগুলোকে আগে খুজে বের করতে হবে। আমি আগামী এক মাসের মধ্যে উপজেলার আইন শৃংখলার উন্নতি দেখতে চাই। প্রধান অতিথি আরো বলেন, বর্তমানে দেশে নারী নির্যাতন বৃদ্ধি পেয়েছে। আমার উপজেলায় যেন নারী নির্যাতনের মতো ঘটনা না ঘটে সেদিকে ওসি সাহেবকে নজর রাখতে হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়া মারীয়া পেরেরার সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ আইয়ুব হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিলুফার সরকার, অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন কবির।

আইনশৃংখলা সভা শেষে মাসিক সমন্বয় সভা, সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটির সভা, উপজেলা নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সভা, যৌতুক, নদী রক্ষা কমিটির সভা, বাল্যবিবাহ নিরোধ এবং জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনসংক্রান্ত সভা, মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সভা, উপজেলা আইসিটি বিষয়ক সভা, এবং উপজেলা ইনোভেশন কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।

শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৮ মহররম ১৪৪২, ৩০ ভাদ্র ১৪২৭

মাদকের পেছনে যত প্রভাবশালীই থাকুক কাউকে ছাড় নয় -খাদ্যমন্ত্রী

প্রতিনিধি, নিয়ামতপুর (নওগাঁ)

মাদকের পেছনে যত প্রভাবশালী ব্যক্তিই থাকুক না কেন, কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। আমার নির্বাচনী এলাকায় যে কোন মূল্যে মাদকমুক্ত ঘোষনা করতে হবে। আমি ওসি সাহেবকে বলছি, যদি কেউ মাদক ব্যবসায়ী বা মাদকসেবীদের সুপারিশের জন্য আপনার কাছে আসে তাহলে তাদের অফিসে বসিয়ে চা নাস্তা খাইয়ে সম্মানের সহিত বিদায় করে দিবেন। কিন্তু যে মাদক ব্যবসায়ী বা সেবীর পক্ষে সুপারিশ করতে এসেছিল সেই মামলায় সুপারিশকারী কেউ যেন আসামি করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১০টায় জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলা মাসিক আইনশৃংখলা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন, পুলিশ বাহিনীর কোন সদস্য মাদক সেবন করে কিনা, মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ আছে কিনা, মাসিক চাঁদা আদায় করে কিনা সেগুলোকে আগে খুজে বের করতে হবে। আমি আগামী এক মাসের মধ্যে উপজেলার আইন শৃংখলার উন্নতি দেখতে চাই। প্রধান অতিথি আরো বলেন, বর্তমানে দেশে নারী নির্যাতন বৃদ্ধি পেয়েছে। আমার উপজেলায় যেন নারী নির্যাতনের মতো ঘটনা না ঘটে সেদিকে ওসি সাহেবকে নজর রাখতে হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়া মারীয়া পেরেরার সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ আইয়ুব হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিলুফার সরকার, অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন কবির।

আইনশৃংখলা সভা শেষে মাসিক সমন্বয় সভা, সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটির সভা, উপজেলা নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সভা, যৌতুক, নদী রক্ষা কমিটির সভা, বাল্যবিবাহ নিরোধ এবং জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনসংক্রান্ত সভা, মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সভা, উপজেলা আইসিটি বিষয়ক সভা, এবং উপজেলা ইনোভেশন কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।