চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিখোঁজের তিনদিন পর রোহান নামে তিন বছরের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত শনিবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে সদর হাসপাতালের সেপটিক ট্যাংকি থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত রোহান পৌর এলাকার মসজিদ পাড়ার ভেলুর মোড় মহল্লার সুজন আলীর ছেলে। তবে কি কারনে এই হত্যাকান্ড এ সর্ম্পকে কিছুই জানাতে পারেনি পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান জানান, গত ৩১ ডিসেম্বর বিকেলে শিশুটি নিখোঁজ হয়। পরে অনেক খোঁজাখুজির পর না পেয়ে রোহানের পরিবার থানায় নিখোঁজ ডায়েরী করে। এরপরই রোহানকে উদ্ধারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সংস্থা মাঠে নামে।
গত শনিবার পৌর এলাকার বিভিন্ন মোড়ের সিসি টিভির ক্যামেরার ফুটেজ দেখে সন্দেহ হয় যে অজ্ঞাত একজন ব্যক্তি শিশুটিকে কোলে নিয়ে হাসপাতাল এলাকায় ঘোরাঘুরি করছে। এতে পুলিশের ধারনা হয় যে হয়তোবা শিশুটিকে হত্যা করে হাসপাতালের আশে পাশেই কোথাও রাখা হয়েছে। পরে খোজাঁখুজির এক পর্যায়ে সদর হাসপাতালের সেপটিক ট্যাংকি থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।’
সোমবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২১ , ২০ পৌষ ১৪২৭, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
প্রতিনিধি, গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ)
চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিখোঁজের তিনদিন পর রোহান নামে তিন বছরের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত শনিবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে সদর হাসপাতালের সেপটিক ট্যাংকি থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত রোহান পৌর এলাকার মসজিদ পাড়ার ভেলুর মোড় মহল্লার সুজন আলীর ছেলে। তবে কি কারনে এই হত্যাকান্ড এ সর্ম্পকে কিছুই জানাতে পারেনি পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান জানান, গত ৩১ ডিসেম্বর বিকেলে শিশুটি নিখোঁজ হয়। পরে অনেক খোঁজাখুজির পর না পেয়ে রোহানের পরিবার থানায় নিখোঁজ ডায়েরী করে। এরপরই রোহানকে উদ্ধারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সংস্থা মাঠে নামে।
গত শনিবার পৌর এলাকার বিভিন্ন মোড়ের সিসি টিভির ক্যামেরার ফুটেজ দেখে সন্দেহ হয় যে অজ্ঞাত একজন ব্যক্তি শিশুটিকে কোলে নিয়ে হাসপাতাল এলাকায় ঘোরাঘুরি করছে। এতে পুলিশের ধারনা হয় যে হয়তোবা শিশুটিকে হত্যা করে হাসপাতালের আশে পাশেই কোথাও রাখা হয়েছে। পরে খোজাঁখুজির এক পর্যায়ে সদর হাসপাতালের সেপটিক ট্যাংকি থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।’