আশ্রয়ণের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন অর্থাৎ ‘ক’ শ্রেণীর পরিবারের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলায় ইউএনও সালমা খাতুনের তত্ত্বাবধানে বর্তমানে ১৯৯টি সেমিপাকা ঘর নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এতে পুনর্বাসিত হবে ১৯৯টি ছিন্নমূল গৃহহীন পরিবার। প্রকল্প বাস্তবায়নে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রায় সময় নিজে উপস্থিত থেকে নির্মাণ কাজের তদারকি করেন। পান থেকে চুনটি খসার উপায় নেই, মান সম্পন্ন ইট, পরিমিত সিমেন্ট, বালির গাঁথুনি, ভাল মানের কাঠ ও টিন দিয়ে ঘর গুলি তৈরি করতে নিজে সার্বক্ষণিক তদারকিতে ব্যস্ত সময় পার করেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের উপকারভোগী পরিবারের লোকজনদের সাথে মিশে তাদের সুখ দুঃখের কথা শুনতে দেখে অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেন।
উপজেলা প্রশাসনের তথ্যমতে এই প্রকল্পের প্রতিটা ঘরের নির্মাণ মূল্য ধরা হয়েছে ১,৭১,০০০/- টাকা। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে সরকারি খাস জমিতে নির্মাণ কাজ ত্বরিত গতিতে সম্পন্ন করা হচ্ছে । প্রতিট পরিবারের জন্য ২টি কক্ষ, ১টি বাথরুম, ১টি রান্নাঘর ও বারান্দাসহ প্রতি উপকারভোগী গড়ে ২.০ থেকে ৩.০০ শতাংশ জমি বন্দোবস্ত সহ ইতোমধ্যে উপকারভোগী নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সালমা খাতুন জানান, উপকারভোগীগণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। উপজেলায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের ১৯৯টি পরিবারকে এ প্রকল্পের আওতায় পুনর্বাসন করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সকল গৃহহীনকে মুজিব বর্ষের মধ্যেই পুনর্বাসিত করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ২১ ডিসেম্বর ২০২০ইং স্থানীয় সংসদ সদস্য কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ, আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর পরিচালক ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অতিরিক্ত সচিব আল মামুন মুর্শেদ, ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, সরেজমিনে নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
শনিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২১ , ২৫ পৌষ ১৪২৭, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
প্রতিনিধি, ভালুকা (ময়মনসিংহ)
আশ্রয়ণের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন অর্থাৎ ‘ক’ শ্রেণীর পরিবারের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলায় ইউএনও সালমা খাতুনের তত্ত্বাবধানে বর্তমানে ১৯৯টি সেমিপাকা ঘর নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এতে পুনর্বাসিত হবে ১৯৯টি ছিন্নমূল গৃহহীন পরিবার। প্রকল্প বাস্তবায়নে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রায় সময় নিজে উপস্থিত থেকে নির্মাণ কাজের তদারকি করেন। পান থেকে চুনটি খসার উপায় নেই, মান সম্পন্ন ইট, পরিমিত সিমেন্ট, বালির গাঁথুনি, ভাল মানের কাঠ ও টিন দিয়ে ঘর গুলি তৈরি করতে নিজে সার্বক্ষণিক তদারকিতে ব্যস্ত সময় পার করেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের উপকারভোগী পরিবারের লোকজনদের সাথে মিশে তাদের সুখ দুঃখের কথা শুনতে দেখে অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেন।
উপজেলা প্রশাসনের তথ্যমতে এই প্রকল্পের প্রতিটা ঘরের নির্মাণ মূল্য ধরা হয়েছে ১,৭১,০০০/- টাকা। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে সরকারি খাস জমিতে নির্মাণ কাজ ত্বরিত গতিতে সম্পন্ন করা হচ্ছে । প্রতিট পরিবারের জন্য ২টি কক্ষ, ১টি বাথরুম, ১টি রান্নাঘর ও বারান্দাসহ প্রতি উপকারভোগী গড়ে ২.০ থেকে ৩.০০ শতাংশ জমি বন্দোবস্ত সহ ইতোমধ্যে উপকারভোগী নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সালমা খাতুন জানান, উপকারভোগীগণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। উপজেলায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের ১৯৯টি পরিবারকে এ প্রকল্পের আওতায় পুনর্বাসন করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সকল গৃহহীনকে মুজিব বর্ষের মধ্যেই পুনর্বাসিত করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ২১ ডিসেম্বর ২০২০ইং স্থানীয় সংসদ সদস্য কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ, আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর পরিচালক ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অতিরিক্ত সচিব আল মামুন মুর্শেদ, ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, সরেজমিনে নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন।