এসআই আবদুল জলিলের ৬ বছর কারাদণ্ড

সম্পদের হিসাব বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য দেয়ার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে দুদকের দায়ের করা মামলায় সিরাজগঞ্জ সদর থানার চাকরিচ্যুত এসআই আবদুল জলিলকে ৬ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ইকবাল হোসেন এক জনাকীর্ণ আদালতে এ দণ্ডাদেশ দেন। রায় শেষে আসামিকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনের পৃথক দুই ধারায় তাকে ৬ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। দুদক আইনের ২৬ (২) ধারায় তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। তবে দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য, আবদুল জলিলকে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করার জন্য নোটিশ পাঠায় দুদক। নোটিশ পাওয়ার পর তিনি ২৩ লাখ ৭৩ হাজার ২৩২ টাকার সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন। তবে দুদক তদন্তে তার অর্জিত সম্পদ পান ২৭ লাখ ৭০ হাজার ৮৩২ টাকার। এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ৫ নভেম্বর রমনা থানায় দুদকের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। ২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বর তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় ৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।

আরও খবর
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে হবে
যুক্তরাষ্ট্রে অনিবন্ধিত বাংলাদেশি বৈধ করার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
বজলুর রহমানের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বিমানের সাবেক ১৭ সিবিএ নেতার দুর্নীতি হাইকোর্টে নথি তলব
বঙ্গবন্ধুকে মর্যাদা দেয়া মানেই স্বাধীনতার মূল্যবোধকে সম্মান করা ওবায়দুল কাদের
পিলখানা হত্যার রায় দ্রুত কার্যকর চায় স্বজনরা
মার্চের শুরুতে আরও সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গা যাচ্ছে ভাসানচর
অস্ত্র হাতে পাচ্ছে মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তারা
বগুড়ার মেয়র প্রার্থী মান্নানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ
চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার ১
জমে উঠেছে মাদার বাঁশ সাংস্কৃতিক মহোৎসব

শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ১৩ ফাল্গুন ১৪২৭ ১৩ রজব ১৪৪২

এসআই আবদুল জলিলের ৬ বছর কারাদণ্ড

আদালত বার্তা পরিবেশক

সম্পদের হিসাব বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য দেয়ার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে দুদকের দায়ের করা মামলায় সিরাজগঞ্জ সদর থানার চাকরিচ্যুত এসআই আবদুল জলিলকে ৬ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ইকবাল হোসেন এক জনাকীর্ণ আদালতে এ দণ্ডাদেশ দেন। রায় শেষে আসামিকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনের পৃথক দুই ধারায় তাকে ৬ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। দুদক আইনের ২৬ (২) ধারায় তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। তবে দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য, আবদুল জলিলকে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করার জন্য নোটিশ পাঠায় দুদক। নোটিশ পাওয়ার পর তিনি ২৩ লাখ ৭৩ হাজার ২৩২ টাকার সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন। তবে দুদক তদন্তে তার অর্জিত সম্পদ পান ২৭ লাখ ৭০ হাজার ৮৩২ টাকার। এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ৫ নভেম্বর রমনা থানায় দুদকের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। ২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বর তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় ৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।