খুলনায় রেকর্ড ৩২ জনের মৃত্যু

খুলনা বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় রেকর্ড ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত বছরের ১৯ মার্চ খুলনা বিভাগে প্রথম করোনা শনাক্ত হওয়ার পর এটাই একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ৭৬৩ জন। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছিল ৬২৫ জনের। মৃত্যু হয়েছিল ২২ জনের।

গতকাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, মোট ২ হাজার ৪৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৭৬৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ১০ শতাংশ। আগের দিন শনাক্তের হার ছিল ৩৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ। বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে সংক্রমিত ব্যক্তিদের মধ্যে বাগেরহাটে ৬৮, চুয়াডাঙ্গায় ৬৮, যশোরে ৭৩, ঝিনাইদহে ৯০, খুলনায় ২২৩, কুষ্টিয়ায় ১৬৪, মেহেরপুরে ১৯, নড়াইলে ৪৪ ও সাতক্ষীরায় ১৪ জন রয়েছেন। মাগুরার ২৪টি নমুনা পরীক্ষায় কারও করোনা শনাক্ত হয়নি।

এখন পর্যন্ত বিভাগে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ৪৫ হাজার ৩২ জন। বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ফেরদৌসী আক্তার বলেন, রোগীরা বাড়িতে বেশিদিন কাটিয়ে হাসপাতালে আসছেন, অবস্থা খারাপ হলে তখন হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে। বিভাগের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ৫৫ বছরের বেশি বয়সীরা বেশি মারা গেছেন।

সোমবার, ২১ জুন ২০২১ , ৭ আষাঢ় ১৪২৮ ৯ জিলকদ ১৪৪২

খুলনায় রেকর্ড ৩২ জনের মৃত্যু

জেলা বার্তা পরিবেশক, খুলনা

খুলনা বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় রেকর্ড ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত বছরের ১৯ মার্চ খুলনা বিভাগে প্রথম করোনা শনাক্ত হওয়ার পর এটাই একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ৭৬৩ জন। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছিল ৬২৫ জনের। মৃত্যু হয়েছিল ২২ জনের।

গতকাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, মোট ২ হাজার ৪৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৭৬৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ১০ শতাংশ। আগের দিন শনাক্তের হার ছিল ৩৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ। বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে সংক্রমিত ব্যক্তিদের মধ্যে বাগেরহাটে ৬৮, চুয়াডাঙ্গায় ৬৮, যশোরে ৭৩, ঝিনাইদহে ৯০, খুলনায় ২২৩, কুষ্টিয়ায় ১৬৪, মেহেরপুরে ১৯, নড়াইলে ৪৪ ও সাতক্ষীরায় ১৪ জন রয়েছেন। মাগুরার ২৪টি নমুনা পরীক্ষায় কারও করোনা শনাক্ত হয়নি।

এখন পর্যন্ত বিভাগে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ৪৫ হাজার ৩২ জন। বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ফেরদৌসী আক্তার বলেন, রোগীরা বাড়িতে বেশিদিন কাটিয়ে হাসপাতালে আসছেন, অবস্থা খারাপ হলে তখন হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে। বিভাগের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ৫৫ বছরের বেশি বয়সীরা বেশি মারা গেছেন।