যত দিন যাচ্ছে আমরা যেন ভয়াবহ বিভীষিকাময় পরিস্থিতির দিকে ঝুঁকে যাচ্ছি। মানুষে মানুষে বিভেদ আর চারদিক জুড়ে শুধু প্রতিহিংসার বহ্নি শিখা। বর্তমান প্রজন্মের সিংহভাগ ডুবে আছে নেতিবাচক মনোভাবের ভিতরে। পরমতসহিষ্ণুতা মনে হয় ডাইনোসরের মত অনেকটা বিলুপ্তির পথে। কিন্তু প্রতিহিংসা আর পরশ্রীকাতরতায় বুঁদ হয়ে আছে মানুষ। নেতিবাচক মনোভাব এমনভাবে গ্রাস করে রেখেছে, আপাদমস্তক যেন তাতেই ভরপুর। মাঝে মাঝে হতভম্ব হয়ে যাই, যখন দেখি ইতিবাচক অনেক খবরে নেতিবাচক মন্তব্যের আধিপত্য। মস্তিষ্কে এমন কিছু স্থাপন করেছে, কিছু দেখলেই নেতিবাচক মন্তব্য করতেই হবে।
এটি সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। বিভিন্ন নিউজপেপারের পোস্টের নিচে ভালো ভালো গুরুত্বপূর্ণ খবরেও অহেতুক নেতিবাচক মন্তব্যের চর্চা করছে কতিপয় লোক। আমাদের এই নেতিবাচক চর্চা থেকে বের হতে হবে। মনের মধ্যে ইতিবাচক দিকটি নিশ্চিত করতে হবে। তবেই আমরা ভালো কিছুর দিকে এগিয়ে যাব।
জুবায়েদ মোস্তফা
শিক্ষার্থী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শনিবার, ১৯ নভেম্বর ২০২২ , ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৯, ২৩ রবিউস সানি ১৪৪৪
যত দিন যাচ্ছে আমরা যেন ভয়াবহ বিভীষিকাময় পরিস্থিতির দিকে ঝুঁকে যাচ্ছি। মানুষে মানুষে বিভেদ আর চারদিক জুড়ে শুধু প্রতিহিংসার বহ্নি শিখা। বর্তমান প্রজন্মের সিংহভাগ ডুবে আছে নেতিবাচক মনোভাবের ভিতরে। পরমতসহিষ্ণুতা মনে হয় ডাইনোসরের মত অনেকটা বিলুপ্তির পথে। কিন্তু প্রতিহিংসা আর পরশ্রীকাতরতায় বুঁদ হয়ে আছে মানুষ। নেতিবাচক মনোভাব এমনভাবে গ্রাস করে রেখেছে, আপাদমস্তক যেন তাতেই ভরপুর। মাঝে মাঝে হতভম্ব হয়ে যাই, যখন দেখি ইতিবাচক অনেক খবরে নেতিবাচক মন্তব্যের আধিপত্য। মস্তিষ্কে এমন কিছু স্থাপন করেছে, কিছু দেখলেই নেতিবাচক মন্তব্য করতেই হবে।
এটি সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। বিভিন্ন নিউজপেপারের পোস্টের নিচে ভালো ভালো গুরুত্বপূর্ণ খবরেও অহেতুক নেতিবাচক মন্তব্যের চর্চা করছে কতিপয় লোক। আমাদের এই নেতিবাচক চর্চা থেকে বের হতে হবে। মনের মধ্যে ইতিবাচক দিকটি নিশ্চিত করতে হবে। তবেই আমরা ভালো কিছুর দিকে এগিয়ে যাব।
জুবায়েদ মোস্তফা
শিক্ষার্থী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়