এই ম্যাচটার দিকে তাকিয়ে ছিলেন টাইগার ক্রিকেট ভক্তরা। তাকিয়ে ছিল বাংলাদেশ দলও। শেষ পর্যন্ত হলো না। ব্রিস্টলে বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়ে গেল বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ম্যাচটি।
সাম্প্রতিক সময়ে পরিসংখ্যান কিংবা র্যাংকিং সব জায়গাতেই বাংলাদেশ এগিয়ে, তাই পূর্ণ ২ পয়েন্ট পাওয়ার আশা ছিল। বৃষ্টি সে আশা পূরণ হতে দিলো না। ব্রিস্টলে ম্যাচের আগে থেকেই বৃষ্টি ছিল, সেটা থামেনি। আম্পায়াররা দুদফা মাঠ পরিদর্শন করেও ইতিবাচক সিদ্ধান্ত জানাতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত ঘোষণা এলো ম্যাচ পরিত্যক্ত।
জিতলে ২ পয়েন্ট পাওয়া যেত। এই ম্যাচটি পরিত্যক্ত হওয়ায় এক পয়েন্ট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো বাংলাদেশকে। কিন্তু সন্তুষ্ট কি থাকা যায়? লঙ্কানদের বিপক্ষে যে, জয়ই কামনা ছিল সবার।
বাংলাদেশ দলের কোচ স্টিভ রোডসও আর সবার মতো হতাশ। খেললেই যে জয় নিশ্চিত ছিল, এমনটা বলছেন না তিনিও। তবে আশা তো ছিলই। রোডস বলেন, আমি জানি শ্রীলঙ্কা হয়তো শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করত। তারপরও আমরা জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। কিন্তু কি আর করা, খেলাই তো হলো না! সত্যিই হতাশার। কিন্তু কিছু বলারও নেই। প্রকৃতির ওপর কারো হাত নেই। তাই ম্যাচ না হওয়ায় মন খারাপ হলেও তা মেনে নিতে হচ্ছে।’
টাইগার কোচ আরও যোগ করেন বলেন, ‘আমি হতাশ। একটা মানসিক যন্ত্রণাও আছে। কিন্তু কঠিন বাস্তবতা হলো, এ অপ্রত্যাশিত ও অনাকাক্সিক্ষত পয়েন্ট ভাগাভাগি মেনেও নিতে হচ্ছে। কারণ প্রকৃতির ওপর কারোরই হাত নেই।’
যা গেছে, তা নিয়ে ভেবে আর কি হবে? রোডস তাই সামনের দিকেই তাকাতে চান। ১৭ জুন টনটনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হবে টাইগাররা। এই ম্যাচের দিকেই সব মনোযোগ এই ইংলিশের।
রোডস বলেন, ‘আমি এখন সামনের দিকেই তাকাতে চাই। তাকাতে হচ্ছেও। এখন ভাবনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ। টনটনের ওই ম্যাচে জেতাটা আরও অত্যাবশ্যকীয় হলো। আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে।’
বুধবার, ১২ জুন ২০১৯ , ২৯ জৈষ্ঠ্য ১৪২৫, ৮ শাওয়াল ১৪৪০
সংবাদ স্পোর্টস ডেস্ক
এই ম্যাচটার দিকে তাকিয়ে ছিলেন টাইগার ক্রিকেট ভক্তরা। তাকিয়ে ছিল বাংলাদেশ দলও। শেষ পর্যন্ত হলো না। ব্রিস্টলে বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়ে গেল বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ম্যাচটি।
সাম্প্রতিক সময়ে পরিসংখ্যান কিংবা র্যাংকিং সব জায়গাতেই বাংলাদেশ এগিয়ে, তাই পূর্ণ ২ পয়েন্ট পাওয়ার আশা ছিল। বৃষ্টি সে আশা পূরণ হতে দিলো না। ব্রিস্টলে ম্যাচের আগে থেকেই বৃষ্টি ছিল, সেটা থামেনি। আম্পায়াররা দুদফা মাঠ পরিদর্শন করেও ইতিবাচক সিদ্ধান্ত জানাতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত ঘোষণা এলো ম্যাচ পরিত্যক্ত।
জিতলে ২ পয়েন্ট পাওয়া যেত। এই ম্যাচটি পরিত্যক্ত হওয়ায় এক পয়েন্ট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো বাংলাদেশকে। কিন্তু সন্তুষ্ট কি থাকা যায়? লঙ্কানদের বিপক্ষে যে, জয়ই কামনা ছিল সবার।
বাংলাদেশ দলের কোচ স্টিভ রোডসও আর সবার মতো হতাশ। খেললেই যে জয় নিশ্চিত ছিল, এমনটা বলছেন না তিনিও। তবে আশা তো ছিলই। রোডস বলেন, আমি জানি শ্রীলঙ্কা হয়তো শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করত। তারপরও আমরা জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। কিন্তু কি আর করা, খেলাই তো হলো না! সত্যিই হতাশার। কিন্তু কিছু বলারও নেই। প্রকৃতির ওপর কারো হাত নেই। তাই ম্যাচ না হওয়ায় মন খারাপ হলেও তা মেনে নিতে হচ্ছে।’
টাইগার কোচ আরও যোগ করেন বলেন, ‘আমি হতাশ। একটা মানসিক যন্ত্রণাও আছে। কিন্তু কঠিন বাস্তবতা হলো, এ অপ্রত্যাশিত ও অনাকাক্সিক্ষত পয়েন্ট ভাগাভাগি মেনেও নিতে হচ্ছে। কারণ প্রকৃতির ওপর কারোরই হাত নেই।’
যা গেছে, তা নিয়ে ভেবে আর কি হবে? রোডস তাই সামনের দিকেই তাকাতে চান। ১৭ জুন টনটনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হবে টাইগাররা। এই ম্যাচের দিকেই সব মনোযোগ এই ইংলিশের।
রোডস বলেন, ‘আমি এখন সামনের দিকেই তাকাতে চাই। তাকাতে হচ্ছেও। এখন ভাবনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ। টনটনের ওই ম্যাচে জেতাটা আরও অত্যাবশ্যকীয় হলো। আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে।’