হবিগঞ্জ শহরতলীর পইল গ্রামের এক ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নইলে ব্যবসায়ির স্কুলপড়ুয়া দুই সন্তানকে হত্যার হুমকি প্রদান করেছে। এ ব্যাপারে ওই এলাকার ধান-চাল ব্যবসায়ি জেনাব আলী হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। তিনি পইল পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত আজমত আলীর ছেলে।
অভিযোগে জানা যায়, গত রবিবার দুপুর ১২টার দিকে ব্যবসায়ী জেনাব আলী মুঠোফোনে হবিগঞ্জ জুনিয়র স্কুলের প্রধানের পরিচয়ে একটি ফোন করা হয়। এ সময় ব্যবসায়ীকে ৪ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টার মধ্যে টাকা দেয়ার জন্য বলা হয়। তা না হলে ব্যবসায়ীর দুই স্কুলপড়ুয়া সন্তান লিপি আক্তার ও তানভীর আহমেদকে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেয়। এ কথা বলেই হুমকিদাতা ফোন কেটে দেয়।
এ অবস্থায় মারাত্মক শংকায় দিন কাটাচ্ছেন ব্যবসায়ী জেনাব আলী। ভয়ে সন্তানদের স্কুলে পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন তিনি। গত সোমবার বিকালে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় অজ্ঞাত পরিচয়ের হুমকিদাতার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন জেনাব আলী। হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার এএসআই মো. মফিজ মিয়া অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে জানান, বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২২ মাঘ ১৪২৬, ১০ জমাদিউল সানি ১৪৪১
প্রতিনিধি, হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জ শহরতলীর পইল গ্রামের এক ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নইলে ব্যবসায়ির স্কুলপড়ুয়া দুই সন্তানকে হত্যার হুমকি প্রদান করেছে। এ ব্যাপারে ওই এলাকার ধান-চাল ব্যবসায়ি জেনাব আলী হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। তিনি পইল পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত আজমত আলীর ছেলে।
অভিযোগে জানা যায়, গত রবিবার দুপুর ১২টার দিকে ব্যবসায়ী জেনাব আলী মুঠোফোনে হবিগঞ্জ জুনিয়র স্কুলের প্রধানের পরিচয়ে একটি ফোন করা হয়। এ সময় ব্যবসায়ীকে ৪ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টার মধ্যে টাকা দেয়ার জন্য বলা হয়। তা না হলে ব্যবসায়ীর দুই স্কুলপড়ুয়া সন্তান লিপি আক্তার ও তানভীর আহমেদকে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেয়। এ কথা বলেই হুমকিদাতা ফোন কেটে দেয়।
এ অবস্থায় মারাত্মক শংকায় দিন কাটাচ্ছেন ব্যবসায়ী জেনাব আলী। ভয়ে সন্তানদের স্কুলে পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন তিনি। গত সোমবার বিকালে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় অজ্ঞাত পরিচয়ের হুমকিদাতার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন জেনাব আলী। হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার এএসআই মো. মফিজ মিয়া অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে জানান, বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।